সঠিক উত্তর : সরকারের ; [অনুচ্ছেদ : ৪০, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল সরকারের পূর্ব অনুমোদন সাপেক্ষে সরকারি গেজেট প্রজ্ঞাপন কর্তৃক বিধি প্রণয়ন করতে পারবে। কোন সমস্ত বিষয়ে বার কাউন্সিল বিধি প্রণয়নের জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে এই ৪০ অনুচ্ছেদে।]

সঠিক উত্তর : ৫টি ; [বিধি : ৬০, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : উক্ত শূন্য পদের পরবর্তী ব্যক্তি যিনি নিকটবর্তী ভোট পেয়েছেন, তিনি ; [অনুচ্ছেদ : ১২, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : আইনগত সহায়তা  ; [অনুচ্ছেদ : ১০, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই ১০ অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিল কী কী কাজ করবে তার তালিকা দেওয়া আছে। ১. এডভোকেট তালিকাভুক্তির পরীক্ষা গ্রহণ এবং তাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া। ২. পেশাগত আচরণ ও শিষ্টাচারের মান উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ। ৩. এডভোকেটগণের অসদাচরণের ক্ষেত্রে শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ। ৪. এডভোকেটদের অধিকার ও সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা এবং ৫. আইনশিক্ষার উন্নয়নসহ বিধিগুলোতে বর্ণিত অন্যান্য কার্যাবলী। বার কাউন্সিলের এই তালিকার ভেতরে বা বিধির অন্য কোথাও আইনগত সহায়তার কথা বলা নেই, অর্থাৎ আইনগত সহায়তা প্রদান বার কাউন্সিলের কাজ নয়।]

সঠিক উত্তর : নিযুক্তির এডভোকেটদের মধ্যে যিনি সিনিয়র ; [চ্যাপ্টার ১ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : আচরণবিধির প্রথম বিষয়টিই হলো ‘অন্য আইনজীবীদের প্রতি আচরণ’ প্রসঙ্গে। এর ১১ নং বিধিতে বলা হয়েছে যে, ‘যেক্ষেত্রে কোনো একটি পক্ষে একাধিক আইনজীবীকে নিয়োগ দেওয়া হয়, সেক্ষেত্রে তাঁদের মধ্য থেকে যিনি সিনিয়র তিনি মামলা পরিচালনার অধিকারী হবেন এবং জুনিয়র সদস্যবৃন্দ তাঁকে সহায়তা করবেন।’]

সঠিক উত্তর : সংবিধিবদ্ধ সংস্থা ; [তাত্ত্বিক ধারণা : বার কাউন্সিল অর্ডার এন্ড রুলস। রিমাইন্ডার : বাংলাদেশ বার কাউন্সিল সরকারের একটি সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান যা ১৯৭২ সালের ৪৬ নং প্রেসিডেন্ট অর্ডার দ্বারা প্রতিষ্ঠিত এবং পরিচালিত। এটি কবে কার্যকর হয় এ নিয়ে অনেকেরই কনফিউশন আছে। ১৯৭২ সালে অনেকগুলো রাষ্ট্রপতির আদেশের মাধ্যমে দেশের আইনসমূহের সংশোধন ও বৈধতা দেওয়া হয়েছে। তার মধ্যে অন্যতম একটি আইন ছিলো Ñ THE BANGLADESH (ADAPTATION OF EXISTING LAWS) ORDER, 1972 । বার কাউন্সিল ছিলো ৪৬ নং অর্ডার আর এই অর্ডার ৪৮ নং। এটির মাধ্যমে ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সালের মুহুর্তে যেসকল আইন তৎকালীন পূর্ব পাকিস্তানে কার্যকর ছিলো সেগুলোকে বৈধতা দেওয়া হয়েছে এবং বলা হয়েছে যে, ওগুলো ২৬ মার্চ, ১৯৭১ সাল থেকেই কার্যকর বলে গণ্য হবে। এ প্রসঙ্গে এই আইনটির প্রস্তাবনা এবং সংশ্লিষ্ট তথ্যগুলো আপাতত ইংরেজি পড়ে রাখুন নিজের স্বচ্ছতার জন্য। গুগলে সার্চ দিয়ে উপরোক্ত আইনটি খুঁজে নিয়ে নিজেরাও আরো বিস্তারিত পড়ে নিতে পারেন। প্রস্তাবনাটি নিম্নরূপ -

WHEREAS the Laws Continuance and Enforcement Order provides that all laws which were in force on the 25th day of March, 1971, in the territories now comprised in the People’s Republic of Bangladesh shall continue to be in force in Bangladesh subject to such consequential changes as may be necessary;

NOW, THEREFORE, in pursuance of Proclamation of Independence of Bangladesh read with the Provisional Constitution of Bangladesh Order, 1972 and in exercise of all powers enabling him in that behalf, the President is pleased to make and promulgate the following Order:

existing law   প্রসঙ্গে শব্দবন্ধটি সংজ্ঞায়িত করা হয়েছে এভাবে ÔIn this Order, “existing law” means any Act, Ordinance, Regulation, Rule, Order or bye-law which immediately before the 26th day of March, 1971, had the force of law in whole or any part of the territories now comprised in the People’s Republic of Bangladesh. Õআশা করি বিষয়টি খানিকটা পরিষ্কার হয়েছে। ফলে বার কাউন্সিল অর্ডার কবে থেকে কার্যকর হয় এমন প্রশ্ন আসলে অবশ্যই ২৬ মার্চ, ১৯৭১ কে সঠিক উত্তর বলে গ্রহণ করবেন।]

সঠিক উত্তর : স্বায়ত্ত্বশাসিত সংস্থা ; [ অনুচ্ছেদ : ৩ ; বাংলাদেশ বার কাউন্সিল Bangladesh Legal Practitioners and Bar Council Order, 1972 (President Order No. 46 of 1972) এর অধীনে গঠিত সংবিধিবদ্ধ স্বায়ত্ত্বশাসিত প্রতিষ্ঠান। যার চিরস্থায়ী উত্তরাধিকার এবং একটি সাধারণ সিল মোহর রয়েছে। বার কাউন্সিল স্থাবর বা অস্থাবর উভয় প্রকার সম্পত্তি অর্জন, ধারণ এবং চুক্তি করতে পারে এর বিরুদ্ধে মামলা করা যায় এবং নিজেও মামলা করতে পারে। ]

সঠিক উত্তর : মামলায় উক্ত এডভোকেটের নিযুক্তির বিষয়ে ; [চ্যাপ্টার ২ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : এই বিধিতে বলা আছে যে, ‘যখন কোনো একজন আইনজীবী, আনুষ্ঠানিক বিষয় যেমন কোনো দলিলের প্রত্যয়ন বা জিম্মাদারী বা রীতিসিদ্ধ বিষয়ের সাক্ষী ব্যতিরেকে তার মক্কেলের পক্ষে সাক্ষী হন, তখন সে মামলার বিচার পরিচালনার দায়িত্ব অন্য আইনজীবীর উপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। ন্যায়বিচারের জন্য অপরিহার্যতা ব্যতিরেকে কোনো আইনজীবী তার মক্কেলের জন্য সাক্ষ্য প্রদান থেকে বিরত থাকবেন।’]

সঠিক উত্তর : জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার কোনো ব্যক্তিকে ; [অনুচ্ছেদ : ৬এ, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৫ বৎসরের জন্য ; [বিধি ৬০। রিমাইন্ডার : এই বিধির ৩ উপবিধির ৫ নং পয়েন্টে উল্লেখ আছে যে, “যদি এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির জন্য আবেদনপত্রে কোনো প্রার্থী ইচ্ছাকৃতভাবে মিথ্যা তথ্য প্রদান করেন, তাহা হইলে ঐ প্রার্থী ৫ (পাঁচ) বছরের জন্য এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির জন্য অযোগ্য হইবেন।”]

সঠিক উত্তর : ১০০০ টাকা ; [বিধি : ৪১এ, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : সংসদীয় জাতীয় হিসাব কমিটির নিকট ; [অনুচ্ছেদ : ১৬, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২৪ অনুচ্ছেদ ; [অনু. : ২৪, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : এ ধরনের যোগাযোগ করা হতে বিরত থাকা ; [চ্যাপ্টার ১ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : আচরণবিধির প্রথম বিষয়টিই হলো ‘অন্য আইনজীবীদের প্রতি আচরণ’ প্রসঙ্গে। এর ৫ নং বিধিতে বলা হয়েছে যে, কোনো আইনজীবী অপর পক্ষের আইনজীবীর অনুপস্থিতিতে প্রকাশ্য আদালত ব্যতিরেকে একজন জজ বা বিচারিক কর্মকর্তার সামনে বিচারিক মামলার গুণাবলীর বিষয়ে কোনো প্রকারের আলোচনা বা সওয়াল-জবাবে অবতীর্ণ হবেন না। অথবা বিপক্ষের আইনজীবীকে বিচারাধীন মামলার বিষয়ে কপি বিলি না করে মামলার গুণাবলীর বিষয়ে জজের কাছে কোনো প্রকার লিখিত বক্তব্য দাখিল করতে পারবেন না। এসব বিষয়ে আরো বক্তব্য পাওয়া যায় ‘আদালতের প্রতি কর্তব্য’ শিরোনামে থাকা ৪ নং আচরণবিধিতে।]

সঠিক উত্তর : ২১ ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই বিধানমতে তালিকাভুক্তির জন্য একজন প্রার্থীর যোগ্যতাসমূহ হলো - ১. বাংলাদেশের নাগরিক হতে হবে; ২. বয়স ২১ হতে হবে; ৩. বার কাউন্সিল স্বীকৃত প্রতিষ্ঠান থেকে আইন বিষয়ে ডিগ্রি থাকতে হবে; অথবা এই অনুচ্ছেদে বর্ণিত স্বীকৃত কোনো পদ্ধতিতে আইন বিষয়ে ডিগ্রি থাকতে হবে। তবে আলাদা তথ্য আকারে এটিও মনে রাখবেন যে, এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির অযোগ্যতা সম্পর্কেও এই একই অনুচ্ছেদে বলা আছে।]

সঠিক উত্তর : পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল  ; [অনুচ্ছেদ : ৬, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : বার কাউন্সিল অর্ডারের ৩৯ অনুচ্ছেদে ;  [অনু. : ৩৯, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২৭ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ১৯ অনুচ্ছেদ ; [অনু. : ১৯, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস পর্যন্ত  ; [অনুচ্ছেদ ৪১। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদ শাস্তি বিষয়ক। এমন কোনো ব্যক্তি যিনি এডভোকেট নন এবং আইনপেশা চর্চা করার অধিকারপ্রাপ্ত নন, তিনি যদি আইনপেশা চর্চা করে তবে তিনি সর্বোচ্চ ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।]

সঠিক উত্তর : ২ বছর ; [অনুচ্ছেদ ২৭, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নৈতিক স্খলনের জন্য কোনো ব্যক্তি সরকারি চাকরি থেকে অপসারণের ২ বছর অতিবাহিত না হলে তিনি এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির যোগ্যতাসম্পন্ন হবেন না। এছাড়া, নৈতিক স্খলনের জন্য শাস্তিপ্রাপ্ত হলে তার শাস্তিপ্রাপ্তির তারিখ থেকে ৫ বছর অতিক্রান্ত হবার আগে তিনি অযোগ্য থাকবেন।]

সঠিক উত্তর : নিজের ইচ্ছায় এবং সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনে ;  [অনুচ্ছেদ : ৩৪, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : সরকার কর্তৃক ; [অনুচ্ছেদ : ৬এ, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিলের সেক্রেটারি বা সচিব এর নিয়োগ সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, সরকার যেরূপ শর্ত নির্ধারণ করবে সেরূপ শর্তে জেলা বা অতিরিক্ত জেলা জজগণের মধ্য থেকে বার কাউন্সিলের একজন সেক্রেটারি নিয়োগ করবেন।’ অর্থাৎ, এই পদে সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হবেন তিনিই যিনি জেলা বা অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার।]

সঠিক উত্তর : ১ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১বি, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : সংসদীয় জাতীয় হিসাব কমিটির নিকট ; [অনু. : ১৬, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : নিজের ইচ্ছায় এবং সংক্ষুব্ধ ব্যক্তির আবেদনে ;  [অনুচ্ছেদ : ৩৪, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২ বারের বেশি ; [অনুচ্ছেদ : ৫এ, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : অনুচ্ছেদটিতে বলা আছে যে, ‘কোনো এডভোকেটই বার কাউন্সিলের সদস্য রূপে একাধারে ২ (দুই) মেয়াদের অধিক বার কাউন্সিলের সদস্য থাকিতে পারিবেন না।’]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগে ; [অনুচ্ছেদ ৩৬, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : নির্বাচিত ১৪ সদস্যের ভোটে নির্বাচিত একজন  ; [অনুচ্ছেদ : ৬, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলো কারণেই রিলিফ ফান্ড গঠন করা যেতে পারে ; [অনুচ্ছেদ : ১৫, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ১০ বছর ; [বিধি : ৬০, বিবিসি রুলস। রিমাইন্ডার : এই বিধি অনুযায়ী ১০ বছর নিয়মিত ওকালতি করেন, এমন এডভোকেট এর নিকট কমপক্ষে ৬ মাস শিক্ষানবিশ কাল অতিবাহিত করতে হয় একজন শিক্ষানবিশ আইনজীবীকে। এই ৬ মাস শিক্ষানবিশকালে সিনিয়র আইনজীবীর সাথে যেসকল মামলায় সহায়তা করেছেন তার প্রমাণ হিসেবে ৫টি ফৌজদারি এবং ৫টি দেওয়ানি মামলার লিখিত নোট বুক প্রস্তুত করতে হয় যা কিনা বার কাউন্সিলের এনরোলমেন্ট কমিটির পরিদর্শনের জন্য উপস্থাপন করতে হয়। এই বিধিতে আরো বলা আছে, ‘কোনো এডভোকেট বার কাউন্সিলের অনুমতি ব্যতীত একই সাথে একই সময়ে ৪ জনের অধিক শিক্ষানবিশ রাখতে পারবেন না।’ তার মানে, একজন সিনিয়র এর অধীনে সর্বোচ্চ ৪ জন শিক্ষানবিশ কাজ করে থাকেন সাধারণত। এই বিধিটিতে তালিকাভুক্তি নিয়ে আরো অনেক বিস্তারিত তথ্য আছে। সেগুলো মনে রাখা বাঞ্ছনীয়।]

সঠিক উত্তর : সরকারি চাকুরিজীবীর ক্ষেত্রে ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : লটারির মাধ্যমে  ; [বিধি : ১৭, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : ৫০০ টাকা ; [অনুচ্ছেদ ৩৪, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : কোনো ব্যক্তি একজন এডভোকেটের বিরুদ্ধে অসাদচরণের অভিযোগ দিলে ট্রাইব্যুনাল যদি মনে করেন তার আনিত অভিযোগ মিথ্যা, সে ক্ষেত্রে ট্রাইব্যুনাল অভিযোগকারীকে সর্বোচ্চ ৫০০ টাকা জরিমানা করতে পারেন।]

সঠিক উত্তর : আইনজীবীদের তালিকা ; [অনুচ্ছেদ : ২, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগ  ; [অনুচ্ছেদ : ৩৬, বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স এন্ড বার কাউন্সিল অর্ডার, ১৯৭২। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল ট্রাইবুনাল এর আদেশের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি ৯০ দিনের ভেতরে হাইকোর্ট ডিভিশনে আপিল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে হাইকোর্ট ডিভিশনের প্রদত্ত আদেশই চূড়ান্ত হবে।]

সঠিক উত্তর : Enrollment Committee ; [অনুচ্ছেদ : ৩০, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদ মোতাবেক এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির সকল দরখাস্ত বা আবেদনপত্র এনরোলমেন্ট কমিটির কাছে উপস্থাপন বা প্রেরণ করতে হয়। এটি মঞ্জুর করা বা না করার সিদ্ধান্তসমেত তা বার কাউন্সিলে ফেরত দেওয়া হয় এবং সে অনুযায়ী বার কাউন্সিল প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।]

সঠিক উত্তর : ভাইস চেয়ারম্যান  ; [বিধি : ২৯, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : ৫ জন ; [বিধি : ৩৩, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : ২ বারের বেশি ; [অনুচ্ছেদ : ৫এ, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : অনুচ্ছেদটিতে বলা আছে যে, ‘কোনো এডভোকেটই বার কাউন্সিলের সদস্যরূপে একাধারে ২ (দুই) মেয়াদের অধিক বার কাউন্সিলের সদস্য থাকিতে পারিবেন না।’]

সঠিক উত্তর : সম্পত্তিটি বা তার কোনো অংশ কোনোভাবেই ক্রয় করতে পারবেন না  ; [চ্যাপ্টার ২ : আচরণবিধি]

সঠিক উত্তর : ১ জুলাই থেকে  ; [অনুচ্ছেদ : ৪, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ১৫ জন ; [অনুচ্ছেদ : ৫, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদে বলা আছে - বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর সদস্য মোট ১৫ জন। এর মধ্যে ১৪ জন নির্বাচিত এবং পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল বার কাউন্সিলের সদস্য। উক্ত নির্বাচিত ১৪ জনের ভেতরে সাধারণ ভোটে সারাদেশের সমস্ত আইনজীবীদের ভোটে নির্বাচিত হবেন ৭ জন। আর অন্যদিকে অবশিষ্ট ৭ জন স্থানীয় বার এসোসিয়েশনের আঞ্চলিক অংশ থেকে। এসব থেকে সারাদেশকে ৭ টি গ্রুপে ভাগ করা হয়।

বার কাউন্সিল অর্ডারের ৫, ৫ক, ৬ এবং ৬ক - এই কয়েকটি অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিলের গঠন সম্পর্কে বলা আছে। এই ৪টি অনুচ্ছেদ একেবারে ঠোটস্থ রাখতে হবে। এগুলোর সারসংক্ষেপ করলে যা দাঁড়ায় তা নিম্নরূপ :

১. বার কাউন্সিলের সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন।

২. ১ জন পদাধিকারবলে থাকবেন, তিনি এটর্নি জেনারেল।

৩. পুরো বাংলাদেশের সকল আইনজীবীদের সাধারণ ভোটে নির্বাচিত হবেন ৭ জন।

৪. স্থানীয় বা জেলা বার এসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দের ভোটে গ্রুপভিত্তিক নির্বাচিত ৭ জন। এই গ্রুপ গঠন করা হয় সারাদেশের সকল জেলা বার এসোসিয়েশনগুলোকে ৭ ভাগে ভাগ করার মধ্য দিয়ে যা কিনা সরকার গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে এই ৭টি গ্রুপ বা অঞ্চল নির্ধারণ করে থাকেন।

৫. পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল এই কমিটির সভাপতি বা চেয়ারম্যান হবেন।

৬. নির্বাচিত ১৪ জন সদস্যের ভেতর থেকে একজন ভাইস চেয়ারম্যান বা সহ-সভাপতি হবেন।

৭. বার কাউন্সিলের সেক্রেটারি বা সচিব হিসেবে একজন জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার কেউ নিযুক্ত হবেন।]

সঠিক উত্তর : আপিল বিভাগের বিচারক ; [অনুচ্ছেদ : ১১বি, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদমতে ৫ সদস্য বিশিষ্ট এনরোলমেন্ট কমিটি গঠিত হয় যাতে ১. আপিল বিভাগের একজন বিচারপতি থাকবেন এবং তিনি এই কমিটির চেয়ারম্যান বলে গণ্য হবেন; ২. হাইকোর্ট বিভাগ থেকে আরো ২ জন বিচারপতি থাকবেন; ৩. এটর্নি জেনারেল এর সদস্য হিসেবে থাকবেন; এবং ৪. বার কাউন্সিলের নির্বাচিত কমিটির একজন নির্বাচিত হয়ে এই কমিটিতে থাকবেন। অর্ডারের ১১ ও ১১বি অনুচ্ছেদ মিলে মোট ৪টি স্থায়ী কমিটি লক্ষ্য করা যায় বার কাউন্সিল সংক্রান্ত। এর বাইরে আরো কমিটি প্রয়োজনে তৈরি করা যায়, কিন্তু এই দুইটি অনুচ্ছেদে বর্ণিত ৪টি স্থায়ী কমিটির গঠনগুলো বিশেষভাবে মনে রাখা দরকার।]

সঠিক উত্তর : আইনজীবীর তালিকাভুক্তির তারিখ হিসেবে ; [অনুচ্ছেদ : ২৩, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : লিগ্যাল এডুকেশন কমিটি ; [অনুচ্ছেদ : ১১ ও ১১বি, বিবিসি অর্ডার। এইটা মনে রাখার ক্ষেত্রে একটা সহজ উপায় আছে। উপায়টি হলো- অনুচ্ছেদ ১১ তে প্রথমে বলা আছে নির্বাহী কমিটিতে ৫ জন থাকবেন। তারপরে অর্থ কমিটির কথা বলা আছে, সেখানেও ৫ জন সদস্য থাকবেন। তারপরে লিগ্যাল এডুকেশন কমিটির কথা; সেখানে ৯ জন সদস্য থাকবেন। এবং ১১ বি অনুচ্ছেদে এনরোলমেন্ট কমিটির কথা বলা আছে। এখানেও ৫ জন সদস্য থাকবেন। তাহলে সিরিয়ালি নিলে ৫, ৫, ৯ এবং ৫ জন সদস্য এই সব কমিটিতে যথাক্রমে থাকেন। কমিটির সিরিয়াল মনে রাখেন- নির্বাহী, অর্থ, লিগ্যাল এডুকেশন এবং এনরোলমেন্ট কমিটি। একটা সংখ্যা সেট করতে পারেন ৫৫৯৫। মানে ৫ হাজার ৫ শত পঁচানব্বই! পাঁচ পাঁচ নয় পাঁচ! এভাবে মনে রাখতে সুবিধা হবে। ভুলবেন না। তার মানে শুধু লিগ্যাল এডুকেশন কমিটিতেই ৯ জন সদস্য থাকবেন। সিম্পল!

সঠিক উত্তর : President’s Order ; [রিমাইন্ডার : আইন প্রণয়নের প্রক্রিয়াগত পার্থক্যের কারণে আইনের ভিন্ন ভিন্ন নাম হয়। যেমন, এ্যাক্ট, অধ্যাদেশ ইত্যাদি। সাধারণভাবে সংসদে আইন তৈরির প্রক্রিয়ার মাধ্যম যে সকল আইন সৃষ্টি হয় তাকে এ্যাক্ট বলে। সংসদ অকার্যকর থাকা অবস্থায় রাষ্ট্রপতির কোনো আদেশকে অধ্যাদেশ বলা হয়। ১৯৭২ সালে যে সকল আদেশ রাষ্ট্রপতি তার ক্ষমতাবলে প্রদান করেছিলো তাকে প্রেসিডেন্ট অর্ডার বলে। বাংলাদেশ বার কাউন্সিল ১৯৭২ সালের ৪৬ নং প্রেসিডেন্ট অর্ডার দ্বারা সৃষ্ট।]

সঠিক উত্তর : Enrollment Committee ; [অনুচ্ছেদ : ৩০, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদ মোতাবেক এডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির সকল দরখাস্ত বা আবেদনপত্র এনরোলমেন্ট কমিটির কাছে উপস্থাপন বা প্রেরণ করতে হয়। এটি মঞ্জুর করা বা না করার সিদ্ধান্তসমেত তা বার কাউন্সিলে ফেরত দেওয়া হয় এবং সে অনুযায়ী বার কাউন্সিল প্রয়োজনীয় সিদ্ধান্ত নিয়ে থাকেন।]

সঠিক উত্তর : ৪৫ দিন পূর্বে ; [বিধি : ৩, বিবিসি রুলস। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল নির্বাচনের ন্যূনতম ৪৫ দিন পূর্বে অফিসিয়াল গেজেটের মাধ্যমে নির্বাচনী তফসিল প্রকাশ করতে হবে যেখানে কিনা উল্লেখ থাকবে - ১. নির্বাচনের প্রস্তাব গ্রহণের তারিখ। ২. প্রস্তাব সমীক্ষার তারিখ। ৩. ভোট গ্রহণের তারিখ। ৪. নির্বাচন সংক্রান্ত অভিযোগ পেশ করার সময়সীমা।]

সঠিক উত্তর : ২১ বৎসর ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদ অনুযায়ী নৈতিক স্খলনের জন্য কোনো ব্যক্তি সরকারি চাকরি থেকে অপসারণের ২ বছর অতিবাহিত না হলে তিনি অ্যাডভোকেট হিসেবে তালিকাভুক্তির যোগ্যতাসম্পন্ন হবেন না। এছাড়া, নৈতিক স্খলনের জন্য শাস্তিপ্রাপ্ত হলে তার শাস্তিপ্রাপ্তির তারিখ থেকে ৫ বছর অতিক্রান্ত হবার আগে তিনি অযোগ্য থাকবেন।]

সঠিক উত্তর : আপিল এবং রিভিউ উভয় করতে পারে ;  [অনুচ্ছেদ : ৩৪ ও ৩৬, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল অর্ডার এর ৩৪ এর ৮ উপঅনুচ্ছেদ এবং ৩৬ এর ১ উপঅনুচ্ছেদ দেখুন। যদি কোনো এডভোকেট এর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হয় তবে বার কাউন্সিল কর্তৃক গঠিত ট্রাইব্যুনাল উক্ত এডভোকেটকে তার আইন পেশা থেকে অব্যাহতি দিতে পারে। ট্রাইব্যুনালে এই আদেশের বিরুদ্ধে উক্ত এডভোকেট রিভিউ এবং আপিল উভয়ই করতে পারেন।]

সঠিক উত্তর : সরকারের ; [অনুচ্ছেদ : ৫, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : সরকার কর্তৃক  ; [অনুচ্ছেদ : ৬এ। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিলের সেক্রেটারি বা সচিব এর নিয়োগ সম্পর্কে বলা হয়েছে যে, সরকার যেরূপ শর্ত নির্ধারণ করবে সেরূপ শর্তে জেলা বা অতিরিক্ত জেলা জজগণের মধ্য থেকে বার কাউন্সিলের একজন সেক্রেটারি নিয়োগ করবেন।’ অর্থাৎ, এই পদে সরকার কর্তৃক নিযুক্ত হবেন তিনিই যিনি জেলা বা অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার।]

সঠিক উত্তর : ৩ বৎসরে ; [অনুচ্ছেদ : ৪, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিলের সদস্যবৃন্দ প্রতি ৩ বছরের জন্য নির্বাচিত হোন এবং ৩ বছর পরে নির্বাচনের মাধ্যমে নতুন কাউন্সিল তাদের কার্যক্রম শুরু করে। এটির কার্যক্রম শুরু হয় নির্বাচনের বছরের ১ জুলাই থেকে।]

সঠিক উত্তর : ১ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১বি, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : অনুচ্ছেদ ৪৪ ; [অনুচ্ছেদ : ৪০ বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : এটর্নি জেনারেল ; [অনুচ্ছেদ : ৩৩, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : দুই মেয়াদে নির্বাচিত হবার পর নির্বাচিত হবার অযোগ্যতা বিষয়ে ; [অনুচ্ছেদ : ৫এ, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই প্রকৃতপক্ষে এর আওতাভুক্ত  ; [অনুচ্ছেদ : ১০, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২ বৎসর  ; [বিধি : ৬৫এ, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : মে মাসের ৩১ তারিখ বা তার আগে ; [অনুচ্ছেদ : ৮, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৫ বছর  ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার]; নৈতিক স্খলনজনিত কারণে কেউ সরকারি চাকুরি বা সরকারি বিধিবদ্ধ সংস্থা থেকে অপসারিত হলে তিনি ২ বছরের ভেতর আইনজীবী হবার আবেদন করতে পারবেন না। অপরদিকে উক্ত একই কারণে যদি দণ্ডপ্রাপ্ত বা শাস্তিপ্রাপ্ত হয়ে থাকেন তবে তার শাস্তি প্রাপ্তির তারিখ থেকে ৫ বছরের ভেতরে তিনি আইনজীবী হবার জন্য আবেদন করতে পারবেন না। এই প্রশ্নটি এবার আসারই কথা। দেখা যাক। এই প্রশ্নের উত্তরের সময় ভালোভাবে প্র্শ্নটি আগে পড়বেন, বুঝে নেবেন।]

সঠিক উত্তর : Bangladesh Legal Practitioners and Bar Council Order, 1972 ; [অনুচ্ছেদ : ১, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস পর্যন্ত ; [অনুচ্ছেদ : ৪১, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদ শাস্তি বিষয়ক। এমন কোনো ব্যক্তি যিনি এডভোকেট নন এবং আইনপেশা চর্চা করার অধিকারপ্রাপ্ত নন, তিনি যদি আইনপেশা চর্চা করে তবে তিনি সর্বোচ্চ ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ডে দণ্ডিত হবেন।]

সঠিক উত্তর : ৫ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৩ ব্যক্তির সমন্বয়ে ; [অনুচ্ছেদ : ৩৩, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল তার প্রয়োজনে এক বা একাধিক ট্রাইবুনাল গঠন করতে পারে। ট্রাইব্যুনাল এর সাধারণ গঠন সম্পর্কে বর্ণিত এই ৪টি তথ্য বিশেষভাবে মনে রাখবেন। ১. বার কাউন্সিল সদস্যগণের ভেতরে নির্বাচন এর মাধ্যমে দুইজন সদস্য নির্বাচিত হবেন; ২. বার কাউন্সিলের তালিকাভুক্ত এডভোকেটগণ এর মধ্য থেকে একজন এডভোকেট মনোনীত হবেন; ৩. তিনজন সদস্যের মধ্যে বয়োঃজ্যেষ্ঠ্য ব্যক্তিই হবেন ট্রাইব্যুনালের চেয়ারম্যান; ৪. এটর্নি জেনারেল কোনো ট্রাইব্যুনালের সদস্য হতে পারবেন না।]

সঠিক উত্তর : এনরোলমেন্ট কমিটি ; [অনুচ্ছেদ : ১১, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২ বৎসর ; [বিধি : ৬৫এ, বাংলাদেশ লিগ্যাল প্র্যাকটিশনার্স এন্ড বার কাউন্সিল রুলস।  রিমাইন্ডার : বাংলাদেশ সুপ্রিম কোর্টের হাইকোর্ট বিভাগে আইন পেশা চর্চার জন্য একজন আইনজীবীকে নিম্ন আদালতে ন্যূনতম ২ বছরের আইনপেশা চর্চার অভিজ্ঞতা থাকতে হবে। এছাড়াও যদি যুক্তরাজ্যের বার এসোসিয়েশনের তালিকাভুক্ত কোনো এডভোকেট অথবা স্বীকৃত কোনো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে এলএলএম ডিগ্রিতে কমপক্ষে ৫০ ভাগ নম্বর পেয়ে উত্তীর্ণ হয়েছেন এমন কোনো এডভোকেট অথবা সুপ্রিম কোর্টের কোনো সিনিয়র এডভোকেটের সাথে তালিকাভুক্তি তথা এডভোকেট হবার পর কমপক্ষে যিনি ১ বছর ধরে কাজ করেছেন - এই ৩ ধরনের এডভোকেটগণ বর্তমান প্রশ্নে আলোচ্য বিষয়ের ক্ষেত্রে অব্যাহতি পাবেন, তথা এইসব বিকল্প উপায়েও সুপ্রিম কোর্টে আইন ব্যবসা করার অনুমতি লাভ করে পরীক্ষায় অংশ নিতে পারবেন। সুপ্রিম কোর্টে প্র্যাকটিস করার জন্য হাইকোর্ট পারমিশন নামে একটি পরীক্ষায় অংশ নিতে হয় যেখানে ন্যূনতম ২৫টি দেওয়ানি বা ফৌজদারি বা উভয় প্রকার মামলার তালিকা জমা দিতে হয়।]

সঠিক উত্তর : ১০০০ টাকা ; [বিধি : ৪১এ, বিবিসি রুলস। রিমাইন্ডার : এটি বিধি ৪১এ এর বিষয়বস্তু।]

সঠিক উত্তর : ৭ ; [অনুচ্ছেদ : ৫, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদে বলা আছে - বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর সদস্য মোট ১৫ জন। এর মধ্যে ১৪ জন নির্বাচিত এবং পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল বার কাউন্সিলের সদস্য। উক্ত নির্বাচিত ১৪ জনের ভেতরে সাধারণ ভোটে সারাদেশের সমস্ত আইনজীবীদের ভোটে নির্বাচিত হবেন ৭ জন। আর অন্যদিকে অবশিষ্ট ৭ জন স্থানীয় বার এসোসিয়েশনের আঞ্চলিক অংশ থেকে। এসব থেকে সারাদেশকে ৭ টি গ্রুপে ভাগ করা হয়।

বার কাউন্সিল অর্ডারের ৫, ৫ক, ৬ এবং ৬ক - এই কয়েকটি অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিলের গঠন সম্পর্কে বলা আছে। এই ৪টি অনুচ্ছেদ একেবারে ঠোটস্থ রাখতে হবে। এগুলোর সারসংক্ষেপ করলে যা দাঁড়ায় তা নিম্নরূপ :

১. বার কাউন্সিলের সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন।

২. ১ জন পদাধিকারবলে থাকবেন, তিনি এটর্নি জেনারেল।

৩. পুরো বাংলাদেশের সকল আইনজীবীদের সাধারণ ভোটে নির্বাচিত হবেন ৭ জন।

৪. স্থানীয় বা জেলা বার এসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দের ভোটে গ্রুপভিত্তিক নির্বাচিত ৭ জন। এই গ্রুপ গঠন করা হয় সারাদেশের সকল জেলা বার এসোসিয়েশনগুলোকে ৭ ভাগে ভাগ করার মধ্য দিয়ে যা কিনা সরকার গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে এই ৭টি গ্রুপ বা অঞ্চল নির্ধারণ করে থাকেন।

৫. পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল এই কমিটির সভাপতি বা চেয়ারম্যান হবেন।

৬. নির্বাচিত ১৪ জন সদস্যের ভেতর থেকে একজন ভাইস চেয়ারম্যান বা সহ-সভাপতি হবেন।

৭. বার কাউন্সিলের সেক্রেটারি বা সচিব হিসেবে একজন জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার কেউ নিযুক্ত হবেন।]

সঠিক উত্তর : মামলাটি পরিচালনা করতে অস্বীকার করবেন  ; [চ্যাপ্টার ৪ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : জনসাধারণের প্রতি কর্তব্য শিরোনামে এখানে বলা হয়েছে যে, ‘একজন আইনজীবী অবশ্যই একটি সিভিল মোকদ্দমা পরিচালনা করতে বা প্রতিহত করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবেন যেক্ষেত্রে তার বিশ্বাসের উদয় হয় যে, তা তার বিরোধী পক্ষকে কেবল হয়রানি বা ক্ষতিগস্ত করার লক্ষ্যে কিংবা অবৈধ কোনো কাজ করার লক্ষ্যে করা হয়েছে।’]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগ ; [অনুচ্ছেদ : ৩৬, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল ট্রাইবুনাল এর আদেশের বিরুদ্ধে সংক্ষুব্ধ ব্যক্তি ৯০ দিনের ভেতরে হাইকোর্ট ডিভিশনে আপিল করতে পারবেন। এক্ষেত্রে হাইকোর্ট ডিভিশনের প্রদত্ত আদেশই চূড়ান্ত হবে।]

সঠিক উত্তর : ২ জন; [ অনুচ্ছেদ : ১১ বিবিসি অর্ডার]। রিমাইন্ডার : বাংলাদেশ বার কাউন্সিলের আইন শিক্ষা কমিটির সদস্য মোট ৯ জন। তাদের মধ্যে ৫ জন হবে বার কাউন্সিল এর সদস্য এবং বাকি ৪ জন যার মধ্যে অবশ্যই ২ জন কোনো কলেজ বা বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবেন।]

সঠিক উত্তর : ২ জন ; [অনুচ্ছেদ : ৩৩, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১বি, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৫ জন ;  [অনুচ্ছেদ : ১১, বিবিসি অর্ডার]; মোট ৯ জন সদস্য থাকেন এটাতে। তার ভেতর ৫ জন বার কাউন্সিলের নির্বাচিত সদস্যগণ থাকেন। অবশিষ্ট ৪ জন বাইরে থেকে থাকবেন যাদের ভেতর ২ জন অবশ্যই বিশ্ববিদ্যালয় বা আইন মহাবিদ্যালয়ের শিক্ষকগণ থাকবেন।]

সঠিক উত্তর : ৫ জন ; [বিধি : ৩৩, বিবিসি রুলস]

সঠিক উত্তর : ২ জন ; [অনুচ্ছেদ : ৩৩, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : বার কাউন্সিলের নির্বাচনের সময় সংক্রান্ত ; [অনু. : ৮, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ১০০০ টাকা ; [বিধি : ৪১এ, বিবিসি রুলস। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল রুলস এর ৪১এ বিধিতে বলা আছে এটি। এডভোকেট এর বিরুদ্ধে অসাদচরণের অভিযোগ বার কাউন্সিল এর নিকট দায়ের করতে হয়। অভিযোগ পত্রে অভিযোগের বিবরণ, প্রয়োজনীয় কাগজপত্র এবং এফিডেভিট জমা দিতে হবে। তবে আদালত বা কোনো সরকারি কর্মকর্তা তা অফিসিয়াল দায়িত্ব পালন করতে গিয়ে অভিযোগ করলে এফিডেভিট এর প্রয়োজন হয় না।]

সঠিক উত্তর : ২৩ অনুচ্ছেদ  ; [অনু. : ২৩, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : সদস্যদের মধ্য থেকে জ্যেষ্ঠ ব্যক্তি ; [অনুচ্ছেদ : ৩৩, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা ; [চ্যাপ্টার ৩ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : এই বিধিতে বলা হয়েছে যে, ‘সরকার নিযুক্ত আইনজীবীর প্রাথমিক দায়িত্ব ন্যায়বিচার সম্পন্ন হয়েছে তা দেখানো, দোষী সাব্যস্ত করা নয়। আসামিকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য ঘটনা লুকানো বা সাক্ষীদের লুকানো অত্যন্ত নিন্দাযোগ্য।’]

সঠিক উত্তর : আপিল এবং রিভিউ উভয় করতে পারে ;  [অনুচ্ছেদ : ৩৪ ও ৩৬, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল অর্ডার এর ৩৪ এর ৮ উপঅনুচ্ছেদ এবং ৩৬ এর ১ উপঅনুচ্ছেদ দেখুন। যদি কোনো এডভোকেট এর বিরুদ্ধে আনীত অভিযোগ প্রমাণিত হয় তবে বার কাউন্সিল কর্তৃক গঠিত ট্রাইব্যুনাল উক্ত এডভোকেটকে তার আইন পেশা থেকে অব্যাহতি দিতে পারে। ট্রাইব্যুনালে এই আদেশের বিরুদ্ধে উক্ত এডভোকেট রিভিউ এবং আপিল উভয়ই করতে পারেন।]

সঠিক উত্তর : ৫ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ২১ ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার।

সঠিক উত্তর : ১৪ জন ; [অনুচ্ছেদ : ৫, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদে বলা আছে - বাংলাদেশ বার কাউন্সিল এর সদস্য মোট ১৫ জন। এর মধ্যে ১৪ জন নির্বাচিত এবং পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল বার কাউন্সিলের সদস্য। উক্ত নির্বাচিত ১৪ জনের ভেতরে সাধারণ ভোটে সারাদেশের সমস্ত আইনজীবীদের ভোটে নির্বাচিত হবেন ৭ জন। আর অন্যদিকে অবশিষ্ট ৭ জন স্থানীয় বার এসোসিয়েশনের আঞ্চলিক অংশ থেকে। এসব থেকে সারাদেশকে ৭ টি গ্রুপে ভাগ করা হয়।

বার কাউন্সিল অর্ডারের ৫, ৫ক, ৬ এবং ৬ক - এই কয়েকটি অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিলের গঠন সম্পর্কে বলা আছে। এই ৪টি অনুচ্ছেদ একেবারে ঠোটস্থ রাখতে হবে। এগুলোর সারসংক্ষেপ করলে যা দাঁড়ায় তা নিম্নরূপ :

১. বার কাউন্সিলের সদস্য সংখ্যা হবে ১৫ জন।

২. ১ জন পদাধিকারবলে থাকবেন, তিনি এটর্নি জেনারেল।

৩. পুরো বাংলাদেশের সকল আইনজীবীদের সাধারণ ভোটে নির্বাচিত হবেন ৭ জন।

৪. স্থানীয় বা জেলা বার এসোসিয়েশনের সদস্যবৃন্দের ভোটে গ্রুপভিত্তিক নির্বাচিত ৭ জন। এই গ্রুপ গঠন করা হয় সারাদেশের সকল জেলা বার এসোসিয়েশনগুলোকে ৭ ভাগে ভাগ করার মধ্য দিয়ে যা কিনা সরকার গেজেট প্রকাশের মাধ্যমে এই ৭টি গ্রুপ বা অঞ্চল নির্ধারণ করে থাকেন।

৫. পদাধিকারবলে এটর্নি জেনারেল এই কমিটির সভাপতি বা চেয়ারম্যান হবেন।

৬. নির্বাচিত ১৪ জন সদস্যের ভেতর থেকে একজন ভাইস চেয়ারম্যান বা সহ-সভাপতি হবেন।

৭. বার কাউন্সিলের সেক্রেটারি বা সচিব হিসেবে একজন জেলা জজ বা অতিরিক্ত জেলা জজ পদমর্যাদার কেউ নিযুক্ত হবেন।]

সঠিক উত্তর : নৈতিক স্খলনজনিত কারণে সরকারি বা বিধিবদ্ধ সংস্থার চাকুরি থেকে অপসারিত হলে ; [অনুচ্ছেদ : ২৭, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৭  ; [অনুচ্ছেদ : ৫, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৫ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১বি, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগে  ; [অনুচ্ছেদ ৩৬]

সঠিক উত্তর : আইনগত সহায়তা ; [অনুচ্ছেদ : ১০, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : এই ১০ অনুচ্ছেদে বার কাউন্সিল কী কী কাজ করবে তার তালিকা দেওয়া আছে। ১. এডভোকেট তালিকাভুক্তির পরীক্ষা গ্রহণ এবং তাদের তালিকা থেকে বাদ দেওয়া। ২. পেশাগত আচরণ ও শিষ্টাচারের মান উন্নয়ন ও নিয়ন্ত্রণ। ৩. এডভোকেটগণের অসদাচরণের ক্ষেত্রে শাস্তির ব্যবস্থা গ্রহণ। ৪. এডভোকেটদের অধিকার ও সুযোগ সুবিধার ব্যবস্থা করা এবং ৫. আইনশিক্ষার উন্নয়নসহ বিধিগুলোতে বর্ণিত অন্যান্য কার্যাবলী। বার কাউন্সিলের এই তালিকার ভেতরে বা বিধির অন্য কোথাও আইনগত সহায়তার কথা বলা নেই, অর্থাৎ আইনগত সহায়তা প্রদান বার কাউন্সিলের কাজ নয়।]

সঠিক উত্তর : ৪টি ; [অনুচ্ছেদ : ১১ এবং ১১বি, বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : অনেকে যারা মূল ধারাগুলো পড়েও কনফিউশনে থাকেন যে, বার কাউন্সিলের স্থায়ী কমিটি ৩টি। আসলে ভালোভাবে খেয়াল করলে দেখবেন যে, অনুচ্ছেদ ১১ এর প্রথম লাইনটা এরকম- ‘বার কাউন্সিল নিম্নে বর্ণিত স্থায়ী কমিটি গঠন করবে’- এভাবে বলার পর ৩টি স্থায়ী কমিটির কথা ১১ অনুচ্ছেদে বলা আছে, যথা- নির্বাহী কমিটি, অর্থ কমিটি ও আইনগত শিক্ষা কমিটি। এরপরেই ১১ এ ধারাটি বাতিল। এবং তারপরেই ১১ বি ধারাটি বলেছে আরেকটি কমিটির কথা- এনরোলমেন্ট কমিটি। যেহেতু ১১ বি তে আরেকটি কমিটির কথা বলা আছে যা কিনা ১১ ধারা প্রথম লাইনটির সাথে যুক্ত করেই পড়তে হবে, ফলে বার কাউন্সিলের স্থায়ী কমিটি ৪টিই হবে সঠিক উত্তর।

সঠিক উত্তর : ৪ জনের বেশি নয় ; [বিধি ৬০, বিবিসি রুলস।]

সঠিক উত্তর : সরকারের ; [অনুচ্ছেদ : ৪০ বিবিসি অর্ডার। রিমাইন্ডার : বার কাউন্সিল সরকারের পূর্ব অনুমোদন সাপেক্ষে সরকারি গেজেট প্রজ্ঞাপন কর্তৃক বিধি প্রণয়ন করতে পারবে। কোন সমস্ত বিষয়ে বার কাউন্সিল বিধি প্রণয়নের জন্য ক্ষমতাপ্রাপ্ত সে বিষয়ে বিস্তারিত উল্লেখ আছে এই ৪০ অনুচ্ছেদে।]

সঠিক উত্তর : অনুচ্ছেদ ২ ; [অনু. : ২, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ১১ অনুচ্ছেদে ; [অনু. : ১১, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : ৪ জন ; [অনুচ্ছেদ : ১১, বিবিসি অর্ডার]

সঠিক উত্তর : দলিল সংশোধনের মূলনীতিসমূহ ;  [অনু. : ৩৩, সুনির্দি]ষ্ট প্রতিকার আইন]

সঠিক উত্তর : ২ বিধি ; [বিধি : ২, বিবিসি রুলস]