সঠিক উত্তর : ৪০১ ও ৪০২ ধারায় ;[ধারা : ৪০১ ও ৪০২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ফৌজদারি কার্যবিধির ২৯ তম অধ্যায়ের শিরোনাম - ‘দণ্ড স্থগিত, মওকুফ ও রদবদল’। এর অধীনে মাত্র তিনটি ধারা। ৪০১, ৪০২ এবং ৪০২ক ধারা। এই ধারাগুলোতে কোনো দণ্ডিত আসামির শাস্তি হ্রাস, স্থগিত, মওকুফ অথবা রদবদল করার ক্ষমতা সরকারেকে দেওয়া হয়েছে। এটির রাজনৈতিক ব্যবহার বেশ সমালোচিত। যাইহোক, ফৌজদারি কার্যবিধির এই ধারাগুলোর সাথে দণ্ডবিধির ৫৪ ও ৫৫ ধারায় দণ্ড হ্রাসকরণ এর বিধানগুলোও মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। সেখানে দণ্ড হ্রাসকরণের ক্ষমতা দেওয়া রয়েছে রাষ্ট্রপতি এবং সরকারের। সরকার যে কোনো দণ্ড হ্রাস করতে পারেন এবং রাষ্ট্রপতি মৃত্যুদণ্ড হ্রাস করতে পারেন। এরও বাইরে সংবিধানের আরেকটি বিধানও মনে রাখা কর্তব্য। সেখান থেকেও হঠাৎ করে প্রশ্ন চলে আসতে পারে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ঘোষণার ক্ষমতা সংবিধানের ৪৯ আর্টিকেলে বলা আছে এভাবে- “আর্টিকেল ৪৯ : ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার : কোনো আদালত, ট্রাইবুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যেকোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকবে।”]
সঠিক উত্তর : ৪০১ ও ৪০২ ধারায় ;[ধারা : ৪০১ ও ৪০২, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : ফৌজদারি কার্যবিধির ২৯ তম অধ্যায়ের শিরোনাম - ‘দণ্ড স্থগিত, মওকুফ ও রদবদল’। এর অধীনে মাত্র তিনটি ধারা। ৪০১, ৪০২ এবং ৪০২ক ধারা। এই ধারাগুলোতে কোনো দণ্ডিত আসামির শাস্তি হ্রাস, স্থগিত, মওকুফ অথবা রদবদল করার ক্ষমতা সরকারেকে দেওয়া হয়েছে। এটির রাজনৈতিক ব্যবহার বেশ সমালোচিত। যাইহোক, ফৌজদারি কার্যবিধির এই ধারাগুলোর সাথে দণ্ডবিধির ৫৪ ও ৫৫ ধারায় দণ্ড হ্রাসকরণ এর বিধানগুলোও মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। সেখানে দণ্ড হ্রাসকরণের ক্ষমতা দেওয়া রয়েছে রাষ্ট্রপতি এবং সরকারের। সরকার যে কোনো দণ্ড হ্রাস করতে পারেন এবং রাষ্ট্রপতি মৃত্যুদণ্ড হ্রাস করতে পারেন। এরও বাইরে সংবিধানের আরেকটি বিধানও মনে রাখা কর্তব্য। সেখান থেকেও হঠাৎ করে প্রশ্ন চলে আসতে পারে। রাষ্ট্রপতির ক্ষমা ঘোষণার ক্ষমতা সংবিধানের ৪৯ আর্টিকেলে বলা আছে এভাবে- “আর্টিকেল ৪৯ : ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার : কোনো আদালত, ট্রাইবুনাল বা অন্য কোনো কর্তৃপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত যেকোনো দণ্ডের মার্জনা, বিলম্বন ও বিরাম মঞ্জুর করিবার এবং যেকোনো দণ্ড মওকুফ, স্থগিত বা হ্রাস করিবার ক্ষমতা রাষ্ট্রপতির থাকবে।”]