সঠিক উত্তর : সর্বনিম্ন স্তরের আদালতে ; [ধারা : ১৫, দেওয়ানি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : কার্যবিধির ১৫ ধারার শিরোনাম - ‘যে আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে’। এখানে মাত্র এক লাইনেই বলা আছে যে, বিচার করার যোগ্যতাসম্পন্ন সর্বনিম্ন আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। এখানে যে যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে তা মূলত আর্থিক এখতিয়ারের নিরিখে নির্ধারণ করতে হবে। আর্থিক এখতিয়ার এর কথা দেওয়ানি কার্যবিধিতে কোথাও বলা নেই। এটি বলা আছে দেওয়ানি আদালত আইন, ১৮৮৭ - এই আইনে। দেওয়ানি আদালত আইন, ১৮৮৭ তে আইনে যুগ্ম জেলা জজ আদালত এর আর্থিক এখতিয়ার [৪,০০,০০১/-] ৪ লাখ ১ টাকা হতে সীমাহীন, সিনিয়র সহকারী জজ আদালত এর আর্থিক এখতিয়ার [২,০০,০০১/- থেকে ৪,০০,০০০/-] দুই লাখ এক টাকা থেকে চার লাখ টাকা পর্যন্ত এবং সহকারি জজ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার [২,০০,০০০/-] দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বলে উল্লেখ করা আছে। এই তালিকাটি মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। তবে, এই তালিকাটি নিয়ে অনেকেরই একটি কনফিউশন থাকে। ২০১৬ সালে একটি সংশোধনীর মাধ্যমে আদালতের আর্থিক এখতিয়ার পরিবর্তন করা হয়েছিলো। কিন্তু সেটি আবার কিছু সময় পরেই হাইকোর্টে করা একটি রিটের মাধ্যমে স্থগিত হয়ে গেছে; ফলে আগের আর্থিক এখতিয়ারটিই এখনো বহাল আছে। মূল আইনে উপরোক্ত মতে আর্থিক এখতিয়ারের উল্লেখ দেখতে না পেয়ে কনফিউশনে পড়বেন না।]
সঠিক উত্তর : সর্বনিম্ন স্তরের আদালতে ; [ধারা : ১৫, দেওয়ানি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : কার্যবিধির ১৫ ধারার শিরোনাম - ‘যে আদালতে মোকদ্দমা দায়ের করতে হবে’। এখানে মাত্র এক লাইনেই বলা আছে যে, বিচার করার যোগ্যতাসম্পন্ন সর্বনিম্ন আদালতে মামলা দায়ের করতে হবে। এখানে যে যোগ্যতার কথা বলা হয়েছে তা মূলত আর্থিক এখতিয়ারের নিরিখে নির্ধারণ করতে হবে। আর্থিক এখতিয়ার এর কথা দেওয়ানি কার্যবিধিতে কোথাও বলা নেই। এটি বলা আছে দেওয়ানি আদালত আইন, ১৮৮৭ - এই আইনে। দেওয়ানি আদালত আইন, ১৮৮৭ তে আইনে যুগ্ম জেলা জজ আদালত এর আর্থিক এখতিয়ার [৪,০০,০০১/-] ৪ লাখ ১ টাকা হতে সীমাহীন, সিনিয়র সহকারী জজ আদালত এর আর্থিক এখতিয়ার [২,০০,০০১/- থেকে ৪,০০,০০০/-] দুই লাখ এক টাকা থেকে চার লাখ টাকা পর্যন্ত এবং সহকারি জজ আদালতের আর্থিক এখতিয়ার [২,০০,০০০/-] দুই লাখ টাকা পর্যন্ত বলে উল্লেখ করা আছে। এই তালিকাটি মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। তবে, এই তালিকাটি নিয়ে অনেকেরই একটি কনফিউশন থাকে। ২০১৬ সালে একটি সংশোধনীর মাধ্যমে আদালতের আর্থিক এখতিয়ার পরিবর্তন করা হয়েছিলো। কিন্তু সেটি আবার কিছু সময় পরেই হাইকোর্টে করা একটি রিটের মাধ্যমে স্থগিত হয়ে গেছে; ফলে আগের আর্থিক এখতিয়ারটিই এখনো বহাল আছে। মূল আইনে উপরোক্ত মতে আর্থিক এখতিয়ারের উল্লেখ দেখতে না পেয়ে কনফিউশনে পড়বেন না।]