সঠিক উত্তর : ম্যাজিস্ট্রেটের ডিসচার্জ আদেশ ; [ধারা : ৪৩৯ক, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : এটি একটি বিশ্লেষণী প্রশ্ন। প্রশ্নে উল্লিখিত অপশনগুলিতে একটি বাদে অন্যগুলোতে ‘ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাদেশের’ বিরুদ্ধে আপিল করা যায় [ধারা : ৪০৭-৪১০]। ওদিকে ‘অপর্যাপ্ত দণ্ডাদেশের’ বিরুদ্ধেও আপিল করা যায় [ধারা : ৪১৭ক]। ‘অতিরিক্ত দায়রা জজের আদেশ’ মূলত দায়রা জজের আদেশের একই ওজন সম্পন্ন। কেননা, অতিরিক্ত দায়রা জজ মূলত কোনো মামলা সরাসরি নেন না এবং তিনি শুধু সেইসকল মামলাই বিচার করেন যা কিনা দায়রা জজ তাঁর কাছে হস্তান্তর করেন; উপরন্তু অতিরিক্ত দায়রা জজ সেই সকল ক্ষমতাই প্রয়োগ করেন যেসকল ক্ষমতা একজন দায়রা জজ প্রয়োগ করতে পারেন। ফলে একজন অতিরিক্ত দায়রা জজের আদেশের কোনো রিভিশন কোনো দায়রা জজ করতে পারেন না - এটা কমনসেন্স। অবশিষ্ট থাকলো ম্যাজিস্ট্রেটের ডিসচার্জ আদেশ। ম্যাজিস্ট্রেট ২৪১ক ধারা অনুসারে আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন মনে হলে তিনি অব্যাহতি দেবেন [ডিসচার্জ আদেশ] দেবেন। এই ডিসচার্জের আদেশের বিরুদ্ধে দায়রা জজ নিজেই রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন যে, সঠিকভাবে আইনানুগ প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি মেনে এটি করা হয়েছে কিনা। দায়রা জজের রিভিশন ক্ষমতা ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৩৯ক ধারার বিষয়বস্তু। রিভিশন ক্ষমতা আদালত স্বতপ্রণোদিত হয়ে করতে পারে। আবার কোনো সংক্ষুব্ধ পক্ষের আবেদনেও তা করা যায়। রিভিশনের সংজ্ঞা ৪৩৫ ধারার বিষয়বস্তু। তবে এটি উল্লেখ আছে ‘নিম্ন আদালতের নথি তলবের ক্ষমতা’ শিরোনামে। আরো মনে রাখবেন যে, যেসব ক্ষেত্রে আপিল করা যায় সেসব ক্ষেত্রে সাধারণত রিভিশন চলেনা।]
সঠিক উত্তর : ম্যাজিস্ট্রেটের ডিসচার্জ আদেশ ; [ধারা : ৪৩৯ক, ফৌজদারি কার্যবিধি। রিমাইন্ডার : এটি একটি বিশ্লেষণী প্রশ্ন। প্রশ্নে উল্লিখিত অপশনগুলিতে একটি বাদে অন্যগুলোতে ‘ম্যাজিস্ট্রেটের দণ্ডাদেশের’ বিরুদ্ধে আপিল করা যায় [ধারা : ৪০৭-৪১০]। ওদিকে ‘অপর্যাপ্ত দণ্ডাদেশের’ বিরুদ্ধেও আপিল করা যায় [ধারা : ৪১৭ক]। ‘অতিরিক্ত দায়রা জজের আদেশ’ মূলত দায়রা জজের আদেশের একই ওজন সম্পন্ন। কেননা, অতিরিক্ত দায়রা জজ মূলত কোনো মামলা সরাসরি নেন না এবং তিনি শুধু সেইসকল মামলাই বিচার করেন যা কিনা দায়রা জজ তাঁর কাছে হস্তান্তর করেন; উপরন্তু অতিরিক্ত দায়রা জজ সেই সকল ক্ষমতাই প্রয়োগ করেন যেসকল ক্ষমতা একজন দায়রা জজ প্রয়োগ করতে পারেন। ফলে একজন অতিরিক্ত দায়রা জজের আদেশের কোনো রিভিশন কোনো দায়রা জজ করতে পারেন না - এটা কমনসেন্স। অবশিষ্ট থাকলো ম্যাজিস্ট্রেটের ডিসচার্জ আদেশ। ম্যাজিস্ট্রেট ২৪১ক ধারা অনুসারে আসামির বিরুদ্ধে আনা অভিযোগ ভিত্তিহীন মনে হলে তিনি অব্যাহতি দেবেন [ডিসচার্জ আদেশ] দেবেন। এই ডিসচার্জের আদেশের বিরুদ্ধে দায়রা জজ নিজেই রিভিশন ক্ষমতা প্রয়োগ করে দেখতে পারেন যে, সঠিকভাবে আইনানুগ প্রক্রিয়া ও পদ্ধতি মেনে এটি করা হয়েছে কিনা। দায়রা জজের রিভিশন ক্ষমতা ফৌজদারি কার্যবিধির ৪৩৯ক ধারার বিষয়বস্তু। রিভিশন ক্ষমতা আদালত স্বতপ্রণোদিত হয়ে করতে পারে। আবার কোনো সংক্ষুব্ধ পক্ষের আবেদনেও তা করা যায়। রিভিশনের সংজ্ঞা ৪৩৫ ধারার বিষয়বস্তু। তবে এটি উল্লেখ আছে ‘নিম্ন আদালতের নথি তলবের ক্ষমতা’ শিরোনামে। আরো মনে রাখবেন যে, যেসব ক্ষেত্রে আপিল করা যায় সেসব ক্ষেত্রে সাধারণত রিভিশন চলেনা।]