সঠিক উত্তর : ১৭ ধারায়  ; [ধারা : ১৭, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১২ ধারা ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ব্যয়িত সময় তামাদির গণনা থেকে বাদ যাবে ; [ধারা : ১৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫ ধারায়  ; [ধারা : ১৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ব্যয়িত সময় তামাদির গণনা থেকে বাদ যাবে ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : মৌখিক সাক্ষ্য দেয়া যেতে পারে ; [ধারা : ১৯, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : আইনানুগ কার্যধারায় যে সময় তামাদির গণনা থেকে বাদ দিতে হয় ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ব্যয়িত সময় তামাদির গণনা থেকে বাদ যাবে ; [ধারা : ১৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৮ ধারায় ; [ধারা : ১৮, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : ধারাটির শিরোনাম - ‘প্রতারণার ফলাফল [Effect of fraud]’। যখন একজন ব্যক্তিকে তার বৈধ অধিকার প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করার জন্য প্রতারণামূলকভাবে তাকে সে বিষয়ে জানতে না দিয়ে প্রতারণা করা হয় তখন সেটাকে তামাদি আইনে প্রতারণা বলা হয়। কিন্তু এই ধরনের প্রতারণা করে বাস্তবে কোনো সুবিধা করতে পারেন না কোনো প্রতারণাকারী। কেননা, এই ধরনের প্রতারণা থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্যই তামাদি আইনের ১৮ ধারাটির উদ্ভব। এই ধারাটিতেই তামাদির ওপর প্রতারণার প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা বিধৃত আছে। ধারামতে, কেউ যদি কারো প্রতারণার কারণে তার কোনো অধিকারের দাবি করা থেকে বঞ্চিত থাকে তবে তার তামাদির মেয়াদ প্রকৃতপক্ষে শুরুই হবে না। তবে যখন থেকে উক্ত ব্যক্তি তার প্রতি প্রতারণামূলক গোপন বা তাকে অজ্ঞাত রাখা সম্পর্কে জানতে পারে তখন থেকে অথবা দলিলের ক্ষেত্রে যেদিন দলিলটি আদালতে উপস্থাপনে সমর্থ হয়, বা তা উপস্থাপনে বাধ্য করতে পারে সেই দিন থেকে মোকদ্দমা রুজু বা আবেদন পেশের জন্য নির্ধারিত তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু করতে হবে। ধারাভিত্তিক প্রশ্ন আসার সমূহ সম্ভাবনা আছে এখান থেকে।]

সঠিক উত্তর : ১৭ ধারায়  ; [ধারা : ১৭, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : রায় এবং ডিক্রির জাবেদা নকল পেতে ব্যয়িত সময় ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন।]

সঠিক উত্তর : অর্থ আদায়ের মামলার ক্ষেত্রে ; [ধারা : ২০, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ডিক্রি অমান্য করার তারিখ হতে ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : প্রশ্নে একটি দরখাস্ত দাখিলের মেয়াদ কখন থেকে গণনা করা হবে তাই জানতে চাওয়া হয়েছে। তামাদি আইনের প্রথম তফসিলের তৃতীয় কলাম থেকে বোঝা যায় Cause of Action বা নালিশের কারণ যেদিন থেকে আরম্ভ হয় সেদিন থেকেই মেয়াদকাল গণনা শুরু করতে হয় এবং ১২ ধারা অনুসারে যেদিন থেকে মেয়াদ গণনা শুরু হয় সেই দিনটি বাদ দিতে হয়। এখানে যেহেতু ডিক্রি জারির জন্য দরখাস্তের কথা বলা হয়েছে তাই মেয়াদ গণনা শুরু হবে যেদিন থেকে ডিক্রি অমান্য করা হয়েছে সেদিন থেকে।]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত যেকোনো দিন থেকে  ; [ধারা : ১৮, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৩ ধারা    ; [ধারা : ১৩, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : অবিরাম চুক্তিভঙ্গের ক্ষেত্রে   ; [ধারা : ২৩, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : রায় এবং ডিক্রির জাবেদা নকল পেতে ব্যয়িত সময় ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ইংরেজী সাল ; [ধারা- ২৫, তামাদি আইন] তামাদি গণনায় কোন ক্যালেন্ডার ব্যবহার হবে এটা ২৫ ধারার বিষয়বস্তু। এখানে বলা আছে- তামাদি গণনা করতে হবে গ্রেগরিয়ান ক্যালেন্ডার তথা ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুসারে।

সঠিক উত্তর : তামাদির মেয়াদ নতুনভাবে গণনা শুরু হবে  ; [ধারা : ১৯, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : দলিলে উল্লিখিত সময়ের গণনা সম্পর্কে ; [ধারা : ২৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ২৫ ধারা ; [ধারা : ২৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : নতুন করে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে  ; [ধারা : ২০, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : উপরের সবকটিই সঠিক ; [ধারা : ২১, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৪ ধারায়  ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : চুক্তিভঙ্গের পর প্রতিমুহূর্তেই নতুন করে তামাদির মেয়াদ গণনা হয় ; [ধারা : ২৩, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : অবিরাম চুক্তিভঙ্গের ফলাফল কী হবে তা তামাদি আইনের এই ২৩ ধারাটিতে আলোচনা করা আছে। ধারাটির শিরোনাম - ‘ অবিরাম চুক্তিভঙ্গ বা অন্যায় করা বা Continuing breaches and wrongs’। ধারাটির সারকথা হলো - যে চুক্তিভঙ্গ করা হলে প্রতিমুহুর্তেই একটি মোকদ্দমা করার কারণ বা নালিশের কারণ উদ্ভব হয় সেক্ষেত্রে এরূপ চুক্তিভঙ্গ বা অনিষ্ট অব্যাহত থাকাকালীন সময়ের প্রতিমুহুর্তে নতুন করে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হয়। পথের অধিকার বা আলো-বাতাসের ব্যবহারে বিঘœ সৃষ্টি করা অবিরাম চুক্তিভঙ্গ বা অবিরাম অনিষ্টের এর একটি প্রকৃষ্ট উদাহরণ। আবার, জমিতে যতোবার উৎপাত এবং জমিতে অনধিকার প্রবেশ সংঘটিত হবে ততোবার নতুন করে মামলার কারণ সৃষ্টি হবে এবং নতুন করে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হতে থাকবে। কিন্তু জমির ওপর একবারে স্থায়ীভাবে কোনো বাধার সৃষ্টি হলে সেক্ষেত্রে তামাদি আইনের ২৩ ধারার বিধান প্রযোজ্য হবে না [৯ ডিএলআর, ঢাকা, ৪৩৮]। সুতরাং, ২৩ ধারার আলোকে বলা যায় যে, অবিরাম চুক্তিভঙ্গের ফলাফল হলো - যতোবার চুক্তিভঙ্গ করা হবে ততোবার নতুন করে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে।]

সঠিক উত্তর : রায়ের নকল সংগ্রহ ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : তামাদি আইনের ১২ ধারার ৪টি উপধারায় ঘুরেফিরে একটি কথাই আছে - আদালতে কোনো নকল তুলতে যে সময় লাগে সেটি তামাদির গণনা থেকে বাদ যাবে। এছাড়া আরেকটি জরুরি কথা আছে যে, যেদিন কোনো রায় বা আপিল ইত্যাদির সিদ্ধান্ত আদালত দেয় সেই দিনটিও তামাদি গণনা থেকে বাদ যাবে।]

সঠিক উত্তর : তামাদি মেয়াদের ওপর প্রতারণার ফলাফল  ; [ধারা : ১৮, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : প্রতারণা সম্পর্কে জ্ঞাত হওয়ার দিন থেকে ; [ধারা : ১৮, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : ধারাটির শিরোনাম - ‘প্রতারণার ফলাফল [ঊভভবপঃ ড়ভ ভৎধঁফ]’। যখন একজন ব্যক্তিকে তার বৈধ অধিকার প্রাপ্তি থেকে বঞ্চিত করার জন্য প্রতারণামূলকভাবে তাকে সে বিষয়ে জানতে না দিয়ে প্রতারণা করা হয় তখন সেটাকে তামাদি আইনে প্রতারণা বলা হয়। কিন্তু এই ধরনের প্রতারণা করে বাস্তবে কোনো সুবিধা করতে পারেন না কোনো প্রতারণাকারী। কেননা, এই ধরনের প্রতারণা থেকে সুরক্ষা দেওয়ার জন্যই তামাদি আইনের ১৮ ধারাটির উদ্ভব। এই ধারাটিতেই তামাদির ওপর প্রতারণার প্রভাব সম্পর্কে আলোচনা বিধৃত আছে। ধারামতে, কেউ যদি কারো প্রতারণার কারণে তার কোনো অধিকারের দাবি করা থেকে বঞ্চিত থাকে তবে তার তামাদির মেয়াদ প্রকৃতপক্ষে শুরুই হবে না। তবে যখন থেকে উক্ত ব্যক্তি তার প্রতি প্রতারণামূলক গোপন বা তাকে অজ্ঞাত রাখা সম্পর্কে জানতে পারে তখন থেকে অথবা দলিলের ক্ষেত্রে যেদিন দলিলটি আদালতে উপস্থাপনে সমর্থ হয়, বা তা উপস্থাপনে বাধ্য করতে পারে সেই দিন থেকে মোকদ্দমা রুজু বা আবেদন পেশের জন্য নির্ধারিত তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু করতে হবে। ধারাভিত্তিক প্রশ্ন আসার সমূহ সম্ভাবনা আছে এখান থেকে।]

সঠিক উত্তর : লিখিত প্রাপ্তি স্বীকারের ফলাফল  ; [ধারা : ১৯, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : যেদিন বিবাদী স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলো   ; [ধারা : ২২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : যখন আইনগত প্রতিনিধি বিবাদী হিসেবে যোগ্য হবেন ; [ধারা : ১৭, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ইংরেজী সাল ; [ধারা : ২৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ২০ ধারায়; [ধারা : ২০, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : স্যুটের ক্ষেত্রে ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : ‘এখতিয়ারবিহীন আদালতে সদুদ্দেশ্যমূলক কার্যধারায় যেই সময় গণনা হইতে বাদ দিতে হইবে’ এই শিরোনামে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে যে, এখতিয়ারবিহীন কোনো আদালতে যদি মোকদ্দমা দায়ের করা হয়, তবে সেই আদালতে মোকদ্দমাটি করার জন্য যে সময় ব্যয় করা হয় তা মূল গণনা থেকে বাদ যাবে। তবে এক্ষেত্রে ৩টি বিষয় প্রমাণ করতে হবে যেমন, ১. বাদীর সদবিশ্বাস, ২. মোকদ্দমার কারণের অভিন্নতা, মানে, এখতিয়ারবিহীন আদালতে যে কারণে মোকদ্দমা করা হয়েছিলো পরবর্তীতে ঠিক একই কারণে এখতিয়ারাধীন আদালতে মোকদ্দমা করা হয়েছে বা হচ্ছে; এবং ৩. প্রথমে যেই আদালতে মোকদ্দমা করা হয়েছিলো সেই আদালতের সেই মোকদ্দমাটি নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আদালতের এখতিয়ারের অপর্যাপ্ততা বা অনুপস্থিতি। বাড়তি করে আরো খেয়াল রাখবেন - ১৪ ধারার বিধান শুধু উপধারা ১ অনুসারে স্যুট বা মোকদ্দমা এবং উপধারা ২ অনুসারে দরখাস্ত দাখিলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। মোকদ্দমা দায়েরের পর যদি আরজি ফেরত দেওয়া হয় এবং ইতিমধ্যে তামাদির মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তাহলে এখতিয়ারাবান আদালতে পুনরায় আরজি দাখিলের ক্ষেত্রে আরজির সাথে তামাদি আইনের ১৪ ধারায় বিলম্ব মওকুফের আবেদন করতে হবে।]

সঠিক উত্তর : প্রতারণার কারণে অধিকার সম্পর্কে জানতে না পারে ; [ধারা : ১৮, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৭ ধারায়  ; [ধারা : ১৭, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : বাদ যাবে ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : বিবাদীর দেশের বাহিরে থাকার সময়  ; [ধারা : ১৩, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : আরজির সাথে ১৪ ধারায় বিলম্ব মওকূফের আবেদন করবেন ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : যেদিন বাদী স্থলাভিষিক্ত হয়েছিলো   ; [ধারা : ২২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ২৩ ধারা ; [ধারা : ২৩, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ২২ ধারায়  ; [ধারা : ২২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১২ ধারা ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৬ ধারায়  ; [ধারা : ১৬, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ২১ ধারায় ; [ধারা : ২১, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : আরজির সাথে ১৪ ধারায় বিলম্ব মওকূফের আবেদন করবেন ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : নকল সংগ্রহের সময় ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই সঠিক ; [ধারা : ১৯, তামাদি আইন, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : আরজির সাথে ১৪ ধারায় বিলম্ব মওকুফের আবেদন করবেন ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : ‘এখতিয়ারবিহীন আদালতে সদুদ্দেশ্যমূলক কার্যধারায় যেই সময় গণনা হইতে বাদ দিতে হইবে’ এই শিরোনামে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে যে, এখতিয়ারবিহীন কোনো আদালতে যদি মোকদ্দমা দায়ের করা হয়, তবে সেই আদালতে মোকদ্দমাটি করার জন্য যে সময় ব্যয় করা হয় তা মূল গণনা থেকে বাদ যাবে। তবে এক্ষেত্রে ৩টি বিষয় প্রমাণ করতে হবে যেমন, ১. বাদীর সদবিশ্বাস, ২. মোকদ্দমার কারণের অভিন্নতা, মানে, এখতিয়ারবিহীন আদালতে যে কারণে মোকদ্দমা করা হয়েছিলো পরবর্তীতে ঠিক একই কারণে এখতিয়ারাধীন আদালতে মোকদ্দমা করা হয়েছে বা হচ্ছে; এবং ৩. প্রথমে যেই আদালতে মোকদ্দমা করা হয়েছিলো সেই আদালতের সেই মোকদ্দমাটি নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আদালতের এখতিয়ারের অপর্যাপ্ততা বা অনুপস্থিতি। বাড়তি করে আরো খেয়াল রাখবেন - ১৪ ধারার বিধান শুধু উপধারা ১ অনুসারে স্যুট বা মোকদ্দমা এবং উপধারা ২ অনুসারে দরখাস্ত দাখিলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। মোকদ্দমা দায়েরের পর যদি আরজি ফেরত দেওয়া হয় এবং ইতিমধ্যে তামাদির মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তাহলে এখতিয়ারাবান আদালতে পুনরায় আরজি দাখিলের ক্ষেত্রে আরজির সাথে তামাদি আইনের ১৪ ধারায় বিলম্ব মওকুফের আবেদন করতে হবে।]

সঠিক উত্তর : স্যুটের ক্ষেত্রে ; [ধারা : ১৪, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : রিমাইন্ডার : ‘এখতিয়ারবিহীন আদালতে সদুদ্দেশ্যমূলক কার্যধারায় যেই সময় গণনা হইতে বাদ দিতে হইবে’ এই শিরোনামে ১৪ ধারায় বলা হয়েছে যে, এখতিয়ারবিহীন কোনো আদালতে যদি মোকদ্দমা দায়ের করা হয়, তবে সেই আদালতে মোকদ্দমাটি করার জন্য যে সময় ব্যয় করা হয় তা মূল গণনা থেকে বাদ যাবে। তবে এক্ষেত্রে ৩টি বিষয় প্রমাণ করতে হবে যেমন, ১. বাদীর সদবিশ্বাস, ২. মোকদ্দমার কারণের অভিন্নতা, মানে, এখতিয়ারবিহীন আদালতে যে কারণে মোকদ্দমা করা হয়েছিলো পরবর্তীতে ঠিক একই কারণে এখতিয়ারাধীন আদালতে মোকদ্দমা করা হয়েছে বা হচ্ছে; এবং ৩. প্রথমে যেই আদালতে মোকদ্দমা করা হয়েছিলো সেই আদালতের সেই মোকদ্দমাটি নিষ্পত্তির ক্ষেত্রে আদালতের এখতিয়ারের অপর্যাপ্ততা বা অনুপস্থিতি। বাড়তি করে আরো খেয়াল রাখবেন - ১৪ ধারার বিধান শুধু উপধারা ১ অনুসারে স্যুট বা মোকদ্দমা এবং উপধারা ২ অনুসারে দরখাস্ত দাখিলের ক্ষেত্রে প্রযোজ্য হয়। মোকদ্দমা দায়েরের পর যদি আরজি ফেরত দেওয়া হয় এবং ইতিমধ্যে তামাদির মেয়াদ শেষ হয়ে যায় তাহলে এখতিয়ারাবান আদালতে পুনরায় আরজি দাখিলের ক্ষেত্রে আরজির সাথে তামাদি আইনের ১৪ ধারায় বিলম্ব মওকুফের আবেদন করতে হবে।]

সঠিক উত্তর : ১৯ ধারায় ; [ধারা : ১৯, তামাদি আইন]