সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগে ; [ধারা : ৪১৭ক, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডাদেশ বৃদ্ধির জন্য আপিলের বিধানাবলী ফৌজদারি কার্যবিধির ৪১৭ক ধারায় বর্ণিত আছে। এখানে সরকার পক্ষ বা রাষ্ট্র পক্ষ বা পিপি কোথায় এমন ক্ষেত্রে আপিল করবেন তা বলা আছে। বলা হয়েছে সরকার পক্ষ হাইকোর্টে আপিল করবেন, দণ্ডাদেশ যে আদালতই দিক না কেন। অন্যদিকে, ফরিয়াদি বা অভিযোগকারী যখন একটি নালিশী বা সিআর মামলায় এরূপ দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন, তখন কোন আদালতে আপিল করবেন তা স্পষ্ট করে বলা নাই। সেক্ষেত্রে দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিলের বিধান সাধারণভাবে যেভাবে আপিল আদালত নির্দিষ্ট করে দিয়েছে, সেটির দিকে মনোযোগ দিতে হবে। দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করতে হয় কোথায়-কীভাবে তা বলা আছে ৪০৭ থেকে ৪১০ ধারাগুলোতে। এর ৪০৮ ধারা মোতাবেক আলোচ্য প্রশ্নের সঠিক উত্তর হবে কোনো দায়রা জজ। এই প্রশ্নে আরো খেয়াল করার বিষয় যে, কারাদণ্ডটি প্রদান করেছিলেন একটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। ফলে মহানগর দায়রা জজ এর সঠিক উত্তর। কিন্তু যদি, প্রশ্ন আসতো যে, প্রথম শ্রেণির জুডিসিয়াল আদালতের কারাদণ্ডাদেশের দণ্ড বৃদ্ধির জন্য কোথায় আপিল করতে হবে - তাহলে এর উত্তর হতো দায়রা জজ আদালত। কেননা, মহানগর ও জেলা দুইটি ভিন্ন দায়রা বিভাগ। অন্যদিকে এই প্রশ্নটি যদি আবার ঘুরিয়ে অন্যভাবে করা হতো যে, সরকারপক্ষ এরূপ ক্ষেত্রে কোথায় আপিল করবেন - তাহলে প্রশ্নটির উত্তর হতো হাইকোর্ট বিভাগ। দণ্ডাদেশ বৃদ্ধির আপিলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৬০ দিনের সময় পাওয়া যায়।]
সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট বিভাগে ; [ধারা : ৪১৭ক, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডাদেশ বৃদ্ধির জন্য আপিলের বিধানাবলী ফৌজদারি কার্যবিধির ৪১৭ক ধারায় বর্ণিত আছে। এখানে সরকার পক্ষ বা রাষ্ট্র পক্ষ বা পিপি কোথায় এমন ক্ষেত্রে আপিল করবেন তা বলা আছে। বলা হয়েছে সরকার পক্ষ হাইকোর্টে আপিল করবেন, দণ্ডাদেশ যে আদালতই দিক না কেন। অন্যদিকে, ফরিয়াদি বা অভিযোগকারী যখন একটি নালিশী বা সিআর মামলায় এরূপ দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করবেন, তখন কোন আদালতে আপিল করবেন তা স্পষ্ট করে বলা নাই। সেক্ষেত্রে দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিলের বিধান সাধারণভাবে যেভাবে আপিল আদালত নির্দিষ্ট করে দিয়েছে, সেটির দিকে মনোযোগ দিতে হবে। দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল করতে হয় কোথায়-কীভাবে তা বলা আছে ৪০৭ থেকে ৪১০ ধারাগুলোতে। এর ৪০৮ ধারা মোতাবেক আলোচ্য প্রশ্নের সঠিক উত্তর হবে কোনো দায়রা জজ। এই প্রশ্নে আরো খেয়াল করার বিষয় যে, কারাদণ্ডটি প্রদান করেছিলেন একটি মেট্রোপলিটন ম্যাজিস্ট্রেট আদালত। ফলে মহানগর দায়রা জজ এর সঠিক উত্তর। কিন্তু যদি, প্রশ্ন আসতো যে, প্রথম শ্রেণির জুডিসিয়াল আদালতের কারাদণ্ডাদেশের দণ্ড বৃদ্ধির জন্য কোথায় আপিল করতে হবে - তাহলে এর উত্তর হতো দায়রা জজ আদালত। কেননা, মহানগর ও জেলা দুইটি ভিন্ন দায়রা বিভাগ। অন্যদিকে এই প্রশ্নটি যদি আবার ঘুরিয়ে অন্যভাবে করা হতো যে, সরকারপক্ষ এরূপ ক্ষেত্রে কোথায় আপিল করবেন - তাহলে প্রশ্নটির উত্তর হতো হাইকোর্ট বিভাগ। দণ্ডাদেশ বৃদ্ধির আপিলের ক্ষেত্রে সর্বোচ্চ ৬০ দিনের সময় পাওয়া যায়।]