সঠিক উত্তর : খালাস পাবে ; [ধারা : ২৪৮, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারের পদ্ধতি বা কোন ক্ষেত্রে কী করবেন ম্যাজিস্ট্রেট তথা ‘ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলার বিচার’ অধ্যায়-শিরোনামে ২৪১-২৪৯ ধারায় বর্ণনা আছে। অনুরূপভাবে ২৬৫ক-২৬৫ঠ পর্যন্ত বিস্তৃত ধারাগুলোতে ‘দায়রা আদালতে বিচার’ সম্পর্কে বলা আছে। এই দুইটি অংশের ধারাবাহিক কার্যপ্রণালী ভালোভাবে বুঝে রাখা দরকার। তবে এই প্রশ্নে ফোকাস সামান্য ভিন্ন জায়গায় - অব্যাহতি, খালাস এবং মুক্তি - এই তিনটির পার্থক্য বোঝেন কিনা, সেটি যাচাই করার চেষ্টা করা হয়েছে। সংক্ষেপিত তথ্য আকারে মনে রাখুন - আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু শব্দ ব্যবহার হয়। যেমন, মুক্তি [release], খালাস [acquital], অব্যাহতি [discharge] ইত্যাদি। এগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ আছে। কেউ আটক থাকলে সেখান থেকে মুক্তি পেতে পারে, অব্যাহতি নয়, খালাসও নয়। কেউ সাধারণভাবে অভিযুক্ত হলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু তাকে মুক্তি দেওয়া যায় না। চার্জ গঠনের আগে অভিযোগ মিথ্যা হলে অব্যাহতির মাধ্যমে আসামি ছাড়া পায়। অন্যদিকে চার্জ গঠনের পরে চূড়ান্ত শুনানির মধ্য দিয়ে আসামি নির্দোষ প্রমাণিত হলে এবং মামলার চূড়ান্ত আদেশ হবার আগে ফরিয়াদির অভিযোগ প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে হলে আসামি খালাস পায়। আবার, আসামি শাস্তি ভোগ করে মুক্তি পেতে পারে এবং ‘নালিশ ব্যতীত অন্য কোনো উপায়ে রুজু মামলায়...’ ‘খালাস এবং দণ্ডের রায় ঘোষণা না করেই ... আসামিকে মুক্তি দিতে পারবেন’ একজন ম্যাজিস্ট্রেট।]
সঠিক উত্তর : খালাস পাবে ; [ধারা : ২৪৮, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ম্যাজিস্ট্রেট আদালতের বিচারের পদ্ধতি বা কোন ক্ষেত্রে কী করবেন ম্যাজিস্ট্রেট তথা ‘ম্যাজিস্ট্রেট কর্তৃক মামলার বিচার’ অধ্যায়-শিরোনামে ২৪১-২৪৯ ধারায় বর্ণনা আছে। অনুরূপভাবে ২৬৫ক-২৬৫ঠ পর্যন্ত বিস্তৃত ধারাগুলোতে ‘দায়রা আদালতে বিচার’ সম্পর্কে বলা আছে। এই দুইটি অংশের ধারাবাহিক কার্যপ্রণালী ভালোভাবে বুঝে রাখা দরকার। তবে এই প্রশ্নে ফোকাস সামান্য ভিন্ন জায়গায় - অব্যাহতি, খালাস এবং মুক্তি - এই তিনটির পার্থক্য বোঝেন কিনা, সেটি যাচাই করার চেষ্টা করা হয়েছে। সংক্ষেপিত তথ্য আকারে মনে রাখুন - আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে বেশ কিছু শব্দ ব্যবহার হয়। যেমন, মুক্তি [release], খালাস [acquital], অব্যাহতি [discharge] ইত্যাদি। এগুলোর প্রত্যেকটির ভিন্ন ভিন্ন অর্থ আছে। কেউ আটক থাকলে সেখান থেকে মুক্তি পেতে পারে, অব্যাহতি নয়, খালাসও নয়। কেউ সাধারণভাবে অভিযুক্ত হলে তাকে অব্যাহতি দেওয়া যেতে পারে, কিন্তু তাকে মুক্তি দেওয়া যায় না। চার্জ গঠনের আগে অভিযোগ মিথ্যা হলে অব্যাহতির মাধ্যমে আসামি ছাড়া পায়। অন্যদিকে চার্জ গঠনের পরে চূড়ান্ত শুনানির মধ্য দিয়ে আসামি নির্দোষ প্রমাণিত হলে এবং মামলার চূড়ান্ত আদেশ হবার আগে ফরিয়াদির অভিযোগ প্রত্যাহারের মধ্য দিয়ে হলে আসামি খালাস পায়। আবার, আসামি শাস্তি ভোগ করে মুক্তি পেতে পারে এবং ‘নালিশ ব্যতীত অন্য কোনো উপায়ে রুজু মামলায়...’ ‘খালাস এবং দণ্ডের রায় ঘোষণা না করেই ... আসামিকে মুক্তি দিতে পারবেন’ একজন ম্যাজিস্ট্রেট।]