সঠিক উত্তর : মৃত্যুদণ্ড ; [ধারা : ৩০৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৮৬২ সালের ১ জানুয়ারি  ; [দণ্ডবিধি আইনের শিরোনাম]

সঠিক উত্তর : অর্থদণ্ডসহ ১ বছরের বিনাশ্রম কারাদণ্ড ; [ধারা : ৩০৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মৃত্যুদণ্ড ; [ধারা : ৩০৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ঠগ ; [ধারা : ৩১০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৭ ; [ধারা : ৮২, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ২০১২ সালের বার কাউন্সিলের প্রশ্নে আসা প্রশ্নের সাথে এই প্রশ্নের ভাষার ভিন্নতা আছে। এই প্রশ্নে ৯ বছরের অপশন থাকায় অনেকেই ভুল করে বসবেন। প্রশ্নটির ভাষা খেয়াল করলে দেখবেন যে, এখানে সরাসরি ৮২ ধারার প্রশ্নটি করা হয়নি যে, কত বছরের কম বয়স্ক শিশুর করা কোনো কাজ অপরাধ নয়। ৮২ ধারায় বলা আছে যে, ৯ বছরের কম বয়স্ক শিশুর করা কোনো কাজ অপরাধ নয়। ফলে, একজন শিশু অপরাধী তার কৃত অপরাধ থেকে অব্যহতি বা দণ্ডবিধির ব্যতিক্রমের সুবিধা নিতে চাইলে তাকে ৯ বছরের কম বয়স্ক হতে হবে। সে হিসেবে যার বছর ঠিক ঠিক ৯ বছর, তিনি এই সুবিধা এই ধারা অনুযায়ী পেতে পারেন না। সেক্ষেত্রে ৭ বছর অপশনটি সঠিক উত্তর।]

সঠিক উত্তর : ৩ বছরের কারাদণ্ড ; [ধারা : ৩১২, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সর্বোচ্চ ৪ বছরের কারাদণ্ড ; [ধারা : ৩৩৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩২৬ক ধারায় ; [ধারা : ৩২৬ক, দণ্ডবিধি]; এই ধারায় গুরুতর আঘাত যদি বিশেষ কোনো উপায়ে সংঘটিত হয় তবে তার ক্ষেত্রে শাস্তির কথা বলা আছে। এখানে উল্লেখ আছে- ৩২০ ধারায় [গুরুতর আঘাতের সংজ্ঞার ধারা] দ্বিতীয় ও ষষ্ঠ প্যারায় বর্ণিত অপরাধের ক্ষেত্রে যদি চোখ, মাথা বা মুখে এসিড নিক্ষেপ করা হয় তবে তার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। আঘাত সংক্রান্ত শাস্তির ক্ষেত্রে শুধু এই ক্ষেত্রেই মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত হতে পারে। এটা বিশেষভাবে মনে রাখবেন।

সঠিক উত্তর : ১৮৬০ সালের ৪৫ নম্বর আইন ; [দণ্ডবিধি আইনের শিরোনাম]

সঠিক উত্তর : প খুনে সহায়তা করেছে; [ ৩০০ ধারার ব্যাতিক্রম-৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : কোনো আইনগত দায়িত্ব পালন না করে নিষ্ক্রিয় থাকা ; [ধারা : ৩৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সদবিশ্বাসে কোনো তথ্য প্রদান বা যোগাযোগ ; [ধারা : ৯৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩০৪খ ধারা ; [৩০৪খ ধারা, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড ; [ধারা : ৬৭, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ****** ]

সঠিক উত্তর : খ এর সমান শাস্তি  ; [ধারা : ১০৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০৮ ধারা  ; [ধারা : ১০৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন দণ্ডে দণ্ডনীয় ব্যক্তি কর্তৃক খুনের সাজা ; [ধারা : ৩০৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : বেপরোয়া গাড়ি চালিয়ে গুরুতর আঘাত প্রদান ; [ধারা : ৩৩৮ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪টি ; [ধারা : ৩০০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সশ্রম  ; [ধারা : ৫৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪র্থ অধ্যায়ে ; [চতুর্থ অধ্যায়, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির এই অধ্যায়ে সাধারণ ব্যাতিক্রমসমূহের বিষয়ে উল্লেখ রয়েছে। ৪র্থ অধ্যায়ের ৭৬ থেক ৯৫ পর্যন্ত ধারায় সাধারণ ব্যতিক্রমসমূহ এবং ৯৬ থেকে ১০৬ ধারায় আত্মরক্ষার অধিকার সংক্রান্ত বিষয়সমূহ আলোচিত হয়েছে। এই চতুর্থ অধ্যায় সম্পর্কে দণ্ডবিধির ৬ ধারায় একটি মৌলিক বিষয় বর্ণিত আছে। বলা আছে যে, দণ্ডবিধির কোনো সংজ্ঞা বা শাস্তিতে কোনো ব্যতিক্রম এর কথা বলা না থাকলেও চতুর্থ অধ্যায়ে বর্ণিত সাধারণ ব্যতিক্রমসমূহ পুরো দণ্ডবিধি জুড়েই প্রযোজ্য হবে। ৬ ধারাটি এর সাথে গুরুত্ব দিয়ে পড়ে রাখবেন অবশ্যই।]

সঠিক উত্তর : ১৮৬০; [দণ্ডবিধির শিরোনাম। রিমাইন্ডার : আইনটির শিরোনামে সালটি উল্লেখ আছে।]

সঠিক উত্তর : অনুরূপ অপরাধে সহায়তাকারীর যে শাস্তি হবার কথা সে অনুযায়ী ; [ধারা : ১২০খ, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৪৪ ধারায়  ; [ধারা : ৩৪৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : রাতের বেলায় ঘর ভেঙে অনুপ্রবেশ ; [ধারা : ১০৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার :  ধারাটির শিরোনাম - ‘যেক্ষেত্রে সম্পত্তি রক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার মৃত্যু ঘটানোর ক্ষেত্রেও প্রযোজ্য হয়’। এই ধারায় সম্পত্তি রক্ষায় ৪টি ক্ষেত্রে অন্যের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যায়, তার মধ্যে উত্তরের অপশনটি অন্যতম।]

সঠিক উত্তর : অর্থদণ্ডটি অনাদায়ে আরো সর্বোচ্চ ২ বছর ৬ মাসের কারাদণ্ড ; [ধারা : ৬৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৪ বছর  ; [ধারা : ৩৭৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এবং অর্থদণ্ড ; [ধারা : ৩০২, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : হত্যার শাস্তি মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড - এটিই এই ধারার একমাত্র কথা। ধারাভিত্তিক প্রশ্ন আসতে পারে।]

সঠিক উত্তর : ৯৯ ধারা ; [ধারা : ৯৯, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : বেত্রাঘাত ; [ধারা : ৫৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৯৯ ধারা ; [ধারা : ৯৯, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : বাংলাদেশ ; [ধারা : ৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : প্রশ্নে বর্ণিত ঘটনাটি উদাহরণ আকারে ৪ ধারায় দেওয়া আছে। ৪ ধারাটির সাথে ৩ ধারাটি মিলিয়ে পড়ে নেবেন। ধারা ৩ এবং ৪ এর মূল কথাটা এভাবে প্রকাশ করা যায়- বাংলাদেশে কোনোভাবে একজন বিদেশী ব্যক্তি অপরাধ করলে, অথবা উল্টোভাবে বাংলাদেশের কোনো একজন ব্যক্তি দেশের বাইরে কোনো জায়গায় কোনো অপরাধ করলে, যা কিনা বাংলাদেশের আইনে অপরাধ বলে বিবেচিত হয়, যদি তাকে বাংলাদেশে পাওয়া যায়, তবে তার বিচার বাংলাদেশের আদালত করতে পারবে। এখানে মূল বিবেচ্য বিষয় হলো- উক্ত অপরাধটি বাংলাদেশের আইনে অপরাধ বলে বিবেচিত কি না। ৪ নং ধারাটি ও তার উদাহরণসমূহ মনে রাখুন। কাজে দেবে নিশ্চিত।]

সঠিক উত্তর : ৩০২ ; [ধারা : ৩০২, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : প্রশ্নে বর্ণিত ঘটনাটি একটি খুন। খুন এর সংজ্ঞা দণ্ডবিধির ৩০০ ধারায় আলোচনা করা আছে। অতি জটিলভাবে বিন্যস্ত এই ধারাটির ১ নং ব্যতিক্রম অনুযায়ী এটি খুন বলে গণ্য হবে। কিন্তু এর সংশ্লিষ্ট ধারা হিসেবে সঠিক উত্তর হবে ৩০২ ধারা। কেননা, খুনের শাস্তি ৩০২ ধারায় বলা আছে। আদালতে যখন কোনো আসামির বিরুদ্ধে চার্জ গঠন করা হয় তখন সাধারণত যে ধারাতে সংশ্লিষ্ট অপরাধের শাস্তির কথা বলা আছে, সেই ধারা অনুসারে চার্জ গঠন করতে হয় বা বলতে হয় যে, আসামি কোন ধারাবলে কোন শাস্তিযোগ্য অপরাধটি করেছে - এই কথাটি কখনো ভুলবেন না। প্রশ্নে আলোচিত ঘটনাটির উদাহরণ সরাসরি ৩০০ ধারায় সংজ্ঞাতে বলা থাকলেও এটির শাস্তির ধারা তথা ৩০২ ধারা অনুযায়ী শাস্তিযোগ্য অপরাধ করেছে বিধায় এর সঠিক উত্তর ৩০২ ধারা। আরেকটা বাড়তি পরামর্শ থাকবে এই ৩০০ ধারা বিষয়ে। ৩০০ ধারাটি যাদের কঠিন লাগে তারা দণ্ডবিধির অন্যান্য সমস্ত পড়াশোনা শেষ করে অন্তত এর উদাহরণগুলো বোঝার চেষ্টা করবেন। উদাহরণগুলো থেকে বা কিছু সংখ্যাতাত্ত্বিক ও ধারাভিত্তিক প্রশ্নই বেশি এসে থাকে। বেশি জঠিল ঠেকলে এসব স্কিপও করে যেতে পারেন।]

সঠিক উত্তর : ২ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড ; [ধারা : ৬৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১২০খ ধারায় ; [ধারা : ১২০খ, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : Guilty mind ; [দণ্ডবিধির তাত্ত্বিক আলোচনা। রিমাইন্ডার : একটি অপরাধ সংঘটনে অবশ্যই অপরাধী মন [Mens rea বা Guilty mind] থাকতে হয় এবং অপরাধটি সংঘটিত [Actus rea] করতে হয়। পাশাপশি উক্ত কার্যটি দেশের আইনে অপরাধ বলেও নির্দিষ্ট থাকতে হয়। এগুলোর কোনো একটির অনুপস্থিতিতে কোনো ফৌজদারি অপরাধ সংঘটিত হতে পারেনা বা অসম্ভব। বার কাউন্সিলের সিলেবাসে উল্লেখিত টপিক ÔEssential elements of an offenceÕ - এর কোনো সরাসরি আলোচনা মূল আইনে নেই। তবে থিওরি আকারে এটি পড়তে হয়। অপরাধের প্রয়োজনীয় উপাদান সম্পর্কে কোনো বইয়ে ৩টি, কোনো বইয়ে ৪টির কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু, কোনো একটি কাজ [act] বা কোনো বিচ্যুতি [omission] অপরাধ কিনা সেটার জন্য সবসময় যে ৩টি উপাদান দিয়ে এটি ফিল্টার করবেন সেগুলো হলো -
১. অপরাধী মন আছে কিনা
২. অপরাধটি সংঘটিত হয়েছে কিনা
৩. অপরাধটি বাংলাদেশের আইন অনুসারে কোনো অপরাধ কিনা।]

সঠিক উত্তর : ৩৫ ধারা ; [ধারা : ৩৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৮ বছর ; [ ৩০০ ধারার ব্যাতিক্রম-৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আদৌ এটি কোনো অপরাধ নয় ; [ধারা : ৮১, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : Lord Macaulay ; [প্রাথমিক ইতিহাস, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩০৮ ধারায় ; [ধারা : ৩০৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মৃত্যুদণ্ড অথবা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ; [ধারা : ৩২৬ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০৭ ধারা ; [ধারা : ১০৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : অপরাধমূলক কাজ  ; [দণ্ডবিধি আইনের তাত্ত্বিক আলোচনা]; যদি কোনো অপরাধের ইচ্ছা (দুষ্ট মন বা গবহং ৎবধ) নিয়ে কেউ কোনো সমাজ-রাষ্ট্র-ব্যক্তির প্রতি ক্ষতিকর কিছু করে (অপঃঁং ৎবধ) যা কিনা আইনে শাস্তিযোগ্য অপরাধ হিসেবে চিহ্নিত করা হয়েছে, তবেই একটি অপরাধ সংঘটিত হয়। প্রত্যেকটি অপরাধের ক্ষেত্রে এই সমস্ত কিছুর উপস্থিতি বাধ্যতামূলক। এগুলো ছাড়া কোনো অপরাধ সংঘটিত হতে পারে না। সুতরাং আমরা অপরাধের প্রয়োজনীয় উপাদানগুলোকে বলতে পারি এভাবে-

১. গবহং ৎবধ বা দুষ্ট মন বা এঁরষঃু সরহফ

২. অপঃঁং ৎবধ বা অপরাধমূলক কাজ বা এঁরষঃু ধপঃ

৩. বিদ্যমান আইনে তা অপরাধ হিসেবে স্বীকৃত হতে হবে ও  আইনে তা শাস্তিযোগ্য হতে হবে।

সঠিক উত্তর : ৩৩৫ ধারা ; [ধারা : ৩৩৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মারাত্মক জখম ; [ধারা : ৩২০, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির ৩২০ ধারায় গুরুতর আঘাতের সংজ্ঞা দেওয়া আছে এবং এখানে ৮টি প্রকার বর্ণনা করা আছে যার ভেতর সর্বশেষ প্রকারে বলা আছে এই ২০ দিনের তথ্যটি। আইনটির ৩১৯ ধারায় ‘আঘাত’ এর সংজ্ঞা এবং ৩২০ ধারায় ‘মারাত্মক আঘাত’ এর সংজ্ঞা দেওয়া আছে। মারাত্মক আঘাত এর সংজ্ঞায় সুনির্দিষ্টভাবে ৮ প্রকারের আঘাতকে ‘মারাত্মক’ বলে বর্ণিত আছে যা মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। প্রথমত, পুরুষত্বহীন করণ [Emasculation]; দ্বিতীয়ত, যেকোনো চোখের জ্যোতি বা দৃষ্টিশক্তি চিরতরে নষ্ট করণ [Permanent privation of the sight of either eye]; তৃতীয়ত, যেকোনো কর্ণের শ্রবণশক্তি স্থায়ীভাবে নষ্ট করণ [Permanent privation of the hearing of either ear]; চতুর্থত, যেকোনো অঙ্গ বা গ্রন্থির অনিষ্ট সাধন [Privation of any member or joint]; পঞ্চমত, যেকোনো অঙ্গের বা গ্রন্থির শক্তিসমূহ ধ্বংস করণ বা চিরতরে খর্বকরণ [Destruction or permanent impairing of the powers of any member or joint]; ষষ্ঠত, মাথা বা মুখম-ল স্থায়ীভাবে বিকৃতকরণ [Permanent disfiguration of the head or fa]; সপ্তমত, কোনো অস্থি বা দন্ত ভগ্ন বা স্থানচ্যুতকরণ [Fracture or dislocation of a bone or tooth]; এবং অষ্টমত, এমন কোনো আঘাত যা জীবন সংশয় সৃষ্টি করে বা যাতে আহত ব্যক্তি বিশ দিন পর্যন্ত প্রচ- দৈহিক যন্ত্রণা ভোগ করে বা সাধারণ কাজকর্ম করতে অপারগ হয় [Any hurt which endangers life or which causes the sufferer to be during the space of twenty days in severe bodily pain, or unable to follow his ordinary pursuits]।

সঠিক উত্তর : ২ জন ; [ধারা : ৩৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : যৌথ দায় বা যৌথ অপরাধ নির্ধারণে দণ্ডবিধিতে কয়েকটি প্রসঙ্গ আলোচিত হয়েছে। তার মধ্যে সাধারণ অভিপ্রায় অন্যতম। অন্য আরো দুইটি প্রসঙ্গের একটি হলো - অপরাধে সহায়তা [১০৭-১২০] এবং অন্যটি হলো - অপরাধমূলক ষড়যন্ত্র [১২০ক-১২০খ]। এই তিনটি ক্ষেত্রেই ন্যূনতম ২ জন আসামি হতে হয়। এছাড়াও দণ্ডবিধিতে অপরাধীর সংখ্যা বিষয়ে আরো কয়েকটি ধারা সাধারণত মনে রাখা জরুরি - যেমন, বেআইনি সমাবেশে ন্যূনতম ৫ জন লাগে [১৪১ ধারা], ডাকাতিতেও ৫ জন লাগে [৩৯১ ধারা] ইত্যাদি।]

সঠিক উত্তর : ৫ প্রকার ;  [ধারা : ৫৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির তৃতীয় অধ্যায়ে, যার বিস্তৃতি ৫৩-৭৫, মূলত শাস্তি, শাস্তির প্রকারভেদ এবং শাস্তির মূল নীতিগুলো বর্ণনা করা আছে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই অধ্যায়ের প্রায় সমস্ত ধারাই ধারাবাহিকভাবে মনে রাখা দরকার আপনাদের। ৫৩ ধারায় মোট ৫ রকম শাস্তির কথা বলা আছে। তার ভেতরে ‘বেত্রাঘাত’ কোনো অনুমোদিত সাজা নয়। অনুমোদিত সাজাগুলো হলো - ১. মৃত্যুদণ্ড  ২. যাবজ্জীবন কারাবাস ৩. কারাবাস (সশ্রম বা বিনাশ্রম) ৪. সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং ৫. অর্থদণ্ড।]

সঠিক উত্তর : এটি কোনো অপরাধ নয়, অপরাধের ব্যতিক্রম ; [ধারা : ৮৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪টি ; [ধারা : ১০৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৪; [ধারা : ৩৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির দ্বিতীয় অধ্যায়ে এর সাধারণ সংজ্ঞাগুলো উল্লেখ করা আছে। এরই ভেতরে ৩৪-৩৮ - এই ৫টি ধারায় অভিন্ন ইচ্ছা বা সাধারণ অভিপ্রায় সম্পর্কে আলোচনা আছে যার মূল ধারাটি হলো ৩৪। অন্য ধারাগুলো মূলত এই ৩৪ ধারারই নানারকম ভিন্ন শর্তের বর্ধিত রূপ। ৩৫ ধারায় অপরাধমূলক জ্ঞান এবং ৩৮ ধারায় একটি বিশেষ ধরনের পরিস্থিতির উল্লেখ আছে যেখানে অভিপ্রায়ের ক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকলে ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে একজন দোষী সাব্যস্ত হতে পারে। বস্তুত, ৩৪-৩৮ সবগুলো ধারাই ভালোভাবে বুঝে নেওয়া জরুরি, যেকোনোটি থেকেই প্রশ্ন আসতে পারে।]

সঠিক উত্তর : বিশেষ আইন দণ্ডবিধির ওপর প্রাধান্য পাবে ; [ধারা : ৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : দণ্ডবিধির ৩৩ ধারায়;  [ধারা : ৩৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : নিন্দনীয় নরহত্যার উদ্যোগের সাজা ; [ধারা : ৩০৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : শাস্তিযোগ্য নরহত্যা করেছে ; [ধারা : ২৯৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩ বছরের কারাদণ্ড ও জরিমানা; [ ৩০৪খ ধারা, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : নিন্দনীয় নরহত্যা ; [ধারা : ২৯৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আদায়যোগ্য অর্থদণ্ড আসামির মৃত্যুর ফলে দায়িত্ব মুক্ত হবে বিশেষ কিছু ক্ষেত্রে  ; [ধারা : ৭০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত সবগুলোই সঠিক ; [ধারা : ৩১২, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সবকটি ; [ধারা : ৩৪-৩৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০ বছরের কারাদণ্ড ; [ধারা : ৩০৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৭৫ ধারা  ; [ধারা : ৩৭৫, দণ্ডবিধি।

সঠিক উত্তর : ১০৭ ধারা ; [ধারা : ১০৭, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তির ; [ধারা : ৬৫, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি অনুযায়ী ১/৪ ভাগ হবে। একটি উদাহরণ দেয়া যেতে পারে। ধরা যাক, কোনো অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি ১০ বছরের কারাদণ্ড এবং উক্ত অপরাধটি অর্থদণ্ডসমেত দণ্ডনীয়। এরূপ ক্ষেত্রে উক্ত অপরাধে আদালত যদি তাকে ৫ বছরের কারাদণ্ড ও ১ লক্ষ টাকা অর্থদণ্ড দেয়, তাহলে উক্ত ১ লক্ষ টাকা অনাদায়ে অপরাধী ব্যক্তিটির কারাবাস দিলেও তা কোনোক্রমেই উক্ত অপরাধের সর্বোচ্চ শাস্তি তথা ১০ বছরের ১/৪ ভাগের বেশি হবেনা, অর্থাৎ, তাকে উক্ত ৫ বছর কারাদণ্ডের সাথে অর্থদণ্ড অনাদায়ে আরো সর্বোচ্চ ২.৫ বা আড়াই বছরের বেশি কারাদণ্ড দিতে পারবেনা। অর্থাৎ, দণ্ডিত আসামির প্রাপ্ত সাজার ভিত্তিতে নয়; উক্ত অপরাধটির জন্য বর্ণিত সর্বোচ্চ সাজার ভিত্তিতে তার অর্থদণ্ড অনাদায়ে সর্বোচ্চ কারাদণ্ডটি নির্ধারিত হবে।]

সঠিক উত্তর : যথাক্রমে সর্বোচ্চ ১ বছর ও সর্বোচ্চ ১ মাসের সাজা ; [ধারা : ৩২৩ ও ৩৩৪, দণ্ডবিধি]; আঘাত ২ রকম হয়, সেটা আমরা জানি। একটি আঘাত, আরেকটি গুরুতর আঘাত। কিন্তু এই আঘাত ২ প্রকার ইনটেনশনে কার্যকর হতে পারে। ১. ইচ্ছাকৃতভাবে (ঠড়ষঁহঃধৎরষু) এবং ২. প্ররোচনার দ্বারা তাড়িত হয়ে (চৎড়াড়পধঃরড়হ)। ৩২৩ ও ৩৩৪ ধারা দুইটি মনোযোগের সাথে আবারো পড়ুন এটা বোঝার জন্য।

সঠিক উত্তর : ৪০ ধারায়; [ধারা : ৪০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন ; [ধারা : ৫৩ক, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির ৫৩ ধারা অনুমোদিত সাজা হিসেবে আমরা জানি যে, ৫ প্রকারের সাজা আছে। কিন্তু প্রকৃতপক্ষে ধারায় লক্ষ্য করলে দেখবেন যে, সেখানে ৬ প্রকারের সাজার কথা বলা ছিলো। এর তৃতীয় প্রকারটি পরবর্তীতে বাতিল করা হয়েছে ১৮৬০ সালের মূল আইন থেকে। সেই বাতিলকৃত শাস্তিটি হচ্ছে ‘দ্বীপান্তর’। বাতিল হয়ে যাওয়া উক্ত শাস্তি বিষয়ে আরো কিছু বর্ণনার প্রয়োজন সৃষ্ট হওয়ায় ১৯৮৫ সালে ৫৩ক ধারাটি যুক্ত হয় দণ্ডবিধিতে। ৫৩ক ধারাটির শিরোনাম - ‘কারাবাস উল্লেখের ব্যাখ্যা’ হলেও এর ভেতরে ‘দ্বীপান্তর’ শাস্তি কোথাও উল্লেখ থাকলে সেক্ষেত্রে এটি কীভাবে পাঠ করতে হবে সেটির মূল নীতি বলা আছে। এর মূল কথা হলো - দণ্ডবিধিতে হোক বা তৎকালীন সময়ের অন্য কোনো বিশেষ আইনেই হোক না কেন, যদি ‘যাবজ্জীবন দ্বীপান্তর’ উল্লেখ থাকে, তবে এটিকে যাবজ্জীবন কারাবাস আকারে পড়তে হবে। এছাড়া, যদি স্বল্পকালীন মেয়াদের কোনো ‘দ্বীপান্তর’ উল্লেখ থাকে তাহলে এটিকে রদ বা বাতিল হিসেবে ধরতে হবে। ৫৩ক ধারাটি ভোলা যাবেনা একদম!]

সঠিক উত্তর : ইচ্ছাকৃতভাবে গুরুতর আঘাত এর সংজ্ঞা ; [ধারা : ৩২২, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : কোনো অপরাধ হয়নি ; [ধারা : ৮০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : নিন্দনীয় নরহত্যার সাজা ; [ধারা : ৩০৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : গুরুতর আঘাত  ; [ধারা : ৩২০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : প্রতারণা ; [ধারা : ৪১৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : খুন করার প্ররোচনা ; [ধারা : ১০৮, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : অপরাধে বা দুষ্কর্মে সহায়তাকারী / প্ররোচনাকারী [abettor] সম্পর্কে দণ্ডবিধির এই ধারার প্রথম প্যারায় যা বলা হয়েছে তার বিস্তারিত ব্যাখ্যা দেওয়া হয়েছে ব্যাখ্যা ১ ও ব্যাখ্যা ২ তে। এরপর উদাহরণ শিরোনামে দুইটি উদাহরণও দেওয়া আছে। ব্যাখ্যা ১ ও ২ এর মূল নির্যাস হচ্ছে- প্ররোচনাকারীর একজন অপরাধী হিসেবে বিবেচিত হওয়ার জন্য তাকে স্বয়ং অপরাধকর্মটি না করলেও চলবে এবং এমনকি যদি প্ররোচনাকারীর প্ররোচনায় অপরাধটি শেষ পর্যন্ত সংঘটিত নাও হয়, তাহলেও শুধু প্ররোচনা করাটাই একটা অপরাধ। আলোচ্য প্রশ্নটিতে খুনের উদ্দেশ্যে গ কে ছুরিকাঘাত করা হলেও সে সুস্থ হয়ে ওঠে। ছুরিকাঘাতের উদ্দেশ্য ছিলো খুন করা। এখানে ফলে খুন করার প্ররোচনার অপরাধ বলেই এটি গণ্য হবে এবং সেভাবেই শাস্তি পাবে।]

সঠিক উত্তর : ১৯ ধারা ; [ধারা : ১৯, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির ১৯ ধারায় ‘জজ’ এর সংজ্ঞা দেওয়া হয়েছে। ১৯ ধারা অনুসারে দেওয়ানি বা ফৌজদারি কার্যবিধি বলে আইনগত চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত প্রদান করার ক্ষমতাপ্রাপ্ত ব্যক্তিকে জজ বলা হয়। এর পরের ২০ ধারাটি গুরুত্বপূর্ণ কেননা, ২০ ধারায় বিচারালয় বা আদালত এর সংজ্ঞা বর্ণিত আছে দণ্ডবিধিতে।]

সঠিক উত্তর : ঠগ ; [ধারা : ৩১০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩২০ ধারা  ; [ধারা : ৩২০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : দণ্ডিত ব্যক্তির অবশিষ্ট জীবন ব্যাপী কারাদণ্ড ; [তাত্ত্বিক ধারণা, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন কারাবাস ; [ধারা : ৫৩ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : অর্থদণ্ড ; [ধারা : ৭০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : অপসহায়তা ; [ধারা : ১০৭, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : ৩০৪ ধারা ; [ধারা : ৩০৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ৩০২ ধারায় ‘খুনের সাজা’, ৩০৩ ধারায় ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত ব্যক্তি দ্বারা খুনের সাজা’ - এই উভয়টিতেই মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত সাজা দেওয়া যায়। অন্যদিকে, ৩৯৬ ধারাটিতে ‘খুনসহকারে ডাকাতি’র সাজা উল্লেখে বলা আছে - সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। ৩৯৬ ধারাটি অন্য একটি কারণেও গুরুত্বপূর্ণ। ডাকাত দলের যেকোনো একজন সদস্যের হাতে খুন হলেও এর সাজা ডাকাত দলের সব সদস্যকেই সমানভাবে পেতে হয়। যাইহোক, অন্যদিকে ৩০৪ ধারায় ‘খুন নয় এমন শাস্তিযোগ্য নরহত্যার সাজা’ সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন হয়। প্রশ্নের উল্লিখিত প্রতিটি অপশনই একেকটি আলাদা প্রশ্ন হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে!]

সঠিক উত্তর : Substantive Law; [দণ্ডবিধির তাত্ত্বিক আলোচনা। রিমাইন্ডার : ১৮৬০ সালের ৬ অক্টোবর প্রণীত হওয়া [যদিও কার্যকর হয় ১৮৬২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে] এই আইনে ৫১১ টি ধারা আছে। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৩৭ সালে এর প্রথম খসড়া তৈরি হয় Lord Macaulay কর্তৃক। এটি তত্ত্বগত আইন বা Substantive Law কেননা এখানে প্রায় সব ধরনের ফৌজদারি অপরাধের সংজ্ঞা দেওয়া আছে, আরো আছে শাস্তি, শাস্তির প্রকারভেদ, অপরাধের ব্যতিক্রম, বিভিন্ন অপরাধে নির্দিষ্ট ও সর্বোচ্চ শাস্তির বিবরণ। এগুলোর সবই মূলত সংজ্ঞায়নের আওতায় পড়ে। ফলে এটা তত্ত্বগত আইন। ইংরেজিতে Substantive Law বলে এটাকে। এর সাথে সম্পর্কিত ধারণা হলো- পদ্ধতিগত আইন বা Procedural Law যেমন- ফৌজদারি কার্যবিধি। পদ্ধতিগত আইন প্রয়োগ করে আদালতের কর্মপ্রক্রিয়া চলে আর তত্ত্বগত আইনে কোনো বিষয়ের তাত্ত্বিক ধারণা নির্দিষ্ট করা থাকে। দণ্ডবিধি একটি তত্ত্বগত আইন [Substantive Law] এবং এই তত্ত্বগত আইনের প্রয়োগ হয় ফৌজদারি কার্যবিধি দিয়ে যা কিনা একটি পদ্ধতিগত আইন।]

সঠিক উত্তর : অপরাধমূলক জ্ঞান ; [ধারা : ৩৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৭৮ ধারা ; [ধারা : ৭৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : খুন ; [ধারা : ৩০০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন কারাদণ্ড ও জরিমানা ; [ধারা : ৩০৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ৩০৪ ধারাটির শিরোনাম - ‘খুন নহে এমন শাস্তিযোগ্য নরহত্যার সাজা’। এই ধারা মোতাবেক সর্বোচ্চ সাজা যাবজ্জীবন কারাদণ্ড। খুন নয় এমন নরহত্যার সংজ্ঞা দেওয়া আছে দণ্ডবিধির ২৯৯ ধারায়, অন্যদিকে ৩০০ ধারায় খুনের সংজ্ঞা আছে। ধারাভিত্তিক প্রশ্ন আসতে পারে এসব থেকে। এখানে ২৯৯ থেকে ৩১১ পর্যন্ত প্রতিটি ধারারই সাধারণ পরিচয় অবশ্যই মনে রাখতে হবে; জরুরি।]

সঠিক উত্তর : দণ্ডবিধির ব্যতিক্রমসমূহ সাপেক্ষে ; [ধারা : ৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন   ; [ধারা : ৩২৬ক, দণ্ডবিধি]; এই ধারায় কিন্তু যাবজ্জীবন অথবা মৃত্যুদণ্ড উভয় শাস্তির কথা উল্লেখ আছে। ফলে অপশন হিসেবে যাবজ্জীবন বাদ দিয়ে মৃত্যুদণ্ডও থাকতে পারে। ভালো করে নজর রাখবেন প্রশ্ন ও অপশনে। ওপরের কয়েকটি প্রশ্ন সরাসরি আঘাত সম্পর্কিত ধারণাগুলোর শাস্তি প্রসঙ্গে। খেয়াল করেন- ৩২৩ থেকে ৩২৬ ক পর্যন্ত সবচে কম আঘাত থেকে সবচে মারাত্মক আঘাত পর্যন্ত শাস্তির বর্ণনা ধারাবাহিকভাবেই ধারাগুলোতে সাজানো আছে। মনে রাখাটা খুব কঠিন নয় কিন্তু। আরেকটা বিষয় বলি- এই ধারাগুলোর সংশ্লিষ্ট শিরোনামগুলোতে সবসময়ই বলা আছে ‘ইচ্ছাকৃতভাবে’ বা ‘স্বেচ্ছাকৃতভাবে’।- এর মানে কী? আঘাতের ব্যতিক্রম সংক্রান্ত দুইটি ধারা আছে- ৩৩৪ ও ৩৩৫ যেখানে ‘প্ররোচিত’ হয়ে কেউ আঘাত দিলে কী হবে তার কথা বলা আছে। এই ‘প্ররোচনা’ শব্দটাকে ইংরেজিতে বলেছে চৎড়াড়পধঃরড়হ। এর প্রকৃত বোধগম্য ও যথার্থ বাংলা সম্ভবত ‘উস্কানি’। অর্থাৎ কারো উস্কানিতে আপনি বিরক্ত হয়ে যদি তাকে উত্তেজনা বা রাগবশত আঘাত করে ফেলেন, তাহলে কী হবে এটাই ঐ ধারা দুইটার মূল কথা। উস্কানি বা প্ররোচনার বিপরীতে আঘাতের ফলাফলে কম শাস্তি হয়, আবার শাস্তি একেবারে নাও হতে পারে। এই উস্কানি বা প্ররোচনা এর বিপরীতার্থক অর্থ করতেই স্বেচ্ছায় বা স্বেচ্ছাকৃতভাবে বা ইচ্ছাকৃতভাবে শব্দগুলো ব্যবহার করা হয়েছে আঘাত সম্পর্কিত ধারাগুলোতে। বিভ্রান্ত হবেন না বা অযথাই জটিল করে তুলবেন না। ফলে আপনি সহজেই স্বেচ্ছায় বা ইচ্ছাকৃতভাবে- এইসব শব্দ ফেলে দিতে পারেন।

সঠিক উত্তর : ৩০৬ ধারায় ; [ধারা : ৩০৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মিথ্যা সাক্ষ্যদানের দণ্ডে ; [ধারা : ১০৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫০০ টাকা ; [ধারা : ৩৩৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সবগুলোই সঠিক ; [২৭৯, ৩৩৮ক, ৩০৪খ, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪৯ ধারা ; [ধারা : ৪৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০ বছরের কারাদণ্ড ; [ধারা : ৩০৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মূল কারাদণ্ডের মেয়াদ ২ বছর হলে ; [ধারা : ৭৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৬ মাস ; [ধারা : ৬৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩০৪ ; [ধারা : ৩০৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ৩০২ ধারায় ‘খুনের সাজা’, ৩০৩ ধারায় ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ডে দণ্ডিত ব্যক্তি দ্বারা খুনের সাজা’ - এই উভয়টিতেই মৃত্যুদণ্ড পর্যন্ত সাজা দেওয়া যায়। অন্যদিকে, ৩৯৬ ধারাটিতে ‘খুনসহকারে ডাকাতি’র সাজা উল্লেখে বলা আছে - সর্বোচ্চ মৃত্যুদণ্ড হতে পারে। ৩৯৬ ধারাটি অন্য একটি কারণেও গুরুত্বপূর্ণ। ডাকাত দলের যেকোনো একজন সদস্যের হাতে খুন হলেও এর সাজা ডাকাত দলের সব সদস্যকেই সমানভাবে পেতে হয়। যাইহোক, অন্যদিকে ৩০৪ ধারায় ‘খুন নয় এমন শাস্তিযোগ্য নরহত্যার সাজা’ সর্বোচ্চ যাবজ্জীবন হয়। প্রশ্নের উল্লিখিত প্রতিটি অপশনই একেকটি আলাদা প্রশ্ন হিসেবে আবির্ভূত হতে পারে!]

সঠিক উত্তর : ১৪ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড  ; [ধারা : ১১৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪১৭ ধারায়  ; [ধারা : ৪১৭, দণ্ডবিধি]