সঠিক উত্তর : মৃত ব্যক্তি ; [ধারা : ৩৩, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : সাক্ষ্য আইনের ৩২ ধারার ১ উপধারায় শুরুতেই এটি বলা আছে। এই ধারাটি মৃত্যুকালীন ঘোষণার ধারা হিসেবে পরিচিত হলেও ৩৩ ধারাসমেত বেশ কিছু বিষয় আলোচিত হয়েছে। সাধারণভাবে আমরা জানি যে, আদালতে কোনো সাক্ষ্য যিনি দেবেন তা মৌখিক হোক আর লিখিত হোক, তাকে নিজেই আদালতে হাজির থেকে সাক্ষ্য দিতে হয়। কিন্তু এর কিছু ব্যতিক্রম আছে। সেই ব্যতিক্রমটাই এই ধারা দুইটির বিষয়বস্তু। ‘যেই সকল লোককে সাক্ষী হিসেবে তলব করা যায় না, তাহাদের বিবৃতি’ - এই উপশিরোনামে ৩২ ও ৩৩ ধারা অবস্থান করছে। শিরোনামে তার মানে কথাটা পরিষ্কার যে, যারা সাক্ষী হিসেবে সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, তাদের কথা বা সাক্ষ্য যখন গ্রহণযোগ্য হয় বা প্রাসঙ্গিক হয়- সে প্রসঙ্গে আলোচনা। ধারা দুইটিতে ৫ ধরনের লোকের উল্লেখ পাওয়া যায় যেখানে ৯ ধরনের পরিস্থিতিতে তাদের সাক্ষ্য গৃহীত হতে পারে।]
সঠিক উত্তর : মৃত ব্যক্তি ; [ধারা : ৩৩, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : সাক্ষ্য আইনের ৩২ ধারার ১ উপধারায় শুরুতেই এটি বলা আছে। এই ধারাটি মৃত্যুকালীন ঘোষণার ধারা হিসেবে পরিচিত হলেও ৩৩ ধারাসমেত বেশ কিছু বিষয় আলোচিত হয়েছে। সাধারণভাবে আমরা জানি যে, আদালতে কোনো সাক্ষ্য যিনি দেবেন তা মৌখিক হোক আর লিখিত হোক, তাকে নিজেই আদালতে হাজির থেকে সাক্ষ্য দিতে হয়। কিন্তু এর কিছু ব্যতিক্রম আছে। সেই ব্যতিক্রমটাই এই ধারা দুইটির বিষয়বস্তু। ‘যেই সকল লোককে সাক্ষী হিসেবে তলব করা যায় না, তাহাদের বিবৃতি’ - এই উপশিরোনামে ৩২ ও ৩৩ ধারা অবস্থান করছে। শিরোনামে তার মানে কথাটা পরিষ্কার যে, যারা সাক্ষী হিসেবে সাধারণভাবে গ্রহণযোগ্য নয়, তাদের কথা বা সাক্ষ্য যখন গ্রহণযোগ্য হয় বা প্রাসঙ্গিক হয়- সে প্রসঙ্গে আলোচনা। ধারা দুইটিতে ৫ ধরনের লোকের উল্লেখ পাওয়া যায় যেখানে ৯ ধরনের পরিস্থিতিতে তাদের সাক্ষ্য গৃহীত হতে পারে।]