সঠিক উত্তর : দেশীয় আইনের প্রশ্নে ; [ধারা : ৪৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : যদি সে প্রশ্নের ধরন বুঝতে পারে ; [ধারা : ১১৮, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৩৩ ধারা ; [ধারা : ১৩৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই সঠিক ; [ধারা : ১৬১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১১৫ ধারায় ; [ধারা : ১১৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : Plea of alibi ; [ধারা : ১০৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ২৮০ দিন ; [ধারা : ১১২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৮ প্রকার  ; [ধারা : ৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : সাক্ষীকে বৈরি ঘোষণার আবেদন ; [ধারা : ১৫৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৪০ ধারা ; [ধারা : ৪০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত প্রত্যেকটিই সঠিক ; [ধারা : ৮৩-৮৬, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই সঠিক ; [ধারা : ১৩৭, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১০৫ ধারার ; [ধারা : ১০৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বাংলাদেশের আইনসমূহ  ; [ধারা : ৫৭, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১০১ ধারায় ; [ধারা : ১০১, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : যিনি কোনো কিছু দাবি করেন তাকেই প্রমাণ করতে হয় যে তার দাবিটি সঠিক, যৌক্তিক এবং আইনানুগ - এটিই এই ধারার মূল কথা। ‘সাক্ষ্য উপস্থাপন ও তার ফল’ শিরোনামে ‘প্রমাণের দায়িত্ব’ (ইঁৎফবহ ড়ভ চৎড়ড়ভ) উপশিরোনামে ১০১-১১৪ ধারা পর্যন্ত আলোচনায় কোনো মোকদ্দমায় আদালতে প্রমাণের দায়-দায়িত্ব কোন ক্ষেত্রে কার ওপর বর্তায় সে বিষয়ে বিস্তর আলোচনা রয়েছে। মামলার পক্ষগণ কর্তৃক দাবিকৃত কোনো বিষয়ের অস্তিত্ব বা অস্তিত্বহীনতা আদালতে প্রতিষ্ঠা করার জন্য সাক্ষ্য পেশ করার বাধ্যবাধকতাকে প্রমাণের দায়িত্ব বলে। যে ব্যক্তি কোনো ঘটনার অস্তিত্ব দাবি করে সেই ব্যক্তিকেই তা প্রমাণ করতে হবে- এটিই সাধারণ নীতি।]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই সঠিক ; [ধারা : ১৬৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : মাধ্যমিক সাক্ষ্য দ্বারা ; [ধারা : ৬৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫৪ ; [ধারা : ১৫৪, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : এই ধারাটিতে সরাসরি বলা নাই যে, এই ধারাটি বৈরি সাক্ষী সম্পর্কিত। কিন্তু নিজের কোনো সাক্ষীকে যদি পুনঃজবানবন্দির সময় প্রতিপক্ষ সাক্ষীকে যা যা জিজ্ঞেস করার সম্ভাবনা বা কথা ছিলো, সেগুলো যদি জিজ্ঞাসা করতে চায় তবে আদালতের অনুমতি নিয়ে তা করতে হবে। এবং নিজ সাক্ষীকে যখন এইভাবে বিপরীতের প্রশ্ন করা হয়, তখন তা তাত্ত্বিকভাবেই বৈরি সাক্ষী বা প্রতিপক্ষের সাক্ষী হিসেবে গণ্য করা হয়। সাধারণত কোনো পক্ষ তার নিজের সাক্ষীকে জেরা করতে পারে না। নিজপক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দি ও পুনঃজবানবন্দি নেওয়া যায় শুধু। তবে স্বপক্ষীয় সাক্ষী গোপনে বিপক্ষে চলে গেলে তাকে বৈরি বা যড়ংঃরষব ঘোষণা করে আদালতে অনুমতি নিয়ে জেরা করা যাবে।]

সঠিক উত্তর : ১১২ ধারা  ; [ধারা : ১১২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : দৈনিক পত্রিকা ; [ধারা : ৬২, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : এই ধারায় শুরুই হয়েছে ‘প্রাথমিক সাক্ষ্যের অর্থ হইল সংশ্লিষ্ট দলিলটিই আদালতের পরিদর্শনের জন্য উপস্থাপন করা’ - এই লাইন দ্বারা। প্রশ্নে বর্ণিত দৈনিক পত্রিকা বাদে সবগুলোই লক্ষ্য করুন যে, এগুলো ধারায় উল্লিখিত ‘সংশ্লিষ্ট দলিলটিই’ নয়; বরং তা কোনো না কোনো প্রক্রিয়ায় আসল বা মূল দলিলের অন্য একটি রূপ। আর ‘দৈনিক পত্রিকা’ এর যেকোনো কপি মূল দলিল সেটি সম্পর্কে ধারাটির ২ উপধারায় বলা আছে।]

সঠিক উত্তর : পূর্বের বক্তব্য স্পষ্টীকরণ ; [ধারা : ১৩৮, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : সঠিক উত্তর- পূর্বের বক্তব্য স্পষ্টকরণ, কেননা জবানবন্দি নেবার পর বিপক্ষ পক্ষ জেরা করার ফলে নতুন কোনো বিষয় উত্থাপিত হতে পারে এবং জবানবন্দি নেবার সময় কোনো বক্তব্যকে আরো স্পষ্টভাবে আদালতে উপস্থাপনের প্রয়োজন পড়তে পারে, সেক্ষেত্রেই পুন:পরীক্ষা বা পুন:জবানবন্দির সময়ে মূলত পূর্বের বক্তব্য স্পষ্ট করার প্রয়োজন পড়ে।]

সঠিক উত্তর : মোকদ্দমায় কোনো সাক্ষ্য না দিলে যে পক্ষ ঠকবে ; [ধারা : ১০২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ০৭ বছর যাবৎ ; [ধারা : ১০৮, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : ১০৭ ধারায় ৭ বছরের বিষয় বর্ণিত থাকলে মনে রাখতে সুবিধা হতো আপনাদের। কিন্তু কপাল খারাপ। এই খারাপ কপাল নিয়ে মনে রাখেন যে, ১০৮ ধারায় ৭ বছরের কথা এবং ১০৭ ধারায় ৩০ বছরের কথা বলা আছে। সাক্ষ্য আইনের এই দুইটি ধারা এমসিকিউ পরীক্ষার জন্য গুরুত্বপূর্ণ। আলোচ্য প্রশ্নের উছিলায় আমরা দুইটি ধারা সম্পর্কে সামান্য ধারণা রাখতে পারি। ১০৭ ধারায় বলা হয়েছে যে, কোনো ব্যক্তি যদি বিগত ৩০ বছরের মধ্যে জীবিত ছিলো বা বিগত ৩০ বছরের ভেতরে সে মারা গেছে - এমন ক্ষেত্রে কেউ তাকে মৃত বলে দাবি করলে মামলায় প্রসঙ্গ আসলে সেই মৃত্যুকে প্রমাণ করার দায়িত্ব তার, যিনি তা দাবি করছেন যে তিনি মৃত। অন্যদিকে, ১০৮ ধারায় বলা হয়েছে যে, যদি কোনো ব্যক্তিকে বিগত ৭ বছর ধরে খোঁজ পাওয়া না যায়, তাহলে কেউ যদি তাকে জীবিত দাবি করে, তাহলে তাকেই প্রমাণ করতে হবে যে, তিনি জীবিত আছেন। ৭ বছর নিয়ে সাক্ষ্য আইনের বাইরে আরেকটি কথা আপনারা স্মরণ করতে পারেন। দণ্ডবিধিতে স্বামী বা স্ত্রীর জীবদ্দশায় পুনরায় বিবাহ করা আইনত দণ্ডনীয়। কিন্তু এর ব্যতিক্রম হিসেবে বলা আছে যে, যদি কোনো স্বামী বা স্ত্রী বিগত ৭ বছর ধরে নিখোঁজ থাকে তাহলে এটি অপরাধ বলে গণ্য হবে না। প্রকৃতপক্ষে ৭ বছর ধরে নিখের্ঁাজ থাকা কোনো ব্যক্তির ক্ষেত্রে আইনে অনুমান হিসেবে ধরা হয় যে, তিনি আর ফিরবেন না বা তিনি মৃত। যাইহোক, ১০৭ ধারায় ৩০ বছর এবং ১০৮ ধারায় ৭ বছর - এই তথ্য দুইটি ভুলবেন না।]

সঠিক উত্তর : ২৬ ধারা  ; [ধারা : ২৬, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৪০ ; [ধারা : ৪০, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : ধারাটির শিরোনাম মনে রাখুন - ‘দ্বিতীয় মোকদ্দমার বিচার নিষিদ্ধ করার জন্য পূর্ববর্তী রায় প্রাসঙ্গিক’ - শিরোনাম বা ধারার বিষয়বস্তু ধরেও প্রশ্ন আসতে পারে।]

সঠিক উত্তর : ১৮৭২ সালে ; [আইনের শিরোনাম ও সংক্ষিপ্ত শিরোনাম, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বিগত ৩০ বছরের মধ্যে জীবিত থাকা কারো মৃত্যু প্রমাণের দায়িত্ব ; [ধারা : ১০৭, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : তর্কিত বিষয়ে সত্য উদঘাটন ; [ধারা : ১৩৮, সাক্ষ্য আইন। এটি মূলত তাত্ত্বিক ধারণা।]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত প্রত্যেকটিই মাধ্যমিক সাক্ষ্য দ্বারা প্রমাণযোগ্য ; [ধারা : ৬৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : X এর ; [ধারা : ১০৬, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : এই প্রশ্নটিও সংশ্লিষ্ট ধারার উদাহরণ থেকে সরাসরি দেওয়া হয়েছে। ১০৬ ধারাটির শিরোনাম - ‘যে ঘটনা বিশেষভাবে কারো জানা থাকে তা প্রমাণের দায়িত্ব’। X এর টিকেট ছিলো - এটি ঢ এরই সবচে ভালোভাবে জানা, আর কারো নয়; এটির প্রমাণ X কেই দেখাতে হবে।]

সঠিক উত্তর : ১৯ ধারা ; [ধারা : ১৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ২৫ ধারা ; [ধারা : ২৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : স্ব-কার্যজনিত বাধা (Estopple)  ; [ধারা : ১১৬ ধারা, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : ১১৫-১১৭ ধারায় এস্টোপেল বা স্ব-কার্যজনিত বাধার উল্লেখ রয়েছে।]

সঠিক উত্তর : সাক্ষ্য আইনের ১০০ ধারার বিষয়বস্তু ; [ধারা : ১০০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৩৮ ধারা  ; [ধারা : ৩৮]

সঠিক উত্তর : ১৪১ ধারা  ; [ধারা : ১৪১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বৈরি সাক্ষ্য  ; [ধারা : ১৫৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : যখন মূল ঘটনার অংশ হিসেবে বিবেচনা করা যায়  ; [ধারা : ৬, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১১৮ ধারা  ; [ধারা : ১১৮, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৩৩ ধারায় ; [ধারা : ৩৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ‘খ’ এর  ; [ধারা : ১০৮, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : স্বীকৃত বিষয় প্রমাণের আবশ্যকতা নেই ; [ধারা : ৫৮, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : মনের, দেহের বা দৈহিক উপলব্ধির প্রকাশ করে এমন ঘটনা ; [ধারা : ১৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বোবা সাক্ষী  ; [ধারা : ১১৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ২৩ ধারা ; [ধারা : ২৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১০ ধারায় ; [ধারা : ১০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত প্রত্যেকটিই সঠিক ; [ধারা : ১৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : যোগ্য সাক্ষী ; [ধারা : ১২০, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : কে কে সাক্ষী হতে পারে, কী কী সাক্ষ্য হতে পারে ইত্যাদি বিষয়ে সাক্ষ্য আইনে নবম অধ্যায়ে ‘সাক্ষী’ শিরোনামে ১১৮ ধারা থেকে ১৩৪ ধারা পর্যন্ত আলোচনা আছে। ১১৮ ধারায় ‘কে সাক্ষ্য দিতে পারে’, ১১৯ ধারায় ‘বোবা সাক্ষী’ শিরোনামে আলোচনা এবং এর ঠিক পরেই ১২০ ধারায় কোনো মোকদ্দমায় কোনো স্বামী বা স্ত্রী সাক্ষী হিসেবে যোগ্য কিনা তা বলা আছে। এখানে বলা আছে, মামলার কোনো পক্ষের স্বামী বা স্ত্রী অবশ্যই যোগ্যতাসম্পন্ন সাক্ষী হিসেবে বিবেচিত হবেন। এই অধ্যায় থেকে ধারাভিত্তিক প্রশ্নও বিবেচনায় রাখতে হবে বিশেষভাবে।]

সঠিক উত্তর : ৩২ ধারায় ; [ধারা : ৩২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : আদালতের অনুমতি নিয়ে ; [ধারা : ১৪২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : প্রমাণের দায়িত্ব ; [ধারা : ১০১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : সাক্ষ্য গ্রহণের ক্রম সম্পর্কে বলা আছে ; [ধারা : ১৩৮, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : সাক্ষ্য আইনের ৭৬ ধারা ; [ধারা : ৭৬, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ম্যাজিস্ট্রেটের সাক্ষী হবার যোগ্যতা ; [ধারা : ১২১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫১ ধারা ; [ধারা : ১৫১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : যদি একজনের কারণে অন্যজন ফৌজদারিতে সোপর্দ হয়ে থাকে  ; [ধারা : ১২২, সাক্ষ্য আইন]; ধারাটি ভালোভাবে পড়লে বোঝা যায়- দেওয়ানি এবং ফৌজদারি উভয় ধরনের মামলাতেই স্বামী-স্ত্রীর ভেতর হওয়া পত্রালাপ প্রকাশযোগ্য- তবে তা নির্দিষ্ট দুইটি শর্তের ভিত্তিতে। ধারাটি একবার দেখে নিন, আবার এই প্রশ্নটি দেখে নেন।

সঠিক উত্তর : A এর বড় ভাই স্ত্রীকে তালাক দিয়েছিল   ; [ধারা : ৬, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : ঘটনার প্রাসঙ্গিকতা অর্থাৎ ৫ থেকে ১৬ পর্যন্ত সাক্ষ্য আইনের সবগুলো ধারাই পড়ে যাবেন। এসবে অনেকগুলো উদাহরণ দেওয়া আছে। উদাহরণগুলো থেকে অনেক প্রশ্ন তৈরি করা সম্ভব। মনোযোগ দিয়ে পড়ে নেওয়া উচিত ধারাগুলো।]

সঠিক উত্তর : ১০২ ধারা ; [ধারা : ১০২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১০ ধারায় ; [ধারা : ১০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : B এর মৃত্যু ; [ধারা : ১০৪, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : ‘সাক্ষ্য গ্রহণযোগ্য করার জন্য যে ঘটনা প্রমাণ করতে হবে তা প্রমাণের দায়িত্ব’ - শিরোনামে ধারাটিতে ক উদাহরণেই উপরোক্ত প্রশ্নের বিষয়টি রয়েছে।]

সঠিক উত্তর : ৭৫ ধারা  ; [ধারা : ৭৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ২৪ ধারা  ; [ধারা : ২৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৩ ধারায়  ; [ধারা : ৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : কোনো নির্দিষ্ট সংখ্যক নয় ; [ধারা : ১৩৪, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : কোনো একটি মামলা তা ফৌজদারি হোক আর দেওয়ানি হোক, সাক্ষীর সংখ্যা সংক্রান্ত কোনো সীমাবদ্ধতা নেই। ‘সাক্ষী’ শিরোনামে সাক্ষ্য আইনের নবম অধ্যায়ের সর্বশেষ ধারা হলো ১৩৪ ধারা, যেখানে ‘সাক্ষীর সংখ্যা’ শিরোনামে আলোচনা আছে। আর এর ঠিক আগের ধারাতেই দুষ্কর্মের সহযোগী হিসেবে কারো সাক্ষ্য যে গ্রহণযোগ্য তা বলা আছে। এই শেষ দুইটি ধারা বিশেষ জরুরি।]

সঠিক উত্তর : ৪০ ধারায়  ; [ধারা : ৪০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : মি. রহিমের দুশ্চরিত্র তুলে ধরতে কোনোই বাধা নেই আদালতে ; [ধারা ৫৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫২ ধারা  ; [ধারা : ১৫২, সাক্ষ্য আইন]; অশালীন এবং কুৎসাজনক প্রশ্ন [ধারা ১৫১] অথবা অপমান বা উত্ত্যক্ত করার জন্য উদ্দেশ্যমূলক প্রশ্ন [ধারা ১৫২] করা যাবে না এবং আদালত তা নিষিদ্ধ করতে পারেন যদি আদালতের কাছে এমনটি প্রতীয়মান হয়। এই দুইটি ধারা একবার করে পড়ে নেবেন।

সঠিক উত্তর : পূর্বেই যথেষ্ট প্রমাণিত হয়েছে এমন বিষয় ; [ধারা : ১৪২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৯২ ধারা ; [ধারা : ৯২, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৪০ ধারা ; [ধারা : ৪০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৩৪ ধারা  ; [ধারা : ৩৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : মামলার আরজি ; [ধারা : ৭৪, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : পাবলিক মানে সরকারি - এটা সবসময় মনে রাখবেন। মামলার আরজি যখন সিলমোহর দিয়ে আদালতে গ্রহণ করা হয়, তখন সাথে সাথে এটি সরকারি দলিল, কেননা, বিচার বিভাগও সরকারের একটি প্রতিষ্ঠান। ৭৪ ধারায় সরকারি দলিল সম্পর্কে বলেই ৭৫ ধারায় বেসরকারি দলিলের সংজ্ঞায় বলা হয়েছে যে, সরকারি বাদে যাবতীয় দলিলই বেসরকারি দলিল। ধারাভিত্তিক প্রশ্নও খেয়াল রাখতে হবে এখান থেকে।]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত প্রত্যেকটিই দেখে নিতে পারেন ; [ধারা : ১৫৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৪৩ ধারা ; [ধারা : ১৪৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : এস্টোপেল ; [ধারা : ১১৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া প্রশ্ন করা হলে আদালতের কর্মপদ্ধতি ; [ধারা : ১৫০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : স্বীকারোক্তিমতে আলামত উদ্ধার হলে সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণী ;  [ধারা : ২৭, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : পুলিশ অফিসারের নিকট প্রদানকৃত দোষ স্বীকারোক্তিমূলক বক্তব্য আদালতে প্রমাণ করা যায় না। তবে সাক্ষ্য আইনের ২৭ ধারার বিধানমতে পুলিশ হেফাজতে থাকাকালীন কোনো অভিযুক্ত ব্যক্তি দোষ স্বীকার করে এবং অভিযোগের সাথে তার নিজের সম্পর্কযুক্ত কোনো আলামত পাওয়া যায় তবে তা সাক্ষ্য হিসেবে গ্রহণীয় হবে।]

সঠিক উত্তর : জবানবন্দি ; [ধারা : ১৩৭, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : সাধারণত এটি সাক্ষ্য হিসেবে ব্যবহার করার সুযোগ নেই ; [ধারা : ১৬৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : অভিযুক্ত ব্যক্তির স্বীকারোক্তিটি প্রলোভনের কারণে দেওয়া বিধায় তা গৃহীত হবে না ; [ধারা : ২৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১০৩ ধারা ; [ধারা : ১০৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ফৌজদারি মামলায় পূর্ববর্তী সচ্চরিত্র প্রাসঙ্গিক ; [ধারা : ৫৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : উক্ত দাবি উত্থাপনকারীর ; [ধারা : ১০৫, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধিতে আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার সম্পর্কে বলা আছে ৯৬-১০৬ ধারায়। এ মোতাবেক একটি ফৌজদারি মামলায় নিজেকে নির্দোষ দাবি করলে এটি প্রমাণের দায়িত্ব অভিযুক্ত ব্যক্তিটিরই। সাধারণত, প্রমাণের দায়িত্ব তারই থাকে যিনি কোনো কিছু দাবি করেন। এক্ষেত্রে বাদীরই প্রমাণের ভার থাকে। কিন্তু কতক ক্ষেত্রে অভিযুক্ত বা আসামিরও প্রমাণের দায় থাকে। ১০৫ ধারাটি ঘিরে ধারাভিত্তিক প্রশ্নও আসতে পারে।]

সঠিক উত্তর : ১৪৬ ধারা ; [ধারা : ১৪৬, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : স্মৃতি পুনরুজ্জীবিত করা প্রসঙ্গে ; [ধারা : ১৫৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বোধশক্তির ওপর ; [ধারা : ১১৮, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : ‘কে সাক্ষ্য দিতে পারে’ শিরোনামে এই ধারায় বলা আছে যে, ‘জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন বুঝতে বা সেই প্রশ্নের যুক্তিসঙ্গত উত্তর দিতে অক্ষম’ না হলে সকল লোকই সাক্ষ্য প্রদানের যোগ্য। এক্ষেত্রে একজন শিশু যার কিনা বোধশক্তি যথেষ্ট আছে তথা যুক্তিসঙ্গত উত্তর দিতে সক্ষম হলে উক্ত শিশু একজন যোগ্য সাক্ষী বলে বিবেচিত হবেন।]

সঠিক উত্তর : ৭৯ ধারা ; [ধারা : ৭৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৩৮ ধারা  ; [ধারা : ১৩৮, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫৪ ধারা ; [ধারা : ১৫৪, সাক্ষ্য আইন। রিমাইন্ডার : এই ধারাটিতে সরাসরি বলা নাই যে, এই ধারাটি বৈরি সাক্ষী সম্পর্কিত। কিন্তু নিজের কোনো সাক্ষীকে যদি পুনঃজবানবন্দির সময় প্রতিপক্ষ সাক্ষীকে যা যা জিজ্ঞেস করার সম্ভাবনা বা কথা ছিলো, সেগুলো যদি জিজ্ঞাসা করতে চায় তবে আদালতের অনুমতি নিয়ে তা করতে হবে। এবং নিজ সাক্ষীকে যখন এইভাবে বিপরীতের প্রশ্ন করা হয়, তখন তা তাত্ত্বিকভাবেই বৈরি সাক্ষী বা প্রতিপক্ষের সাক্ষী হিসেবে গণ্য করা হয়। সাধারণত কোনো পক্ষ তার নিজের সাক্ষীকে জেরা করতে পারে না। নিজপক্ষের সাক্ষীর জবানবন্দি ও পুনঃজবানবন্দি নেওয়া যায় শুধু। তবে স্বপক্ষীয় সাক্ষী গোপনে বিপক্ষে চলে গেলে তাকে বৈরি বা যড়ংঃরষব ঘোষণা করে আদালতে অনুমতি নিয়ে জেরা করা যাবে।]

সঠিক উত্তর : দানপত্র ; [ধারা : ৭৪, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : বিরুদ্ধ পক্ষ এ সম্পর্কে উক্ত সাক্ষীর জবানবন্দি নেবেন ; [ধারা : ১৬১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : উকিলের ; [ধারা : ১১১, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৪৫ ধারা  ; [ধারা : ৪৫, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ১৭ ধারার ; [ধারা : ১৭, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : সাক্ষ্যের সময় আইনজীবী যুক্তিসঙ্গত কারণ ছাড়া প্রশ্ন করলে ; [ধারা : ১৫০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : মামলার পক্ষগণের বিরুদ্ধ পক্ষ হিসেবে প্রতিষ্ঠাযোগ্য লোকের স্বীকৃতি ; [ধারা : ১৯, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৪০ ধারা ; [ধারা : ৪০, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : খ এর ; [ধারা : ১০৩, সাক্ষ্য আইন]

সঠিক উত্তর : ৩ ধরণের  ; [ধারা : ১৩৭, সাক্ষ্য আইন]; এই ধারাতে যেই ৩ ভাবে সাক্ষ্য দেওয়া হয় তার উল্লেখ আছে। জবানবন্দি. জেরা এবং পুন:জবানবন্দি।

সঠিক উত্তর : মৌখিক সাক্ষ্য ; [ধারা : ১১৯, সাক্ষ্য আইন]