সঠিক উত্তর : জেলা ম্যাজিস্ট্রেট বরাবর ; [ধারা : ৩৭৩, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : এই ধারার বিধানমতে, দায়রা আদালতের রায়, দণ্ডাদেশ ইত্যাদির একটি নকল জেলা ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট প্রেরণ করতে হয়। এছাড়াও চিফ মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ও চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট, যখন যেটি প্রযোজ্য হয়, এর কাছেও এরূপ নকল সরবরাহ করতে হবে।]

সঠিক উত্তর : ৩৩৯খ ধারা ; [ধারা : ৩৩৯খ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : মুক্তির আদেশ দেবেন ; [ধারা : ২৪৯, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২ বছর ; [ধারা : ২৬২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : সংক্ষিপ্ত বিচার সম্পর্কে ফৌজদারি কার্যবিধির ২৬০ ধারা থেকে ২৬৫ ধারা পর্যন্ত আলোচনা করা আছে। এর ভেতরে ২৬০ ও ২৬২ ধারাটি ভালোভাবে পরীক্ষার জন্য পড়ে রাখা উচিত। লঘু অপরাধের ক্ষেত্রে দ্রুত ও সহজে প্রতিকার দেওয়ার উদ্দেশ্যেই এই ধারাসমূহের অবতারণা। সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে বিচার কোনগুলো হবে, দণ্ডবিধির ধারাগুলো উল্লেখসাপেক্ষে বর্ণনা করা আছে এই ধারায়। এই সংক্ষিপ্ত পদ্ধতিতে ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট, প্রথম শ্রেণির ম্যাজিস্ট্রেট অথবা প্রথম শ্রেণির ক্ষমতাসম্পন্ন যেকোনো ম্যাজিস্ট্রেট বেঞ্চকে। ২৬০ ধারায় পরিষ্কার বলাই আছে যে, মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডনীয় না, যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় না এবং ২ বছরের অধিক মেয়াদের কারাদণ্ড দণ্ডনীয় না এমন অপরাধসমূহের ক্ষেত্রে সংক্ষিপ্ত বিচার করা যেতে পারে। অন্যদিকে, ২৬২ ধারায় ‘সংক্ষিপ্ত বিচারের পদ্ধতি’ শিরোনামে বলা আছে যে, সংক্ষিপ্ত বিচারে ২ বছরের অধিক কারাদণ্ড দেওয়া যাবেনা কাউকে।]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগ  ; [ধারা : ৩৭৬, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৪০ ; [ধারা : ৩৪০, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : সংশ্লিষ্ট ধারাটির শিরোনাম - ‘যার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করার অধিকার ও সাক্ষী হবার যোগ্যতা [Right of person against whom proceedings are instituted to be defended and his competency to be a witness]। আলোচ্য ধারাটিতে একজন আসামির যে তার নিজের পক্ষে কথা বলার অধিকার আছে এমনকি আসামি স্বয়ং তার পক্ষে সাক্ষী হিসেবে সাক্ষ্য দিতে পারবেন সে সম্পর্কে বিস্তারিত বিধৃত আছে। এখানে বিশেষভাবে বলা আছে যে, ১০৭ ধারা, তথা শান্তি রক্ষা / সদাচরণের মুচলেকা, বা গণউৎপাত, ১৪৪ ধারার আদেশ, স্থাবর সম্পত্তি সংক্রান্ত বিরোধ এবং ৫৫২ ধারা অনুসারে কোনো মামলায় একজন অভিযুক্ত ব্যক্তি বা আসামি নিজেই সাক্ষী হিসেবে নিজেকে উপস্থাপন করতে পারেন। এই ধারাতেই আরো বলা আছে যে, একজন আসামি বা অভিযুক্ত ব্যক্তি আইনজীবী নিয়োগ করে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করতে পারবেন। যদি প্রশ্ন আসে যে, আসামি কোন ধারাবলে তার পক্ষে আইনজীবী নিয়োগ দিতে পারেন, তাহলে উত্তর হবে এই ৩৪০ ধারা। এই ধারাটির সাথে ৩৪১ এবং ৩৪২ ধারাটিও পড়ে রাখবেন আপনারা। ৩৪২ ধারায় আসামির জবানবন্দি আদালত গ্রহণ করতে পারে যেকোনো সময়, যেকোনো পরিস্থিতিতে - মনে রাখবেন।]

সঠিক উত্তর : ৪০২ ধারা ; [ধারা : ৪০২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪০১ ও ৪০২ ধারায়  ;[ধারা : ৪০১ ও ৪০২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ফৌজদারি কার্যবিধির ২৯ তম অধ্যায়ের শিরোনাম - ‘দণ্ড স্থগিত, মওকুফ ও রদবদল’। এর অধীনে মাত্র তিনটি ধারা। ৪০১, ৪০২ এবং ৪০২ক ধারা। এই ধারাগুলোতে কোনো দণ্ডিত আসামির শাস্তি হ্রাস, স্থগিত, মওকুফ অথবা রদবদল করার ক্ষমতা সরকারেকে দেওয়া হয়েছে। এটির রাজনৈতিক ব্যবহার বেশ সমালোচিত। যাইহোক, ফৌজদারি কার্যবিধির এই ধারাগুলোর সাথে দণ্ডবিধির ৫৪ ও ৫৫ ধারায় দণ্ড হ্রাসকরণ এর বিধানগুলোও মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। সেখানে দণ্ড হ্রাসকরণের ক্ষমতা দেওয়া রয়েছে রাষ্ট্রপতি এবং সরকারের। সরকার যে কোনো দণ্ড হ্রাস করতে পারেন এবং রাষ্ট্রপতি মৃত্যুদণ্ড হ্রাস করতে পারেন। এরও বাইরে সংবিধানের আরেকটি বিধানও মনে রাখা কর্তব্য। সেখান থেকেও হঠাৎ করে প্রশ্ন চলে আসতে পারে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ঘোষণার ক্ষমতা সংবিধানের ৪৯ আর্টিকেলে বলা আছে এভাবে- “আর্টিকেল ৪৯ : ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার : কোনো আদালত, ট্রাইবুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যেকোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকবে।”]

সঠিক উত্তর : সরকার ; [ধারা : ১৯০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : যে আইনের অধীনে অপরাধ দণ্ডনীয় ; [ধারা : ২২৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : উক্ত ম্যাজিস্ট্রেটের অনুমতিক্রমে ; [ধারা : ২৪৮, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই করার এখতিয়ার তার আছে ; [ধারা : ১৮৬, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে ; [ধারা : ৩৭৩, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৭৬ ধারায় ; [ধারা : ৩৭৬, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবই বিষয়বস্তু হিসেবে সঠিক  ; [ধারা : ৩৪০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : গর্ভবতী স্ত্রীলোকের মৃত্যুদণ্ড স্থগিতকরণ ; [ধারা : ৩৮২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : যদি রায়টি সংশ্লিষ্ট বিচারক ব্যতীত অন্য কারো হাতের লেখায় লিখিত হয় ; [ধারা : ৩৬৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : চোরাই মালের মালিক ; [ধারা : ৩৪৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৪৩ ধারা ; [ধারা : ২৪৩, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগ ; [ধারা : ৩৭৬, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ‘দণ্ড অনুমোদনের জন্য পেশ’ শিরোনামে কার্যবিধির ২৭ তম অধ্যায়ের বিস্তৃতি হলো ৩৭৪ থেকে ৩৮০ ধারা পর্যন্ত। দণ্ড অনুমোদন এর ব্যাপারটি মূলত মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের বিষয়। কার্যবিধির শুরুর দিকে যেখানে বিভিন্ন আদালতের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতার কথা উল্লেখ আছে - এর ধারা ৩১ এ বলা আছে যে, কোনো দায়রা জজ বা অতিরিক্ত দায়রা জজ আইনে বর্ণিত যেকোনো দণ্ড প্রদান করতে পারেন। কিন্তু যদি কোনো মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় তবে তা অবশ্যই হাইকোর্টের অনুমোদন সাপেক্ষে হতে হবে। ৩১ ধারাটিতে এর বাইরে আর কিছু বলা নেই। কিন্তু এই অনুমোদনের বিস্তারিত কার্যপদ্ধতি বলা আছে উক্ত ২৭ তম অধ্যায়ে বর্ণিত ধারাগুলোতে। অর্থাৎ, মৃতুদণ্ডের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট এর ভূমিকাসমূহ এবং কার্যপদ্ধতি।  উক্ত ধারগুলোরে ভেতরে ৩৭৪ ধারায় অনুমোদন নেবার কথা বলা আছে। ৩৭৫ ধারা অনুসারে হাইকোর্ট চাইলে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির দণ্ড বিষয়ে বা তার নির্দোষিতা বিষয়ে আরো অনুসন্ধান করতে পারবেন। ৩৭৬ ধারা অনুসারে হাইকোর্ট উক্ত দণ্ড বহাল রেখে অনুমোদন দিতে পারেন মৃত্যুদণ্ডের, আবার অন্য কোনো দণ্ডও দিতে পারেন, এমনকি তা বাতিলও করতে পারেন। সবই ৩৭৫ ধারা অনুসারে অনুসন্ধানের ফলাফল হিসেবে আসতে পারে। ৩৭৪, ৩৭৫ এবং ৩৭৬ - এই তিনটি ধারা ভালোভাবে উপলব্ধিতে রাখতে হবে।]

সঠিক উত্তর : পাবলিক প্রসিকিউটর ; [ধারা : ২৬৫ক, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : আদালতে হাজির হবার নির্দেশ সম্বলিত বিজ্ঞপ্তি দৈনিক সংবাদপত্রে প্রকাশ করা ; [ধারা : ৩৩৯খ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : শাস্তি ; [ধারা : ২২১ ও ২২২ ধারা, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ধারা ২২১ অনুসারে অভিযোগে অপরাধের বিবরণ হিসেবে আইনে উল্লে­খিত সুনির্দিষ্ট নাম, আইনের ধারা, পূর্বে দণ্ডিত হয়ে থাকলে তার উল্লেখ ইত্যাদি থাকবে। আর ধারা ২২২ অনুসারে অপরাধ সংঘটনের সময়, স্থান ও ব্যক্তি সম্পর্কে বিবরণ থাকবে। ফলে এর সঠিক উত্তর হলো ‘শাস্তি’। ]

সঠিক উত্তর : ৩৬০ দিন ; [ধারা : ৩৩৯গ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ১,০০০ টাকা ; [ধারা : ২৫০, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ‘মিথ্যা, তুচ্ছ ও বিরক্তিকর অভিযোগ’ - শিরোনামে ফৌজদারি কার্যবিধির ধারাটিকে মোটেও তুচ্ছ মনে করবেন না। এখানে অনেকগুলো বিষয় আলোচিত হয়েছে। তার মধ্যে জরুরি হলো - মিথ্যা অভিযোগ দিলে অভিযোগকারীকেও দণ্ড দেবার বিধান। এক্ষেত্রে অনধিক ১ হাজার টাকা ক্ষতিপূরণ [এটা কিন্তু জরিমানা নয়, মূল আইনে ইংরেজিতে শব্দটি ÔcompensationÕ এবং উক্ত ক্ষতিপূরণ দিতে ব্যর্থ হলে অনধিক ৩০ দিনের কারাদণ্ডও প্রদান করা যায়। উক্ত ক্ষতিপূরণ আকারে আসামি বা আসামিগণ প্রত্যেকে পেয়ে থাকবেন। - এই কথাগুলো ধারাটির ২ উপধারায় বলা আছে। এরই ৫ উপধারায় আরেকটি জরুরি তথ্য আছে যে, উক্ত ক্ষতিপূরণের দেওয়া হোক আর না হোক, বা ক্ষতিপূরণের আদেশ দিলেও এর সাথে আলাদাভাবে আদালত চাইলে তাকে মিথ্যা অভিযোগের জন্য অনধিক ৬ মাসের কারাদণ্ড দেবেন, সাথে অর্থদণ্ডও যোগ করা যেতে পারে। তার মানে এটাই দাঁড়ালো যে, মিথ্যা অভিযোগের শাস্তি ৬ মাসের কারাদণ্ড ও ৩ হাজার টাকা সর্বোচ্চ জরিমানা এবং এর ক্ষতিপূরণ সর্বোচ্চ ১ হাজার টাকা যা কিনা আসামিগণ পাবেন প্রত্যেকে এবং ক্ষতিপূরণটি অনাদায়ে শাস্তি ৩০ দিনের কারাদণ্ড! মনে রাখতে পারবেনতো? চাইলে সবই সম্ভব, চান কী? :)]

সঠিক উত্তর : ২৪৭ ধারা  ; [ধারা : ২৪৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : আলাদা আলাদা ; [ধারা : ২৩৩, ফৌজদারি কাবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৯০ ধারা ; [ধারা : ১৯০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৬৫ঙ ধারা ; [ধারা : ২৬৫ঙ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : প্রাপ্ত সাক্ষ্যের প্রতি ; [ধারা : ৩৪২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারা অনুসারে অনুসন্ধান বা বিচারের যেকোনো পর্যায়ে আসামিকে তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত সাক্ষ্যে উত্থাপিত কোনো অবস্থা বোঝার উদ্দেশ্যে পূর্বে সতর্ক না করেই আদালত এমন প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করতে পারেন। এটি করতে হয় বাদীপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণের পরে এবং আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের আগেই। ৩৪২ ধারায় আরেকটি মজার তথ্য আছে - বলা হচ্ছে, এরূপ ক্ষেত্রে আসামিকে শপথ করানো যাবে না বা প্রয়োজন নেই! - মনে রাখবেন এটা।]

সঠিক উত্তর : ১৯০ ধারা ; [ধারা : ১৯০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২০৫ ধারা  ; [ধারা : ২০৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ভিকটিম ; [ধারা : ৩৪৫, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : প্রথমেই দণ্ডবিধির ৩২৪ ধারার কথা মনে করুন, পারেন কিনা দেখেন! 🙂 একটি মামলা আপোষযোগ্য কিনা সেটি সম্পর্কে ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪৫ ধারাটিতে তালিকা দেয়া আছে। তালিকায় ৩২৪ ধারার উল্লেখে বলা আছে যে, ‘যাকে আঘাত করা হয়েছে’ তিনি অর্থাৎ যিনি ভিকটিম তিনি আপোষ করতে পারবেন।]

সঠিক উত্তর : ৩৪০ ধারা ; [ধারা : ৩৪০, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ফৌজদারি অপরাধে অভিযুক্ত কোনো ব্যক্তি আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য ৩৪০ ধারা অনুযায়ী পছন্দমতো এডভোকেট নিয়োগ দিতে পারেন। ধারাটির শিরোনাম - ‘যার বিরুদ্ধে মামলা করা হয়েছে তার আত্মপক্ষ সমর্থন করার অধিকার ও সাক্ষী হবার যোগ্যতা [Right of person against whom proceedings are instituted to be defended and his competency to be a witness]’। এই ধারাটির ২ উপধারায় বর্ণিত বিষয়টিও পরীক্ষার জন্য প্রাসঙ্গিক। পড়ে রাখুন এখানেই - ‘ এরূপ কোনো আদালতে যার বিরুদ্ধে ১০৭ ধারা অথবা দশম অধ্যায়, একাদশ অধ্যায়, দ্বাদশ অধ্যায়, ষষ্ঠ বিংশ অধ্যায় বা ৫৫২ ধারা অনুসারে মামলা রুজু করা হয়েছে, সেই ব্যক্তি নিজে উক্ত মামলার সাক্ষী হিসেবে হাজির হতে পারবে।’]

সঠিক উত্তর : খালাস ; [ধারা : ২৪৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২ জন  ; [ধারা : ৩৭৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগ ; [ধারা : ১৮৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : চিফ জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট ; [ধারা : ৩৩৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : বিচারক ; [ধারা : ৩৬৩, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : এই প্রশ্নটিকে বাজারের কোনো বইয়েই রেফারেন্স দেওয়া হয়নি। উপরন্তু, এটিকে সাক্ষ্য আইনের প্রশ্ন আকারে ধরা হয়েছে। বস্তুতপক্ষে, এটি ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৬৩ ধারার সরাসরি বিষয়বস্তু। ধারাটির শিরোনাম ‘সাক্ষীর আচরণ সম্পর্কে মন্তব্য’। ধারাটিও তুলে দিলাম এখানে - ‘যখন কোনো দায়রা জজ বা ম্যাজিস্ট্রেট কোনো সাক্ষীর সাক্ষ্য লিপিবদ্ধ করে থাকেন তখন গুরুত্বপূর্ণ মনে করলে সাক্ষীর জবানবন্দির সময়ের আচরণ সম্পর্কেও মন্তব্য (যদি থাকে) লিপিবদ্ধ করবে’।]

সঠিক উত্তর : ৪০১ ধারা  ; [ধারা : ৪০১, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : সরকারের  ; [ধারা : ১৯৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : দুইটি অপরাধের বিচার একইসাথে করা যাবে ; [ধারা : ২৩৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : মামলার চূড়ান্ত আদেশের পূর্বে যেকোনো সময়  ; [ধারা : ২৪৮, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট ; [ধারা : ২৬০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৭৬ ধারায় ; [ধারা : ৩৭৬, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ‘দণ্ড অনুমোদনের জন্য পেশ’ শিরোনামে কার্যবিধির ২৭ তম অধ্যায়ের বিস্তৃতি হলো ৩৭৪ থেকে ৩৮০ ধারা পর্যন্ত। দণ্ড অনুমোদন এর ব্যাপারটি মূলত মৃত্যুদণ্ড অনুমোদনের বিষয়। কার্যবিধির শুরুর দিকে যেখানে বিভিন্ন আদালতের দণ্ড প্রদানের ক্ষমতার কথা উল্লেখ আছে - এর ধারা ৩১ এ বলা আছে যে, কোনো দায়রা জজ বা অতিরিক্ত দায়রা জজ আইনে বর্ণিত যেকোনো দণ্ড প্রদান করতে পারেন। কিন্তু যদি কোনো মৃত্যুদণ্ড দেওয়া হয় তবে তা অবশ্যই হাইকোর্টের অনুমোদন সাপেক্ষে হতে হবে। ৩১ ধারাটিতে এর বাইরে আর কিছু বলা নেই। কিন্তু এই অনুমোদনের বিস্তারিত কার্যপদ্ধতি বলা আছে উক্ত ২৭ তম অধ্যায়ে বর্ণিত ধারাগুলোতে। অর্থাৎ, মৃতুদণ্ডের ক্ষেত্রে হাইকোর্ট এর ভূমিকাসমূহ এবং কার্যপদ্ধতি।  উক্ত ধারগুলোরে ভেতরে ৩৭৪ ধারায় অনুমোদন নেবার কথা বলা আছে। ৩৭৫ ধারা অনুসারে হাইকোর্ট চাইলে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ব্যক্তির দণ্ড বিষয়ে বা তার নির্দোষিতা বিষয়ে আরো অনুসন্ধান করতে পারবেন। ৩৭৬ ধারা অনুসারে হাইকোর্ট উক্ত দণ্ড বহাল রেখে অনুমোদন দিতে পারেন মৃত্যুদণ্ডের, আবার অন্য কোনো দণ্ডও দিতে পারেন, এমনকি তা বাতিলও করতে পারেন। সবই ৩৭৫ ধারা অনুসারে অনুসন্ধানের ফলাফল হিসেবে আসতে পারে। ৩৭৪, ৩৭৫ এবং ৩৭৬ - এই তিনটি ধারা ভালোভাবে উপলব্ধিতে রাখতে হবে।]

সঠিক উত্তর : ২০৪ ধারা  ; [ধারা : ২০৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৯৩ ধারা ; [ধারা : ১৯৩, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৪২ ধারা ; [ধারা : ২৪২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : সাজার ; [ধারা : ২৪৩, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ২৪১-২৪৯ পর্যন্ত ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচার প্রক্রিয়ার ধারাবাহিক বর্ণনা আছে। সেখানে ২৪৩ ধারা অনুসারে কোনো আসামি যদি চার্জ গঠনকালেই স্বীকার করে যে, তিনি অভিযুক্ত অপরাধটি সংঘটন করেছেন, সেক্ষেত্রে ম্যাজিস্ট্রেট তাকে সাজা দিতে পারেন তার স্বীকারোক্তিকে কেন্দ্র করে।]

সঠিক উত্তর : ২০০ ধারা ; [ধারা : ২০০, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : কোনো ফৌজদারি অভিযোগ নিয়ে যখন একজন ফরিয়াদি বা বাদী কোনো আইনজীবীর মাধ্যমে ম্যাজিস্ট্রেট এর নিকট অভিযোগ দায়ের করেন তখন তাকে নালিশী দরখাস্ত বলা হয়। এরূপ দরখাস্ত পেলে একজন ম্যাজিস্ট্রেটকে অবশ্যই অভিযোগকারীর জবানবন্দি নিতে হয় - এটি একটি আইনি বাধ্যবাধকতা। “ফরিয়াদির জবানবন্দি গ্রহণ” - শিরোনামে এই ২০০ ধারায় কোনো নালিশী দরখাস্ত পেলে ম্যাজিস্ট্রেটের করণীয় সম্পর্কে বিস্তারিত বলা আছে। এই ধারা অনুসারেই একজন ফরিয়াদি ম্যাজিস্ট্রেটের কাছে নালিশ করতে পারেন।]

সঠিক উত্তর : উক্ত দুই স্থানের যেকোনো একস্থানে ; [ধারা : ১৭৯, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ধারাটির ঘ উদাহরণে  প্রশ্নে বর্ণিত বিষয়টিই বলা আছে সরাসরি। এটি নিয়ে অনেকেই কনফিউজ হয়ে পড়েন। কেননা, এই ধারাটির মূল সুর হলো - একটি অপরাধ যেখানে সংঘটিত হয়েছে, বা অপরাধটির পরিণাম বা ফলাফল যেখানে ঘটেছে - এর উভয় স্থানের যেকোনো জায়গাতেই এর বিচার করা চলবে। ধারাটির ক, খ এবং গ উদাহরণে এমন বিষয়ই বর্ণিত আছে। কিন্তু ঘ উদাহরণে একইরকম আরেকটি উদাহরণে এটা বলা আছে যে, পরিণাম বা ফলাফল যেখানে সংঘটিত হয়েছে, সেটির উল্লেখ করে বলা আছে - পরিণামের স্থানে বিচার হতে পারবে। ধারার সরাসরি উদাহরণটি অনুসারে উত্তর হাতে পারে চট্টগ্রাম। কিন্তু ধারার মূল বক্তব্য বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, ঢাকা অথবা চট্টগ্রাম এর যেকোনো আদালতেই এর বিচার হতে পারে। সেই অনুসারে এর সর্বাধিক সঠিক উত্তর হলো - ‘উক্ত দুই স্থানের যেকোনো একস্থানে’। ]

সঠিক উত্তর : সরকারের ; [ধারা : ১৮৮, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ইংরেজি এবং আদালতের ভাষা উভয় ; [ধারা : ২২১, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ১৮২  ; [ধারা : ১৮২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : যখন কোন স্থানে বা এলাকায় অপরাধটি সংঘটিত হয়েছে তা অনিশ্চিত থাকে অথবা আংশিকভাবে একটি স্থানীয় এলাকায় এবং আংশিকভাবে অপর একটি স্থানীয় এলাকায় সংঘটিত হয় সেক্ষেত্রে যে কোনো একটি এলাকা যে আদালতের অধিক্ষেত্রভুক্ত সেই আদালত উক্ত অপরাধের অনুসন্ধান বা বিচার করা যাবে - এতে কোনো বাধা নেই। ফৌজদারি কার্যিবিধিতে আদালতের এখতিয়ার সম্পর্কে বলা আছে অধ্যায় ১৫ তে। এর শিরোনাম ‘অনুসন্ধান ও বিচারের ক্ষেত্রে ফৌজদারি আদালতের এখতিয়ার’, যার বিস্তৃতি ১৭৭ ধারা থেকে ১৮৯ পর্যন্ত। এটি ফৌজদারি কার্যবিধির ষষ্ঠ ভাগের অংশ। এই ষষ্ঠ ভাগটি অনেক বড়; ১৭৭ থেকে ৪০৩ ধারা পর্যন্ত। এই ষষ্ঠ ভাগের মূল শিরোনাম হলো - ‘সরকারের পক্ষে মামলা পরিচালনার পদ্ধতি’ [Proceedings in prosecutions] - এর অধীনে পুরো ফৌজদারি মামলার মূল কার্যপদ্ধতিসমূহ বর্ণনা করা আছে।]

সঠিক উত্তর : ৩৪৪ ; [ধারা : ৩৪৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৭১ ; [ধারা : ৩৭১, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট  ; [ধারা : ২৬০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৫০ ধারা ; [ধারা : ২৫০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৫ দিন ; [ধারা : ৩৪৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : একটি রায় হিসেবে গণ্য হবে ; [ধারা : ৩৬৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২০২ ধারা ; [ধারা : ২০২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৯২ ধারা ; [ধারা : ১৯২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৬৫গ ধারা ; [ধারা : ২৬৫গ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২০৩ ধারা  ; [ধারা : ২০৩, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : কারারক্ষক ; [ধারা : ৩৮৪, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : মূল ধারাতেই এটির সরাসরি উল্লেখ পাওয়া যায় যে, এক্ষেত্রে কারারক্ষকের কাছে ওয়ারেন্টটি প্রেরণ করতে হবে। ধারায় অবশ্য ‘ভারপ্রাপ্ত অফিসার’ লেখা রয়েছে। এখানে কারারক্ষকই উক্ত ভারপ্রাপ্ত অফিসার।]

সঠিক উত্তর : ‘ক’ কে হত্যার জন্য ‘খ’ এর পুনঃবিচার হবে ; [ধারা : ৪০৩, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ধারা ৪০৩ এর (গ) উদাহরণ এটি। এই ধারার (৩) উপধারায় বলা হচ্ছে যখন কোনো ব্যক্তি কোনো কার্য দ্বারা সৃষ্ট কোনো অপরাধে দণ্ডিত হয় এবং উক্ত কার্য এবং তার প্রতিক্রিয়ার সমন্বয়ে ভিন্ন একটি অপরাধের সৃষ্টি হয়, কিন্তু সে বিষয়ে আদালত অবহিত না থাকেন; সেই ক্ষেত্রে একবার দণ্ডিত ব্যক্তিকে উদ্ভুত ভিন্ন অপরাধের জন্য পুনরায় দণ্ডিত করা যাবে। এতো গেলো এই প্রশ্ন সম্পর্কিত আলোচনা। কিন্তু এই অতি গুরুত্বপূর্ণ ধারাটি চিনতে পেরেছেন কি আপনি? এটি হলো ফৌজদারি কার্যবিধির সেই বিখ্যাত ধারা যে ধারাতে Double Jeopardy নীতি বর্ণিত আছে। অর্থাৎ, একই ব্যক্তিকে একাধিকবার দণ্ডিত করা যাবে না। ধারাটির শিরোনাম - ‘একবার দণ্ডিত বা খালাসপ্রাপ্ত ব্যক্তির একই অপরাধের জন্য পুনরায় বিচার করা যাবে না’। কিন্তু উপরে আসা প্রশ্নটি এর ব্যতিক্রমকে নির্দেশ করে। এই ধারাটি আরো ভালোভাবে পড়বেন। এখান থেকে নানা কায়দায় প্রশ্ন আসা সম্ভব।]

সঠিক উত্তর : ফরিয়াদি যখন কোনো আদালত হয় তখন তার বক্তব্য শ্রবণ করতে আদালত বাধ্য  ; [ধারা : ২৪৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : মুক্তি দিতে পারেন ; [ধারা : ২৪৯, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ধারাটিতে বলাই আছে - এক্ষেত্রে আসামিকে মুক্তি [release] দেবেন আদালত।]

সঠিক উত্তর : আসামিকে নির্দোষ বলে সাব্যস্ত করলে; [ধারা : ২৪৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৬৬ ; [ধারা : ৩৬৬, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : আসামিকে খালাস দেবেন ; [ধারা : ২৬৫জ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৫৩ ; [ধারা : ৩৫৩, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলো আদালতই এক্ষেত্রে এখতিয়ারাবান; [ধারা : ৩৩৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩টি ; [ধারা : ২৩৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৪৫ ধারা ; [ধারা : ২৪৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : শুধু করণিক ভুল সংশোধন ; [ধারা : ৩৬৯, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : উপযুক্ত আদালতে পেশের জন্য Complaint ফেরত দেওয়া ; [ধারা : ২০১, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : আলোচ্য প্রশ্নটি কার্যবিধির ২০১ ধারার সরাসরি বিষয়বস্তু। ধারাটির শিরোনাম দেখলেই বোঝা যায় কী আছে এটিতে। শিরোনামটি হলো - ‘ঘটনা আমলে নিবার ক্ষমতা ম্যাজিস্ট্রেটের না থাকলে তখনকার পদ্ধতি [Procedure by Magistrate not competent to take cognizance of the case]’। পদ্ধতি হিসেবে বলা আছে যে, যদি লিখিতভাবে অভিযোগটি এসে থাকে তাহলে, উপযুক্ত আদালতে আরজিটি পৃষ্ঠাঙ্কণ করে দিয়ে অভিযোগটি ফেরত দেবেন যেন অন্য সঠিক আদালতে ফরিয়াদি যান বা যেতে পারেন। অভিযোগটি মৌখিক হলে তিনি ফরিয়াদিকে উপযুক্ত আদালতে প্রেরণ করবেন।]

সঠিক উত্তর : ২২৭ ধারা  ; [ধারা : ২২৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : চুরির অপরাধ, যেক্ষেত্রে চোরাই মালের মূল্য অনধিক ১০ হাজার টাকা  ; [ধারা : ২৬০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ফরিয়াদির জবানবন্দি ; [ধারা : ২০০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৪৫ ধারা ; [ধারা : ২৪৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : চার্জ গঠনের সময় ; [ধারা : ২৪২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৬২  ; [ধারা : ২৬২, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২০৫গ ধারা  ; [ধারা : ২০৫গ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : আসামির দাখিলকৃত দলিলপত্র ; [ধারা : ২৪১ক, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ‘‘ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলার বিচার’ [Of the trial of cases by magistrates]শিরোনামে ফৌজদারি কার্যবিধির ২০ তম অধ্যায়ে ২৪১ থেকে ২৪৯ পর্যন্ত ধারাগুলোতে ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের মামলার কার্যপদ্ধতির বিস্তারিত বলা আছে। সেখানে ২৪১ক ধারার শিরোনাম হলো - ‘আসামিকে যখন অব্যহতি দিতে হবে’। এখানে বলাই আছে যে, মামলার নথি ও তৎসহ দাখিলকৃত যাবতীয় কাগজপত্র বিবেচনায় নিয়ে ফরিয়াদির জবানবন্দি ও আসামিকে বক্তব্য প্রদানের সুযোগ প্রদান করে ম্যাজিস্ট্রেট আসামিকে অব্যহতি দিতে পারেন। এখানে আসামির দাখিলকৃত দলিলপত্র বিবেচনার সুযোগ নেই। আদালত মূলত অভিযোগকারী বা পুলিশের দাখিলকৃত নানারকম দলিলপত্রাদি তথা এই প্রশ্নে উল্লিখিত অন্যান্য ডকুমেন্ট যেমন, এফআইআর, ডাক্তারের সার্টিফিকেট ইত্যাদি বিবেচনায় নিয়ে ম্যাজিস্ট্রেট একজন আসামিকে অব্যাহতি দিতে পারেন। অব্যাহতি দেবার মতো যথেষ্ট কারণ না থাকলে ২৪২ ধারা অনুসারে চার্জ গঠনের দিকে অগ্রসর হবেন আদালত।]

সঠিক উত্তর : মুক্তি পাবে ; [ধারা : ২৪৯, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৬৫ঘ ধারা ; [ধারা : ২৬৫ঘ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৭৪;  [ধারা : ৩৭৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ফৌজদারি কার্যবিধির ধারা ৩৪৪ ; [ধারা : ৩৪৪, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : কার্যবিধির ৩৪৪ ধারাটি রিমান্ড এর ধারা হিসেবে পপুলারলি পরিচিত। কিন্তু অনেকেই খেয়াল করেন না যে, এই ধারা অনুযায়ী একটি আদালত তার বিচারকাজ মুলতবি রাখতে পারে। মুলতবি আদালতের কোনো প্রয়োজনেও হতে পারে, আবার পক্ষদ্বয়ের কোনো আবেদনের ভিত্তিতেও হতে পারে, যেমন আইনজীবী অসুন্থ বা সাক্ষী কোনো যুক্তিসঙ্গত কারণে আদালতে উপস্থিত হতে পারেনি ইত্যাদি কারণে আদালতে সময়ের প্রার্থনা করার মাধ্যমে। ধারাটির শিরোনাম - ‘কার্যক্রম স্থগিত বা মুলতবি রাখার ক্ষমতা [Power to postpone or adjourn proceedings]’। একটি দেওয়ানি আদালতে মুলতবি সংক্রান্ত একটি আদেশ আছে; আদেশ ১৭। এই ১৭ আদেশের ১ বিধি অনুযায়ী দেওয়ানি আদালতে মুলতবির আবেদন করা যায়। যাইহোক, ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪৪ ধারাটি থেকে আরেকটি তথ্য মনে রাখা দরকার - কোনো আসামিকে একসঙ্গে ১৫ দিনের বেশি রিমান্ডে পাঠাতে পারবে না আদালত।]

সঠিক উত্তর : ২৬৫ঞ ধারা  ; [ধারা : ২৬৫ঞ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : কোনোটিই সঠিক নয় ; [ধারা : ১৯১, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : মামলা যখন বিচারের জন্য প্রাপ্ত হয় সেদিন থেকে  ; [ধারা : ৩৩৯গ, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৬০ ধারা ; [ধারা : ২৬০, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৪৯ ধারা ; [ধারা : ২৪৯, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ১২ মাস ; [ধারা : ২৩৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : দুইটি অপরাধের পৃথকভাবে চার্জ গঠন করতে হবে ; [ধারা : ২৩৫, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : আদালতের ভাষা বা ইংরেজিতে ; [ধারা : ৩৬৭, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪৪ ধারায় ; [ধারা : ৩৪৪, ফৌজদারি কার্যবিধি]

সঠিক উত্তর : আসামিদের পরীক্ষা করবে ; [ধারা : ৩৪২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ফৌজদারি কার্যবিধির ৩৪২ ধারা অনুসারে অনুসন্ধান বা বিচারের যেকোনো পর্যায়ে আসামিকে তার বিরুদ্ধে প্রদত্ত সাক্ষ্যে উত্থাপিত কোনো অবস্থা বোঝার উদ্দেশ্যে পূর্বে সতর্ক না করেই আদালত এমন প্রয়োজনীয় প্রশ্ন করতে পারেন। এটি করতে হয় বাদীপক্ষের সাক্ষ্য গ্রহণের পরে এবং আসামির আত্মপক্ষ সমর্থনের আগেই। ৩৪২ ধারায় আরেকটি মজার তথ্য আছে - বলা হচ্ছে, এরূপ ক্ষেত্রে আসামিকে শপথ করানো যাবে না বা প্রয়োজন নেই! - মনে রাখবেন এটা।]

সঠিক উত্তর : আদালত উপরের কোনো ক্ষেত্রে আদেশ দিতে পারে না ; [ধারা : ৩৮৬, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : একজন আসামি অর্থদণ্ডের অনাদায়ে কারাদণ্ড ভোগ করলে আদালতের আলাদা কোনো করণীয় নেই।]