সঠিক উত্তর : ১১৩ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১১৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৫১ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ২০ দিন ; [অনুচ্ছেদ : ১৫১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৭ দিন ; [অনুচ্ছেদ : ১৫০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ২৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৯১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১২০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : ১২০ অনুচ্ছেদটি গুরুত্বপূর্ণ। যেক্ষেত্রে তামাদি আইনের প্রথম তফসিলে কোনো মোকদ্দমার তামাদি উল্লেখ থাকে না, সেক্ষেত্রে এর তামাদির মেয়াদ থাকে ৬ বছর। খেয়াল রাখবেন - এটি মোকদ্দমা দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ সম্পর্কে বলা হয়েছে।]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৮২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : দেওয়ানি আদালতের ডিক্রি জারি বা আদেশ সম্পর্কে দেওয়ানি কার্যবিধির ৪৮ ধারায় কোনো বিধান নাই। সেই ডিক্রি জারি বা আদেশ কার্যকরী করার জন্য যে দরখাস্ত করতে হবে তার মেয়াদ ঐ ডিক্রি বা আদেশ প্রদানের তারিখ হতে ৩ বছর; তবে ঐ ডিক্রি বা আদেশটির সইমোহরকৃত নকল যদি রেজিস্ট্রি করা হয় সেক্ষেত্রে মেয়াদ হবে ৬ বছর। মেয়াদ গণনা শুরু করতে হবে :

১. ডিক্রি বা আদেশ প্রদানের তারিখ থেকে; ২. আপিল হয়ে থাকলে আপিল আদালতের চূড়ান্ত ডিক্রি বা আদেশ এর তারিখ অথবা আপিল প্রত্যাহারের তারিখ থেকে; ৩. রায় রিভিউ করা হয়ে থাকলে রিভিউ বা পুনঃনিরীক্ষণের তারিখ থেকে; ৪. ডিক্রি সংশোধন হয়ে থাকলে সংশোধনের তারিখ থেকে; ৫. উপযুক্ত আদালতে (যে আদালতের কর্তব্য হচ্ছে ডিক্রি জারি বা আদেশ কার্যকর করা) ডিক্রি জারির সুবিধার্থে পদক্ষেপ গ্রহণের জন্য দরখাস্ত করা হয়ে থাকলে সে সম্বন্ধে চূড়ান্ত আদেশের তারিখ থেকে, ইত্যাদি। অন্যদিকে, এর ঠিক পরের অনুচ্ছেদ ১৮৩ মোতাবেক হাইকোর্ট কর্তৃক সাধারণ আদিম দেওয়ানি এখতিয়ার প্রয়োগকালে প্রদত্ত রায়, ডিক্রি, আদেশ বা সুপ্রিম কোর্টের আদেশ কার্যকর করার জন্য দরখাস্তের ক্ষেত্রে মেয়াদ ১২ বছর।]

সঠিক উত্তর : ১৪২ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৪২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : আমরা জানি, স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধারের বিষয় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ও ৯ ধারার বিষয়বস্তু। মালিকানাসহ দখল পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে ৮ ধারা এবং শুধু দখল পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে ৯ ধারা প্রযোজ্য। এদিকে তামাদি আইনের ১৪২ অনুচ্ছেদটি দখল পুনরুদ্ধারের মোকদ্দমার তামাদির মেয়াদ নির্দিষ্ট করেছে, যা কার্যত মালিকানাসহ দখল পুনরুদ্ধার তথা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারাকে নির্দেশ করেছে। সম্পত্তি বেদখল হবার দিন থেকে পরবর্তী ১২ বছরের মধ্যে এই ধরনের মোকদ্দমা করা যাবে। অন্যদিকে ৯ ধারা অনুসারে শুধু দখল পুনরুদ্ধারের মোকদ্দমা করার জন্য ৬ মাস তামাদি মেয়াদ, যা কিনা তামাদি আইনের প্রথম তফসিলের ৩ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।]

সঠিক উত্তর : ১ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৯, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ ; [অনুচ্ছেদ : ১৬৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১১৪ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১১৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৯০ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৬, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ ; [অনুচ্ছেদ : ১৬৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট ভিন্ন অন্য যেকোনো ফৌজদারি আপিল আদালতে আপিল সংক্রান্ত ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১০৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : এই অনুচ্ছেদের উছিলায় ১০৬ অনুচ্ছেদ এর কথা মনে রাখবেন। অংশীদারি প্রতিষ্ঠান ভেঙে যাবার পর হিসাব-নিকাশ এবং লভ্যাংশের জন্যও তিন বছর লাগে। অনুচ্ছেদটির বিষয়বস্তুর জন্য এটি গুরুত্বপূর্ণ।]

সঠিক উত্তর : ১৬৩ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৬৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ডিক্রি অমান্য করার তারিখ হতে ; [ধারা : ১২, তামাদি আইন। রিমাইন্ডার : প্রশ্নে একটি দরখাস্ত দাখিলের মেয়াদ কখন থেকে গণনা করা হবে তাই জানতে চাওয়া হয়েছে। তামাদি আইনের প্রথম তফসিলের তৃতীয় কলাম থেকে বোঝা যায় Cause of Action বা নালিশের কারণ যেদিন থেকে আরম্ভ হয় সেদিন থেকেই মেয়াদকাল গণনা শুরু করতে হয় এবং ১২ ধারা অনুসারে যেদিন থেকে মেয়াদ গণনা শুরু হয় সেই দিনটি বাদ দিতে হয়। এখানে যেহেতু ডিক্রি জারির জন্য দরখাস্তের কথা বলা হয়েছে তাই মেয়াদ গণনা শুরু হবে যেদিন থেকে ডিক্রি অমান্য করা হয়েছে সেদিন থেকে।]

সঠিক উত্তর : ১ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১১৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৮২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্ট কর্তৃক মূল দেওয়ানি এখতিয়ার প্রয়োগকালীন সময়ে প্রদত্ত ডিক্রি বা আদেশের বিরুদ্ধে তামাদির মেয়াদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৭, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৯৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস ; [অনুচ্ছেদ : ১৭৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৫২ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৯১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৪৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৭৬ ; [অনুচ্ছেদ : ১৭৬, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১২০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : ১২০ অনুচ্ছেদটি গুরুত্বপূর্ণ। যেক্ষেত্রে তামাদি আইনের প্রথম তফসিলে কোনো মোকদ্দমার তামাদি উল্লেখ থাকে না, সেক্ষেত্রে এর তামাদির মেয়াদ থাকে ৬ বছর। খেয়াল রাখবেন - এটি মোকদ্দমা দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ সম্পর্কে বলা হয়েছে।]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস ; [অনুচ্ছেদ : ৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল।  রিমাইন্ডার : দখল পুনরুদ্ধার করা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারার বিষয়বস্তু। উক্ত আইনে তামাদির বিধান যুক্ত করা নেই। এটি তামাদি আইনের ৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে। এটি খুবই কমন ও বেসিক প্রশ্ন।]

সঠিক উত্তর : হাইকোর্টে কোনো ফৌজদারি আপিল সংক্রান্ত ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৪৮ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৪৮, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১০৯ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১০৯, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৪২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৭০ অনুচ্ছেদ ; [অনু. : ১৭০, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৩১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ দিন ; [অনুচ্ছেদ : ১৭০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১২০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : ১২০ অনুচ্ছেদটি গুরুত্বপূর্ণ। যেক্ষেত্রে তামাদি আইনের প্রথম তফসিলে কোনো মোকদ্দমার তামাদি উল্লেখ থাকে না, সেক্ষেত্রে এর তামাদির মেয়াদ থাকে ৬ বছর। খেয়াল রাখবেন - এটি মোকদ্দমা দায়েরের ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ সম্পর্কে বলা হয়েছে।]

সঠিক উত্তর : ১২ বছর  ; [অনুচ্ছেদ : ১৪২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : আমরা জানি, স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধারের বিষয় সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ও ৯ ধারার বিষয়বস্তু। মালিকানাসহ দখল পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে ৮ ধারা এবং শুধু দখল পুনরুদ্ধারের ক্ষেত্রে ৯ ধারা প্রযোজ্য। এদিকে তামাদি আইনের ১৪২ অনুচ্ছেদটি দখল পুনরুদ্ধারের মোকদ্দমার তামাদির মেয়াদ নির্দিষ্ট করেছে, যা কার্যত মালিকানাসহ দখল পুনরুদ্ধার তথা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৮ ধারাকে নির্দেশ করেছে। সম্পত্তি বেদখল হবার দিন থেকে পরবর্তী ১২ বছরের মধ্যে এই ধরনের মোকদ্দমা করা যাবে। অন্যদিকে ৯ ধারা অনুসারে শুধু দখল পুনরুদ্ধারের মোকদ্দমা করার জন্য ৬ মাস তামাদি মেয়াদ, যা কিনা তামাদি আইনের প্রথম তফসিলের ৩ অনুচ্ছেদে বর্ণিত আছে।]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর  ; [অনুচ্ছেদ : ১৮২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : যে ডিক্রির বিরুদ্ধে আপিল হবে, সেই ডিক্রির চূড়ান্ত শুনানির দিন থেকে ; [অনুচ্ছেদ : ১৭০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬০ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৪৮, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : বন্ধকী স্থাবর সম্পত্তি খালাস করার বা দখল পুনরুদ্ধারের জন্য বন্ধকগ্রহীতার বিরুদ্ধে তামাদি আইনের ১৪৮ অনুচ্ছেদ অনুযায়ী ৬০ বছরের ভেতরে মোকদ্দমা দায়ের করতে হয় এবং এরূপ মোকদ্দমা দায়ের করার ক্ষেত্রে তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে যেদিন থেকে উক্ত সম্পত্তি মুক্ত করার অথবা দখল পুনরুদ্ধার করার অধিকারের উদ্ভব হয়, সেদিন থেকে।]

সঠিক উত্তর : সর্বোচ্চ ১ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল সংক্রান্ত ; [অনুচ্ছেদ : ১৫০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৪২ অনুচ্ছেদ ; [অনু. : ১৪২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫৭ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৭, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৯২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : যেকোনো সময় ; [অনুচ্ছেদ : ১৮৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : সাধারণভাবে ডিক্রি জারির জন্য মোকদ্দমা ডিক্রি প্রাপ্তির ৩ বছরের মধ্যে করতে হবে (অনুচ্ছেদ ১৮২)। দেওয়ানি কার্যবিধির ৪৮ ধারার (খ) উপধারানুসারে ডিক্রি দ্বারা যে পরবর্তী তারিখে টাকা পরিশোধের বা সম্পত্তি প্রদানের নির্দেশ দেয়া হয়েছে সেই তারিখ হতে যতোবার প্রয়োজন পড়বে ততবার ডিক্রি জারির নতুন প্রার্থণা করা যাবে পরবর্তী ১২ বছর পর্যন্ত। কিন্তু যার বিরুদ্ধে ডিক্রি জারি করা হয়েছে সেই ব্যক্তি যদি প্রতারণা বা বল প্রয়োগের মাধ্যমে ডিক্রি জারি ব্যাহত করে তাহলে ১২ বছরের মেয়াদ শেষেও ডিক্রি জারির আবেদন করা যাবে।]

সঠিক উত্তর : ১৫ ; [অনুচ্ছেদ : ১৬১, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস ; [অনুচ্ছেদ : ৩, তামাদি আইনের ১ম তফসিল। রিমাইন্ডার : দখল পুনরুদ্ধার করা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারার বিষয়বস্তু। উক্ত আইনে তামাদির বিধান যুক্ত করা নেই। এটি তামাদি আইনের ৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে। এটি খুবই কমন ও বেসিক প্রশ্ন।]

সঠিক উত্তর : ১৫৫ অনুচ্ছেদ ; [অনু. : ১৫৫, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৮৩  ; [অনুচ্ছেদ : ১৮৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৪০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৫৪ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : সর্বোচ্চ ১ বছরের মধ্যে  ; [অনুচ্ছেদ : ১০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ৩৯, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ দিন ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : যেদিন জাল দলিল সম্পর্কে বাদী জেনেছে ; [অনুচ্ছেদ : ৯২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : সর্বোচ্চ ১ বছরের মধ্যে ; [অনুচ্ছেদ : ৭, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩০ দিন ; [অনুচ্ছেদ : ১৫২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : তফসিলটির ১৫০ থেকে ১৫৭ পর্যন্ত ‘আপিল’ শিরোনামে দেওয়ানি ও ফৌজদারি  উভয় প্রকার মামলার আপিলের ক্ষেত্রে তামাদির বিধান বর্ণিত আছে। এই অনুচ্ছেদগুলোর প্রতিটিই গুরুত্বপূর্ণ। বিশেষত, এই অংশে বর্ণিত ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রে বর্ণিত বিষয়গুলো। কেননা, আমরা সাধারণভাবে জানি যে, ফৌজদারি মামলায় তামাদির বিধান প্রযোজ্য হয় না। কিন্তু এখানে কিছু ব্যতিক্রম আছে। যাইহোক, আলোচ্য প্রশ্নটি সম্পর্কিত ১৫২ অনুচ্ছেদটি দেখে রাখবেন।]

সঠিক উত্তর : অস্বীকৃতির বিষয় জানার তারিখ হতে ; [ অনুচ্ছেদ : ১১৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : দু’টো বিষয় বলার আছে এই ১১৩ অনুচ্ছেদের উছিলায়। প্রথম কথা : তামাদি আইনের প্রথম তফসিলে কয়েকটি ভাগ আছে। এর ভেতরে ষষ্ঠ ভাগটিতে ৩ বছর তামাদির মেয়াদ আছে এমন সব মোকদ্দমার তালিকা বর্ণিত আছে অনুচ্ছেদগুলোতে; এই অনুচ্ছেদগুলোর বিস্তৃতি ৩৭ থেকে ১১৫ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত। কিন্তু মজার ব্যাপার হলো - এইসব ৩ বছর মেয়াদী অনুচ্ছেদগুলোর ভেতরে দুইটি অনুচ্ছেদে, ১১৩ ও ১১৪ অনুচ্ছেদে ১ বছর মেয়াদের তামাদির বর্ণনা আছে! এটি হয়তো অনেকেরই চোখ এড়িয়ে যায়। এটি আসলে ২০০৪ সালে একটি সংশোধনীর মাধ্যমে পরিবর্তিত হয়েছে। ১১৩ অনুচ্ছেদে ‘সুনির্দিষ্ট চুক্তি প্রবলের জন্য মোকদ্দমা’ এবং ১১৪ অনুচ্ছেদে ‘চুক্তি প্রত্যাহারকরণের জন্য মোকদ্দমা’ - এই দুই ক্ষেত্রে যে তামাদির মেয়াদ ১ বছর এটি অবশ্যই গুরুত্ব দিয়ে মনে রাখতে হবে। দ্বিতীয় কথা : আলোচ্য প্রশ্নটি কিন্তু তামাদির মেয়াদ নিয়ে না করে অন্য এক ট্রিকি প্রশ্ন করা হয়েছে। বলা হয়েছে যে, তামাদির মেয়াদ কবে থেকে গণনা শুরু হবে। তো, একটু মাথা খাটিয়ে দেখুন যে, কোনো চুক্তির কার্যসম্পাদন করা না হলে যেদিন থেকে উক্ত কার্যসম্পাদন করা হবে না বা তা করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করা হবে সেদিন থেকেই সুনির্দিষ্ট কার্য সম্পাদনের মোকদ্দমা করার কারণের উদ্ভব ঘটবে। সুতরাং, যেদিন মোকদ্দমার কারণের উদ্ভব ঘটবে সেদিন থেকেই তামাদির মেয়াদ গণনা শুরু হবে। ক্লিয়ার?]

সঠিক উত্তর : ১২ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৪৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ২ বছর ও ২ বছর, উভয়ই একই ; [অনুচ্ছেদ : ৫৭ ও ৫৮, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬০; [অনুচ্ছেদ : ১৫৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৬৪ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৬৪, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৭৬ ; [অনু. : ১৭৬, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : যখন মোহরানা দিতে অস্বীকার করা হয়েছে  ; [অনুচ্ছেদ : ১০৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই সঠিক ; [অনুচ্ছেদ : ৭, ১০ ও ১২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১০ অনুচ্ছেদ ; [অনু. : ১০, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১২ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৩৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : স্থাবর সম্পত্তির দখল পুনরুদ্ধারের মোকদ্দমার তামাদি মেয়াদ ; [অনু. : ৩, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৫৬ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৬, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : দণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল দায়ের ; [অনুচ্ছেদ : ১৫০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : তামাদি আইনের প্রস্তাবনাতেই বলা হয়েছিলো যে, দেওয়ানি মোকদ্দমার সময় সম্পর্কিত বিষয়সমূহ এর বিষয়বস্তু বা এর পরিধি। কিন্তু তামাদি আইনের প্রথম তফসিলে ১৮৩টি অনুচ্ছেদের ভেতরে ১৫০ থেকে ১৫৭ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত কয়েকটি অনুচ্ছেদ সরাসরি ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয় এমন কিছু বিষয়ের তামাদি বর্ণনা করা আছে। তফসিলটির দ্বিতীয় বিভাগ এর এই অংশের শিরোনাম ‘আপিল’। তার মানে এখানে আপিল সংক্রান্ত বিষয়ের তামাদির মেয়াদ বর্ণিত আছে। অনুচ্ছেদগুলোর ভেতরে ১৫০, ১৫৪, ১৫৫ এবং ১৫৭ - এই চারটি অনুচ্ছেদে ফৌজদারি মামলার আপিলের তামাদি মেয়াদ উল্লেখ করা আছে। উপরোক্ত প্রশ্নের সাথে সম্পর্কিত ১৫০ অনুচ্ছেদে বলা আছে যে, মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে। আলোচ্য প্রশ্নটিতে মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল ব্যতীত অন্যান্য অপশনগুলোতে তামাদির কোনো বিধান নেই। যাইহোক, এই প্রশ্নটির উছিলায় আমরা অন্য ৩টি অনুচ্ছেদ সম্পর্কেও কিছু ধারণা রাখতে পারি। ১৫৪ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, ফৌজদারি কার্যবিধির আওতাধীন হাইকোর্ট ব্যতীত অন্য যেকোনো আপিল আদালতে আপিল করার সাধারণ বিধান হলো পরবর্তী ৩০ দিনের ভেতরে। ১৫৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, ১৫০ ও ১৫৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিষয়াবলী বাদ দিয়ে ফৌজদারি কার্যবিধির আওতাধীন হাইকোর্টে আপিলের ক্ষেত্রে ৬০ দিনের ভেতরে তা করতে হবে। ১৫৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, খালাসের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল পরবর্তী ৬ মাসের ভেতরে দায়ের করতে হবে। তামাদি আইনের এই ৪টি অনুচ্ছেদ পড়ার সময় ফৌজদারি আপিল সংক্রান্ত ধারাগুলোর সাথে মিলিয়ে পড়ে নেবেন।]

সঠিক উত্তর : ১৮২ ; [অনুচ্ছেদ : ১৮২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১০৯, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস ; [অনুচ্ছেদ : ৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল। রিমাইন্ডার : দখল পুনরুদ্ধার করা সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ৯ ধারার বিষয়বস্তু। উক্ত আইনে তামাদির বিধান যুক্ত করা নেই। এটি তামাদি আইনের ৩ অনুচ্ছেদে বলা আছে। এটি খুবই কমন ও বেসিক প্রশ্ন।]

সঠিক উত্তর : ১৫০ ; [অনুচ্ছেদ : ১৫০, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল।  রিমাইন্ডার : তামাদি আইনের প্রস্তাবনাতেই বলা হয়েছিলো যে, দেওয়ানি মোকদ্দমার সময় সম্পর্কিত বিষয়সমূহ এর বিষয়বস্তু বা এর পরিধি। কিন্তু তামাদি আইনের প্রথম তফসিলে ১৮৩টি অনুচ্ছেদের ভেতরে ১৫০ থেকে ১৫৭ অনুচ্ছেদ পর্যন্ত কয়েকটি অনুচ্ছেদ সরাসরি ফৌজদারি মামলার ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয় এমন কিছু বিষয়ের তামাদি বর্ণনা করা আছে। তফসিলটির দ্বিতীয় বিভাগ এর এই অংশের শিরোনাম ‘আপিল’। তার মানে এখানে আপিল সংক্রান্ত বিষয়ের তামাদির মেয়াদ বর্ণিত আছে। অনুচ্ছেদগুলোর ভেতরে ১৫০, ১৫৪, ১৫৫ এবং ১৫৭ - এই চারটি অনুচ্ছেদে ফৌজদারি মামলার আপিলের তামাদি মেয়াদ উল্লেখ করা আছে। উপরোক্ত প্রশ্নের সাথে সম্পর্কিত ১৫০ অনুচ্ছেদে বলা আছে যে, মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে পরবর্তী ৭ দিনের মধ্যে আপিল করতে হবে। আলোচ্য প্রশ্নটিতে মৃত্যুদণ্ডাদেশের বিরুদ্ধে আপিল ব্যতীত অন্যান্য অপশনগুলোতে তামাদির কোনো বিধান নেই। যাইহোক, এই প্রশ্নটির উছিলায় আমরা অন্য ৩টি অনুচ্ছেদ সম্পর্কেও কিছু ধারণা রাখতে পারি। ১৫৪ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, ফৌজদারি কার্যবিধির আওতাধীন হাইকোর্ট ব্যতীত অন্য যেকোনো আপিল আদালতে আপিল করার সাধারণ বিধান হলো পরবর্তী ৩০ দিনের ভেতরে। ১৫৫ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, ১৫০ ও ১৫৭ অনুচ্ছেদে বর্ণিত বিষয়াবলী বাদ দিয়ে ফৌজদারি কার্যবিধির আওতাধীন হাইকোর্টে আপিলের ক্ষেত্রে ৬০ দিনের ভেতরে তা করতে হবে। ১৫৭ অনুচ্ছেদে বলা হয়েছে যে, খালাসের আদেশের বিরুদ্ধে আপিল পরবর্তী ৬ মাসের ভেতরে দায়ের করতে হবে। তামাদি আইনের এই ৪টি অনুচ্ছেদ পড়ার সময় ফৌজদারি আপিল সংক্রান্ত ধারাগুলোর সাথে মিলিয়ে পড়ে নেবেন।]

সঠিক উত্তর : ১২০ অনুচ্ছেদ  ; [অনু. : ১২০, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১৩৫ অনুচ্ছেদ ; [অনুচ্ছেদ : ১৩৫, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১০৬, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১২ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ১৮৩, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : জেলা জজ আদালতে দেওয়ানি আপিলের সাধারণ সময়সীমা সংক্রান্ত ; [অনু. : ১৫২, তামাদি আইন]

সঠিক উত্তর : ১ বছর ; [অনুচ্ছেদ : ২২, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ১৭৭  ; [অনুচ্ছেদ : ১৭৭, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]

সঠিক উত্তর : ফৌজদারি কার্যবিধি অনুযায়ী খালাস আদেশের বিরুদ্ধে আপিল সংক্রান্ত ; [অনুচ্ছেদ : ১৫৭, তামাদি আইনের প্রথম তফসিল]