সঠিক উত্তর : এটি কোনো অপরাধ নয় ; [ধারা : ১০৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : বিনাশ্রম ; [ধারা : ৬৭, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ধারাটির শিরোনাম - ‘শুধু অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে অর্থদণ্ড অনাদায়ে কারাদণ্ড’। ৬৫ ধারায় দেখেছিলাম যে কারাদণ্ডসহ অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে অর্থদণ্ড অনাদায়ে শাস্তিটি কেমন হবে; আর এই ৬৭ ধারায় বলা আছে যে, যেই অপরাধটি কোনো কারাদণ্ডে নয় শুধু অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয়, সেক্ষেত্রে অর্থদণ্ড অনাদায়ে কী শাস্তি হবে। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন যে, বিনাশ্রম হবে এই কারাদণ্ডটি। আর অনাদায়ের ক্ষেত্রে এই নীতিটি অনুসরণ করা হবে - জরিমানা ৫০ টাকার অধিক না হলে ২ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড,  জরিমানা ১০০ টাকার অধিক না হলে ৪ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড। ৬৬ ধারার বিষয়বস্তু থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে। এখন পর্যন্ত আসেনি; দেখে রাখবেন।]

সঠিক উত্তর : ৭ বছর পর্যন্ত কারাদণ্ড  ; [ধারা : ১১৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মূল কারাদণ্ড যেরূপ সেরূপ বর্ণনার ; [ধারা : ৬৬, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : অপরাধ সংঘটনের কোনো একটি কাজে সহায়তা ও সাধারণ অভিপ্রায়ের কারণে ; [ধারা : ৩৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ২০ ধারা; [ধারা : ২০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আক্রমণকারীকে হত্যা না করলে তার মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যেত ; [ধারা : ১০০, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘যখন নিজ দেহ রক্ষার জন্য আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করিয়া মৃত্যু ঘটানো যায়’ - এই শিরোনামে দণ্ডবিধির ১০০ ধারায় সুনির্দিষ্টভাবে ৬টি কারণ উল্লেখপূর্বক বলা আছে যে, উক্ত ক্ষেত্রসমূহে অপরের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যাবে আত্মরক্ষার প্রয়োজনে। উক্ত ৬টি কারণ ভালোভাবে মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। ১. এমন আক্রমণ যা মৃত্যু ঘটাবে। ২. এমন আক্রমণ বা গুরুতর আঘাত যা মৃত্যুকে অনিবার্য করে তুলতে পারে। ৩. ধর্ষণের ক্ষেত্রে। ৪. অস্বাভাবিক কামনা চরিতার্থ করার ক্ষেত্রে। ৫. শিশু অপহরণ বা ব্যক্তি হরণের ক্ষেত্রে। ৬. অন্যায় বা বেআইনিভাবে আটক করার উদ্দেশ্যে আক্রমণ হলে যখন কিনা সরকারি কর্তৃপক্ষের আশ্রয়লাভের সুযোগ থাকবেনা বলে প্রতীয়মান হয়। অন্যদিকে, এরূপভাবে সম্পত্তি রক্ষায়ও একজন ব্যক্তি আত্মরক্ষার প্রয়োজনে কাউকে হত্যা বা গুরুতর জখম করতে পারে; এ বিষয়ে ১০৩ ধারায় ৪টি কারণ সরাসরি উল্লেখ করা আছে। সেগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, শুধু মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যাবে একারণে কাউকে হত্যা বা গুরুতর জখম করার কারণ গ্রহণযোগ্য নয়। ফলে ‘আক্রমণকারীকে হত্যা না করলে তার মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যেত’ সঠিক উত্তর এই প্রশ্নের।]

সঠিক উত্তর : নির্দিষ্ট সীমা নেই ; [ধারা : ৬৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘অর্থদণ্ডের পরিমাণ’ - শিরোনামে সংশ্লিষ্ট ধারাটিতে প্রশ্নে উল্লিখিত বিষয়টি সরাসরি বলা আছে যে, এক্ষেত্রে অর্থদণ্ডের কোনো সীমা থাকবে না, কিন্তু তা অত্যধিকও হবে না।]

সঠিক উত্তর : ৬৪ ধারা ; [ধারা : ৬৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৬৯ ধারা ; [ধারা : ৬৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : রাতের বেলায় ঘর ভেঙে অনুপ্রবেশ  ; [ধারা : ১০৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আইনগত দায়িত্ব পালন না করে বসে থাকা ; [ধারা : ৩৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যে সমস্ত কাজের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার অধিকার নাই  ; [ধারা : ৯৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : অনধিক ৬ মাস কারাদণ্ড ; [ধারা : ১২০খ, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : কোনো অপরাধ করেন নাই ; [ধারা : ৯৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘সদবিশ্বাসে কৃত যোগাযোগ’ শিরোনামে থাকা ৯৩ ধারাটির উদাহরণ অংশে সরাসরি প্রশ্নে বর্ণিত ঘটনাটি উল্লেখ করা আছে। একজন ডাক্তারের পক্ষে এমনতর তথ্য প্রদানের কারণে কোনো রোগী মানসিক আঘাতে মারা গেলে তা অপরাধের ব্যতিক্রমের ভেতরে পড়বে। উক্ত চিকিৎসক এখানে কোনো অপরাধ করেননি।]

সঠিক উত্তর : Lord Macaulay ; [প্রাথমিক ইতিহাস, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : প্রথম আইন কমিশন তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ভারতে গঠিত হয়েছিলো। ভারতীয় উপমহাদেশের জন্য আইন প্রণয়ন এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিলো। ১৮৩৩ সালের চার্টার এ্যক্ট এর অধীনে ১৮৩৪ সালে এই আইন কমিশনটি গঠিত হয় যার চেয়ারম্যান ছিলেন লর্ড ম্যাকুলে। তার পুরো নাম ছিলো লর্ড থমাস ব্যবিংটন ম্যাকুলে। তার অধীনে দণ্ডবিধি প্রণয়নের উদ্দেশ্যে এই কমিটিতে আরো ছিলোন ম্যাকলয়েড এন্ডারসন এবং মিলেট। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে কয়েক দফা খসড়া সংশোধনীর পরে এই আইনটি ১৮৬০ সালে পাস এবং ১৮৬২ সালে কার্যকরী হলেও ১৮৫৯ সালেই লর্ড ম্যাকুলে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার মাস্টারপিসটির অনুমোদন ও কার্যকর হওয়া দেখে যেতে পারেন নি। বার্নেস পিকক [যিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন পরবর্তীতে] এই আইনটি অনুমোদন হবার আগে অতি সতর্কভাবে এর রিভিশন দেন। তাঁর অবদানও গুরুত্বের সাথে স্বীকার করা হয় এই আইনটি চূড়ান্ত হবার ক্ষেত্রে।]

সঠিক উত্তর : ৪০ ধারায় ; [ধারা : ৪০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মূল অপরাধের সর্বোচ্চ সাজার এক চতুর্থাংশ  ; [ধারা : ১১৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : খ এর সমান শাস্তি  ; [ধারা : ১০৯, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : প্রশ্নটির ঘটনা সম্বলিত কোনো উদাহরণ দণ্ডবিধিতে কোথাও উল্লেখ নেই। আবার, সরকারি টাকা আত্মসাতে অপসহায়তাকরীর শাস্তিও নির্দিষ্টভাবে বলা নেই। তবে, ১০৯ ধারায় বর্ণিত অপরাধে সহায়তা বা প্ররোচনা করার ফলে উক্ত মূল অপরাধটিতে যদি কোনো শাস্তি উল্লেখ না থাকে, তাহলে মূল অপরাধটিতে যে শাস্তি, অপরাধে প্ররোচনাকারীরও সেই শাস্তি হয়। ফলে খ এর সমান শাস্তিই পাবে ক।]

সঠিক উত্তর : সভাপতি লর্ড ম্যাকুলে এবং কমিশনার ম্যাকলয়েড এন্ডারসন ও মিলেট ; [প্রাথমিক ইতিহাস, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : প্রথম আইন কমিশন তৎকালীন ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ ভারতে গঠিত হয়েছিলো। ভারতীয় উপমহাদেশের জন্য আইন প্রণয়ন এর প্রধান উদ্দেশ্য ছিলো। ১৮৩৩ সালের চার্টার এ্যক্ট এর অধীনে ১৮৩৪ সালে এই আইন কমিশনটি গঠিত হয় যার চেয়ারম্যান ছিলেন লর্ড ম্যাকুলে। তার পুরো নাম ছিলো লর্ড থমাস ব্যবিংটন ম্যাকুলে। তার অধীনে দণ্ডবিধি প্রণয়নের উদ্দেশ্যে এই কমিটিতে আরো ছিলোন ম্যাকলয়েড এন্ডারসন এবং মিলেট। অনেক চড়াই-উৎরাই পেরিয়ে কয়েক দফা খসড়া সংশোধনীর পরে এই আইনটি ১৮৬০ সালে পাস এবং ১৮৬২ সালে কার্যকরী হলেও ১৮৫৯ সালেই লর্ড ম্যাকুলে মৃত্যুবরণ করেন। তিনি তার মাস্টারপিসটির অনুমোদন ও কার্যকর হওয়া দেখে যেতে পারেন নি। বার্নেস পিকক [যিনি কলকাতা হাইকোর্টের প্রথম প্রধান বিচারপতি হয়েছিলেন পরবর্তীতে] এই আইনটি অনুমোদন হবার আগে অতি সতর্কভাবে এর রিভিশন দেন। তাঁর অবদানও গুরুত্বের সাথে স্বীকার করা হয় এই আইনটি চূড়ান্ত হবার ক্ষেত্রে।]

সঠিক উত্তর : ন্যায়বিচার নিশ্চিত করা  ; [চ্যাপ্টার ৩ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : এই বিধিতে বলা হয়েছে যে, ‘সরকার নিযুক্ত আইনজীবীর প্রাথমিক দায়িত্ব ন্যায়বিচার সম্পন্ন হয়েছে তা দেখানো, দোষী সাব্যস্ত করা নয়। আসামিকে নির্দোষ প্রমাণের জন্য ঘটনা লুকানো বা সাক্ষীদের লুকানো অত্যন্ত নিন্দাযোগ্য।’]

সঠিক উত্তর : অনুরূপ অপরাধে সহায়তাকারীর যে শাস্তি হবার কথা সে অনুযায়ী  ; [ধারা : ১২০খ, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩০ বছর ; [ধারা : ৫৭, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘দণ্ডের মেয়াদসমূহের ভগ্নাংশসমূহ’ শিরোনামে এই ধারাটিতে অনেকেই কনফিউজ থেকে যাবজ্জীবনকে ৩০ বছর বলে গণ্য করে থাকেন [প্রকৃতপক্ষে যাবজ্জীবন বলতে ‘মৃত্যু পর্যন্ত’ কারাবাস বোঝায়]। মূল ধারাটি এরকম - ‘দণ্ডের মেয়াদসমূহের ভগ্নাংশসমূহ হিসাব করার ক্ষেত্রে যাবজ্জীবন কারাবাসকে ৩০ (ত্রিশ) বছর মেয়াদী কারাবাসের সমতুল্য বলে গণনা করা হবে।’ অর্থাৎ শুধু যখন কোনো কারাবাসের মেয়াদ এর অংশ বা ভগ্নাংশ হিসেব করতে হবে তখন যাবজ্জীবনকে ৩০ বছর ধরে উক্ত হিসাব করতে হবে।]॥

সঠিক উত্তর : ৪২ ধারা ; [ধারা : ৪২, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আংশিক কার্যানুষ্ঠানের মাধ্যমে অপরাধটি করার কারণে ; [ধারা : ৩৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১২০ক ধারায়  ; [ধারা : ১২০ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫৪ ধারা ; [ধারা : ৫৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : মৃত্যুদণ্ড দেওয়া যেতে পারে এরূপ প্রত্যেক ক্ষেত্রে সরকার অপরাধীর অনুমতি ছাড়াই উক্ত শাস্তির পরিবর্তে অন্য যেকোনো স্বল্পদণ্ড দিতে পারে - এটিই এই ধারার মূলকথা। এছাড়া ফৌজদারি কার্যবিধির ৪০২ ধারায় একই ধরনের বিধান বর্ণিত হয়েছে।]

সঠিক উত্তর : ৫ প্রকার ; [ধারা : ৫৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির তৃতীয় অধ্যায়ে, যার বিস্তৃতি ৫৩-৭৫, মূলত শাস্তি, শাস্তির প্রকারভেদ এবং শাস্তির মূল নীতিগুলো বর্ণনা করা আছে। খুবই গুরুত্বপূর্ণ এই অধ্যায়ের প্রায় সমস্ত ধারাই ধারাবাহিকভাবে মনে রাখা দরকার আপনাদের। ৫৩ ধারায় মোট ৫ রকম শাস্তির কথা বলা আছে। তার ভেতরে ‘বেত্রাঘাত’ কোনো অনুমোদিত সাজা নয়। অনুমোদিত সাজাগুলো হলো - ১. মৃত্যুদণ্ড  ২. যাবজ্জীবন কারাবাস ৩. কারাবাস (সশ্রম বা বিনাশ্রম) ৪. সম্পত্তি বাজেয়াপ্তকরণ এবং ৫. অর্থদণ্ড।]

সঠিক উত্তর : ৯৭ ধারা ; [ধারা : ৯৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আত্মরক্ষার অধিকার প্রয়োগে কৃত কর্ম ; [ধারা : ৯৬, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ৯৬ ধারাটিতে এক কথাতেই পরিষ্কার করে বলা আছে- ‘আত্মরক্ষার ক্ষেত্রে ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগজনিত কোনো কার্যই অপরাধ নহে।’ আরো মনে রাখবেন- দেহ ও সম্পত্তি রক্ষায় আত্মরক্ষার এই ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করা যাবে, এটা শুধু নিজেরই নয়, অপরের দেহ ও সম্পত্তি রক্ষাতেও প্রয়োগ করা যাবে [৯৭ ধারা]। নিজ দেহরক্ষায় ৬টি কারণে [১০০ ধারা] এবং নিজ সম্পত্তি রক্ষায় ৪টি কারণে [১০৩ ধারা] অন্যকে হত্যা পর্যন্ত করা যাবে। ৯৮ ধারা পাগলের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার অধিকার দিয়েছে এবং ১০৬ ধারায় আত্মরক্ষার প্রয়োজনে এমনকি নিরপরাধ লোকও যদি খুনের শিকার হয়, তবে ততদূর পর্যন্ত তা সম্প্রসারিত হবে!]

সঠিক উত্তর : ৫ ধারা ; [ধারা : ৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০১ ধারা ; [ধারা : ১০১, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : প্ররোচনাকারী ; [ধারা : ১০৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সাধারণ ব্যতিক্রমসমূহ ; [চতুর্থ অধ্যায়, দণ্ডবিধি, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৪ ; [ধারা : ৩৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : হত্যার একই অভিপ্রায় নিয়ে প্রশ্নে বর্ণিত ব্যক্তিগণের প্রত্যেকেরই সাধারণ অভিপ্রায় প্রকাশ পেয়েছে যে, তারা ছ কে হত্যা করবে। পরিকল্পনামাফিক সেই হত্যাকা-টি বা অপরাধটি সংঘটিতও হয়। ফলে এখানে ৩০২ ধারাটির সাথে সাধারণ অভিপ্রায় এর ৩৪ ধারাটিও প্রাসঙ্গিক।]

সঠিক উত্তর : দণ্ডবিধির ৩৯ ধারায় ; [ধারা : ৩৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৯ ধারায় ; [ধারা : ২৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৯ ধারা ; [ধারা : ১৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : Guilty mind ; [দণ্ডবিধির তাত্ত্বিক আলোচনা। রিমাইন্ডার : একটি অপরাধ সংঘটনে অবশ্যই অপরাধী মন [Mens rea বা Guilty mind] থাকতে হয় এবং অপরাধটি সংঘটিত [Actus rea] করতে হয়। পাশাপশি উক্ত কার্যটি দেশের আইনে অপরাধ বলেও নির্দিষ্ট থাকতে হয়। এগুলোর কোনো একটির অনুপস্থিতিতে কোনো ফৌজদারি অপরাধ সংঘটিত হতে পারেনা বা অসম্ভব। বার কাউন্সিলের সিলেবাসে উল্লেখিত টপিক ÔEssential elements of an offenceÕ - এর কোনো সরাসরি আলোচনা মূল আইনে নেই। তবে থিওরি আকারে এটি পড়তে হয়। অপরাধের প্রয়োজনীয় উপাদান সম্পর্কে কোনো বইয়ে ৩টি, কোনো বইয়ে ৪টির কথা উল্লেখ আছে। কিন্তু, কোনো একটি কাজ [act] বা কোনো বিচ্যুতি [omission] অপরাধ কিনা সেটার জন্য সবসময় যে ৩টি উপাদান দিয়ে এটি ফিল্টার করবেন সেগুলো হলো -
১. অপরাধী মন আছে কিনা
২. অপরাধটি সংঘটিত হয়েছে কিনা
৩. অপরাধটি বাংলাদেশের আইন অনুসারে কোনো অপরাধ কিনা।]

সঠিক উত্তর : ৪১ ধারা; [ধারা : ৪১, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০২ ধারা ; [ধারা : ১০২, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : রদ বলে গণ্য হবে ; [ধারা : ৫৩ক, দণ্ডবিধি।, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বিনাশ্রম ; [ধারা : ৫৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির ৫৩ ধারা আনুসারে কারাদণ্ড সশ্রম ও বিনাশ্রম উভয় হতে পারে, কিন্তু যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সর্বদাই সশ্রম। ফলে প্রশ্নে বর্ণিত চারটি শাস্তিই সাধারণভাবে বৈধ কিন্তু যেহেতু যাবজ্জীবন কারাদণ্ড কখনোই বিনাশ্রম হয় না, সেকারণে ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বিনাশ্রম’ এটি বৈধ নয়। সাধারণত আদালত কঠোর শাস্তির জন্য সশ্রম কারাদণ্ড এবং লঘু শাস্তির জন্য বিনাশ্রম কারাদণ্ড প্রদান করে থাকেন।]

সঠিক উত্তর : মামলাটি পরিচালনা করতে অস্বীকার করবেন  ; [চ্যাপ্টার ৪ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : জনসাধাারণের প্রতি কর্তব্য শিরোনামে এখানে বলা হয়েছে যে, ‘একজন আইনজীবী অবশ্যই একটি সিভিল মোকদ্দমা পরিচালনা করতে বা প্রতিহত করতে অস্বীকৃতি জ্ঞাপন করবেন যেক্ষেত্রে তার বিশ্বাসের উদয় হয় যে, তা তার বিরোধী পক্ষকে কেবল হয়রানি বা ক্ষতিগস্ত করার লক্ষ্যে কিংবা অবৈধ কোনো কাজ করার লক্ষ্যে করা হয়েছে।’]

সঠিক উত্তর : বাংলাদেশে বিচার করা যাবে এবং খুনের দণ্ডে দণ্ডিত করা যাবে ; [ধারা : ৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ৩ ও ৪ ধারার ব্যাখ্যা অনুযায়ী, কোনো অপরাধ বাংলাদেশের আইনে অপরাধ বলে বিবেচিত হলেই তা বাংলাদেশে বিচার্য। ৮ নং প্রশ্নের ব্যাখ্যার সাথে এটিও মনে রাখুন যে, ফৌজদারি কার্যবিধির ১৮৮ ধারা অনুসারে প্রশ্নে বর্ণিত বিষয়ের ক্ষেত্রে অপরাধীর বিচারের জন্য সরকারের সার্টিফিকেট লাগবে। ফৌজদারি কার্যবিধির এই ১৮৮ ধারাটির শিরোনাম - ‘বাংলাদেশের বাইরে সংঘটিত অপরাধের দায়িত্ব’; ধারাটি একবার রিডিং দিয়ে রাখবেন দণ্ডবিধির ৩ ও ৪ ধারার সাথে।]

সঠিক উত্তর : ৩৮ ধারা ; [ধারা : ৩৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ২০ বছর ; [ধারা : ৫৫, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : সরকার কোনো যাবজ্জীবন কারাদণ্ডাদেশকে কমাতে পারে, কিন্তু তা ২০ বছরের কম হতে হবে অবশ্যই। মূল ধারায় এ প্রসঙ্গে ইংরেজি অংশটুকু দেখুন - ‘...for a term not exceeding twenty years.’। ১৯৮৫ সালের সংশোধনীর আগে এটি ১৪ বছর ছিলো।]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সর্বদাই সশ্রম ; [ধারা : ৫৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : শাস্তির প্রকারভেদ উল্লেখের ধারাটির শেষে ব্যাখ্যায় বলা আছে যে, যাবজ্জীবন কারাদণ্ড সর্বদাই সশ্রম হবে।]

সঠিক উত্তর : ১৪ দিনের বেশি ; [ধারা : ৭৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : মামলায় উক্ত এডভোকেটের নিযুক্তির বিষয়ে  ; [চ্যাপ্টার ২ : আচরণবিধি। রিমাইন্ডার : এই বিধিতে বলা আছে যে, ‘যখন কোনো একজন আইনজীবী, আনুষ্ঠানিক বিষয় যেমন কোনো দলিলের প্রত্যয়ন বা জিম্মাদারী বা রীতিসিদ্ধ বিষয়ের সাক্ষী ব্যতিরেকে তার মক্কেলের পক্ষে সাক্ষী হন, তখন সে মামলার বিচার পরিচালনার দায়িত্ব অন্য আইনজীবীর উপর ছেড়ে দেওয়া উচিত। ন্যায়বিচারের জন্য অপরিহার্যতা ব্যতিরেকে কোনো আইনজীবী তার মক্কেলের জন্য সাক্ষ্য প্রদান থেকে বিরত থাকবেন।’]

সঠিক উত্তর : কোনো অপরাধ হয়নি ; [ধারা : ৮০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫৫ক ধারা ; [ধারা : ৫৫ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫০ ধারা ; [ধারা : ৫০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫২ ধারা ; [ধারা : ৫২, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৭৩ ধারা ; [ধারা : ৭৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৬ বছরের মধ্যে ; [ধারা : ৭০, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : শুরুতেই বলে রাখা ভালো যে, দণ্ডবিধির এই ৭০ ধারাটির সাথে ফৌজদারি কার্যবিধির আপিল সংক্রান্ত শেষ ধারা, ৪৩১ ধারাটির খানিকটা সম্পর্ক আছে। দেখে নেবেন। দণ্ডবিধির তৃতীয় অধ্যায়ের বিষয়বস্তু হলো শাস্তি এবং এর নীতিসমূহ। এর বিস্তৃতি ৫৩ থেকে ৭৫ ধারা পর্যন্ত। কিন্তু এর মাঝেও পড়ার সুবিধার্থে আপনারা দুইটি ভাগ করে এটি মনে রাখবেন। ধারা ৫৩-৬০ পর্যন্ত মূলত কারাদণ্ড নিয়ে এবং ৬৩-৭০ পর্যন্ত মূলত অর্থদণ্ড নিয়ে আলোচনা আছে। অর্থদণ্ড সংক্রান্ত শেষ ধারাটি, অর্থাৎ ৭০ ধারার শিরোনাম হলো - ‘ছয় বছরের মধ্যে অথবা কারাবাসকালে আদায়যোগ্য অর্থদণ্ড মৃত্যুর ফলে সম্পত্তি দায়িত্ব মুক্ত হবে না’। ধারাটিতে মূলত তিনটি তথ্য রয়েছে। ১. দণ্ডের আদেশের পরবর্তী ৬ বছরের মধ্যে যেকোনো সময় আদায় করতে হবে। ২. কেউ ৬ বছরের অধিক কারাদণ্ডে দণ্ডনীয় হলে তার কারাবাসের মেয়াদ পূর্ণ হবার আগেই আদায় করতে হবে। ৩. অপরাধী যদি মৃত্যুবরণ করে তাতেও তার অর্থদণ্ডের কোনো মওকুফ নেই, তথা তার সম্পত্তি থেকে তা আদায় করা যাবে। এই তিনটি তথ্য ভোলার কোনো সুযোগ নেই।]

সঠিক উত্তর : খুন ; [ধারা : ১০৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আসামিকে আরো কারাদণ্ড দেবে আদালত এবং তা সশ্রম হবে ; [ধারা : ৬৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৮৬০; [দণ্ডবিধির শিরোনাম। রিমাইন্ডার : আইনটির শিরোনামে সালটি উল্লেখ আছে।]

১১. দণ্ডবিধির কোন ধারায় অভিন্ন ইচ্ছা (Common intention) জনিত দায় সম্পর্কে বিধান আছে? [বার : ২০১২]
ক. ১০৯ খ. ১৪১ গ. ১৪৯ ঘ. ৩৪
সঠিক উত্তর : ৩৪; [ধারা : ৩৪, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির দ্বিতীয় অধ্যায়ে এর সাধারণ সংজ্ঞাগুলো উল্লেখ করা আছে। এরই ভেতরে ৩৪-৩৮ - এই ৫টি ধারায় অভিন্ন ইচ্ছা বা সাধারণ অভিপ্রায় সম্পর্কে আলোচনা আছে যার মূল ধারাটি হলো ৩৪। অন্য ধারাগুলো মূলত এই ৩৪ ধারারই নানারকম ভিন্ন শর্তের বর্ধিত রূপ। ৩৫ ধারায় অপরাধমূলক জ্ঞান এবং ৩৮ ধারায় একটি বিশেষ ধরনের পরিস্থিতির উল্লেখ আছে যেখানে অভিপ্রায়ের ক্ষেত্রে ভিন্নতা থাকলে ভিন্ন ভিন্ন অপরাধে একজন দোষী সাব্যস্ত হতে পারে। বস্তুত, ৩৪-৩৮ সবগুলো ধারাই ভালোভাবে বুঝে নেওয়া জরুরি, যেকোনোটি থেকেই প্রশ্ন আসতে পারে।]

সঠিক উত্তর : এটি কোনো অপরাধ নয়, অপরাধের ব্যতিক্রম ; [ধারা : ৮৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩ ভাবে ; [ধারা : ১০৭, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : ১/৪ অংশ  ; [ধারা : ৬৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৯ বছর; [ধারা : ৮২, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ডবিধির চতুর্থ অধ্যায় তথা দণ্ডবিধির সাধারণ ব্যতিক্রমসমূহের ভেতরে ৮২ ধারা থেকে ৮৫ ধারা বেশ জনপ্রিয় কয়েকটি ধারা। এগুলো একসাথে এক সিরিয়ালে মনে রাখা উচিত আপনাদের। ৮২ ধারায় সরাসরি বলেই দিয়েছে ৯ বছরের কম বয়স্ক শিশুর করা কোনো কাজ অপরাধ নয়। অন্যদিকে ৮৩ ধারা অনুসারে, ৯ থেকে ১২ বছর এর কম বয়স্ক শিশুর করা কাজও অপরাধ নয়, যদি এটি প্রমাণ করা যায় যে, উক্ত শিশুটির বোধশক্তি পরিপক্কতা লাভ করেনি বা স্বীয় কাজের প্রকৃতি ও ফলাফল বিবেচনা করতে পারে না। অপরাধীর বয়স নিয়ে এই দুইটি ধারা জরুরি। অন্যদিকে ৮৪ ধারায় বলেছে যে, অপ্রকৃতিস্থ ব্যক্তির কাজও অপরাধের ব্যতিক্রমের ভেতর পড়বে। ৮৫ ধারায় বলেছে যে, অনিচ্ছাকৃত নেশাগ্রস্থ লোকের বিচারশক্তি রহিত থাকলে তার করা কাজও অপরাধের ব্যতিক্রমের মধ্যে পড়তে পারে। অপ্রকৃতিস্থ বা নেশাগ্রস্থতা নিয়ে এই দুইটি ধারাও জরুরি। জোড়ায় জোড়ায় এই ৪টি ধারা সম্পর্কে ভুলবেন না কখনো।]

সঠিক উত্তর : উক্ত অপরাধটি বাংলাদেশের আইন অনুসারে অপরাধ :  [ধারা : ৩ এবং ৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩৪ ; [ধারা : ৩৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০৯ ধারা  ; [ধারা : ১০৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫৫ক ধারায় ; [ধারা : ৫৫ক, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : দণ্ড বা শাস্তি হ্রাস করা সম্পর্কে দণ্ডবিধির ৫৪, ৫৫ এবং ৫৫ক ধারা তিনটি সিরিজ ধারা হিসেবে মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। ৫৪ ধারার শিরোনাম - ‘মৃত্যুদণ্ড হ্রাসকরণ’, ৫৫ ধারার শিরোনাম - ‘যাবজ্জীবন কারাদণ্ড হ্রাসকরণ’ এবং প্রশ্নে আলোচ্য বিষয় সম্পর্কিত ধারা, ৫৫ক ধারার শিরোনাম - ‘রাষ্ট্রপতির বিশেষাধিকার সংরক্ষণ’। ৫৪ ও ৫৫ ধারায় মূলত মৃত্যুদণ্ড বা যাবজ্জীবন কারাবাসের ক্ষেত্রে সরকারের উক্ত দণ্ডগুলো হ্রাস করার ক্ষমতা সম্পর্কে বলা আছে। অন্যদিকে, ৫৫ক ধারায় বলা আছে যে, ৫৪ ও ৫৫ ধারা অনুযায়ী সরকারের দণ্ড হ্রাসের ক্ষমতা আছে বলেই তা রাষ্ট্রপতির ক্ষমা প্রদর্শনের অধিকার বা দণ্ড হ্রাস করার ক্ষমতাকে কোনোভাবেই খর্ব করবেনা।]

সঠিক উত্তর : বর্ণিত যেকোনো কারাদণ্ডই প্রদান করতে পারবেন ; [ধারা : ৬৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সংজ্ঞায় ব্যতিক্রমের উল্লেখ না থাকে; [ধারা : ৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ২৪ ধারায় ; [ধারা : ২৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৬ বছর ; [ধারা : ৭০, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : শুরুতেই বলে রাখা ভালো যে, দণ্ডবিধির এই ৭০ ধারাটির সাথে ফৌজদারি কার্যবিধির আপিল সংক্রান্ত শেষ ধারা, ৪৩১ ধারাটির খানিকটা সম্পর্ক আছে। দেখে নেবেন। দণ্ডবিধির তৃতীয় অধ্যায়ের বিষয়বস্তু হলো শাস্তি এবং এর নীতিসমূহ। এর বিস্তৃতি ৫৩ থেকে ৭৫ ধারা পর্যন্ত। কিন্তু এর মাঝেও পড়ার সুবিধার্থে আপনারা দুইটি ভাগ করে এটি মনে রাখবেন। ধারা ৫৩-৬০ পর্যন্ত মূলত কারাদণ্ড নিয়ে এবং ৬৩-৭০ পর্যন্ত মূলত অর্থদণ্ড নিয়ে আলোচনা আছে। অর্থদণ্ড সংক্রান্ত শেষ ধারাটি, অর্থাৎ ৭০ ধারার শিরোনাম হলো - ‘ছয় বছরের মধ্যে অথবা কারাবাসকালে আদায়যোগ্য অর্থদণ্ড মৃত্যুর ফলে সম্পত্তি দায়িত্ব মুক্ত হবে না’। ধারাটিতে মূলত তিনটি তথ্য রয়েছে। ১. দণ্ডের আদেশের পরবর্তী ৬ বছরের মধ্যে যেকোনো সময় আদায় করতে হবে। ২. কেউ ৬ বছরের অধিক কারাদণ্ডে দণ্ডনীয়  হলে তার কারাবাসের মেয়াদ পূর্ণ হবার আগেই আদায় করতে হবে। ৩. অপরাধী যদি মৃত্যুবরণ করে তাতেও তার অর্থদণ্ডের কোনো মওকুফ নেই, তথা তার সম্পত্তি থেকে তা আদায় করা যাবে। এই তিনটি তথ্য ভোলার কোনো সুযোগ নেই।]

সঠিক উত্তর : ২ জন ; [ধারা : ১২০ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : সর্বোচ্চ ৩ মাসের  ; [ধারা : ৭৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৯৬  ; [ধারা : ৯৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : অপরাধমূলক জ্ঞান ; [ধারা : ৩৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৩ বছর পর্যন্ত জেল  ; [ধারা : ১১৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৬টি ; [ধারা : ১০০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১৫০ টাকা ; [ধারা : ৬৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যে অপরাধটি হয়েছে তার জন্য নির্ধারিত শাস্তি ; [ধারা : ১০৯, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : প্রশ্নটির ঘটনা সম্বলিত কোনো উদাহরণ দণ্ডবিধিতে কোথাও উল্লেখ নেই। আবার, সরকারি টাকা আত্মসাতে অপসহায়তাকরীর শাস্তিও নির্দিষ্টভাবে বলা নেই। তবে, ১০৯ ধারায় বর্ণিত অপরাধে সহায়তা বা প্ররোচনা করার ফলে উক্ত মূল অপরাধটিতে যদি কোনো শাস্তি উল্লেখ না থাকে, তাহলে মূল অপরাধটিতে যে শাস্তি, অপরাধে প্ররোচনাকারীরও সেই শাস্তি হয়। ফলে খ এর সমান শাস্তিই পাবে ক।]

সঠিক উত্তর : ৮৪ ; [ধারা : ৮৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ২ মাস বিনাশ্রম কারাদণ্ড ; [ধারা : ৬৭, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : দণ্ডিত ব্যক্তির অবশিষ্ট জীবনব্যাপী কারাদণ্ড ; [তাত্ত্বিক ধারণা, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : অনেকেই এটিকে দণ্ডবিধির ৫৭ ধারার সাথে গুলিয়ে ফেলেন। ৫৭ ধারাটির অবতারণা মূলত একারণে যে, যখন কোনো জরিমানা প্রদত্ত হয় না বা অন্য কোনো প্রয়োজনে যখন কারাবাসের ভগ্নাংশ বা অংশ নির্ধারণ করার প্রয়োজন হয়, তখন যাবজ্জীবন কারাদণ্ডকে ৩০ বছর মেয়াদের কারাদণ্ড হিসেবে ধরে নিয়ে কোনো ভগ্নাংশ নির্ধারণ করতে হবে। কিন্তু এর মানে এই নয় যে, যাবজ্জীবন বলতে ৩০ বছরের কারাদণ্ড বোঝাবে। দণ্ডবিধির ৪৫ ধারায় জীবন এর সংজ্ঞা দেওয়া আছে। জীবন  বলতে মানুষের জীবন বলা হয়েছে। এটি মানুষের জীবদ্দশাকে নির্দেশ করে। এদিকে, যাবজ্জীবন বলতে জীবন পর্যন্ত বোঝাবে। ফলে যাবজ্জীবন বলতে যতোদিন পর্যন্ত জীবন আছে বা জীবিত আছে ততোদিন পর্যন্ত বোঝাবে। অতি সম্প্রতি, ২০১৭ সালে Ataur Mridha and Md. Anwar Hossain v. State রায়েও সাবেক প্রধান বিচারপতি সুরেন্দ্র কুমার সিনহা তা স্পষ্ট করে বলেছেন।]

সঠিক উত্তর : সাধারণ অভিপ্রায়  ;  [ধারা : ৩৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : আসামিকে আরো কারাদণ্ড দেবে আদালত এবং তা বিনাশ্রম হবে ; [ধারা : ৬৬, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : দণ্ডবিধির ৫৫ ধারায় ; [ধারা : ৫৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৪৪ ধারা  ; [ধারা : ৪৪, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫১ ধারা; [ধারা : ৫১, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০৫ ধারা ; [ধারা : ১০৫, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : অপ্রকৃতিস্থ লোকের বিরুদ্ধে আত্মরক্ষার অধিকার প্রসঙ্গে ; [ধারা : ৯৮, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ৫ ধারা  ; [ধারা : ৫, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ব্রিটিশ ক্যালেন্ডার মোতাবেক ; [ধারা : ৪৯, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যদি তার বোধশক্তি কম থাকে  ; [ধারা : ৮৩, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : অপরাধের ব্যতিক্রমের ক্ষেত্রে বয়সের বিষয়বস্তু  [ইতিহাস : দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : বিনাশ্রম ; [ধারা : ৬৭, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ধারাটির শিরোনাম - ‘শুধু অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে অর্থদণ্ড অনাদায়ে কারাদণ্ড’। ৬৫ ধারায় দেখেছিলাম যে কারাদণ্ডসহ অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয় অপরাধের ক্ষেত্রে অর্থদণ্ড অনাদায়ে শাস্তিটি কেমন হবে; আর এই ৬৭ ধারায় বলা আছে যে, যেই অপরাধটি কোনো কারাদণ্ডে নয় শুধু অর্থদণ্ডে দণ্ডনীয়, সেক্ষেত্রে অর্থদণ্ড অনাদায়ে কী শাস্তি হবে। এক্ষেত্রে মনে রাখবেন যে, বিনাশ্রম হবে এই কারাদণ্ডটি। আর অনাদায়ের ক্ষেত্রে এই নীতিটি অনুসরণ করা হবে - জরিমানা ৫০ টাকার অধিক না হলে ২ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড,  জরিমানা ১০০ টাকার অধিক না হলে ৪ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড এবং অন্যান্য সকল ক্ষেত্রে ৬ মাস পর্যন্ত কারাদণ্ড। ৬৬ ধারার বিষয়বস্তু থেকেও প্রশ্ন আসতে পারে। এখন পর্যন্ত আসেনি; দেখে রাখবেন।]

সঠিক উত্তর : যেকোনো বয়সের নারী; [ধারা : ১০, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : ১০৪ ধারা ; [ধারা : ১০৪, দণ্ডবিধি।]

সঠিক উত্তর : Substantive law ; [দণ্ডবিধির তাত্ত্বিক আলোচনা। রিমাইন্ডার : ১৮৬০ সালের ৬ অক্টোবর প্রণীত হওয়া [যদিও কার্যকর হয় ১৮৬২ সালের ১ জানুয়ারি থেকে] এই আইনে ৫১১ টি ধারা আছে। ভারতীয় উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসনামলে ১৮৩৪ সালে এর প্রথম খসড়া তৈরি হয় Lord Macaulay কর্তৃক। এটি তত্ত্বগত আইন বা Substantive Law কেননা এখানে প্রায় সব ধরনের ফৌজদারি অপরাধের সংজ্ঞা দেওয়া আছে, আরো আছে শাস্তি, শাস্তির প্রকারভেদ, অপরাধের ব্যতিক্রম, বিভিন্ন অপরাধে নির্দিষ্ট ও সর্বোচ্চ শাস্তির বিবরণ। এগুলোর সবই মূলত সংজ্ঞায়নের আওতায় পড়ে। ফলে এটা তত্ত্বগত আইন। ইংরেজিতে Substantive Law বলে এটাকে। এর সাথে সম্পর্কিত ধারণা হলো- পদ্ধতিগত আইন বা Procedural Law  যেমন- ফৌজদারি কার্যবিধি। পদ্ধতিগত আইন প্রয়োগ করে আদালতের কর্মপ্রক্রিয়া চলে আর তত্ত্বগত আইনে কোনো বিষয়ের তাত্ত্বিক ধারণা নির্দিষ্ট করা থাকে। দণ্ডবিধি একটি তত্ত্বগত আইন [Substantive Law] এবং এই তত্ত্বগত আইনের প্রয়োগ হয় ফৌজদারি কার্যবিধি দিয়ে যা কিনা একটি পদ্ধতিগত আইন।]

সঠিক উত্তর : ৮১ ধারা ; [ধারা : ৮১, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : যাবজ্জীবন ; [ধারা : ৫৩ক, দণ্ডবিধি]

সঠিক উত্তর : এটি কোনো অপরাধ নয়, ফলে আপনি অভিযোগ করতে পারবেন না ; [ধারা : ৭৮, দণ্ডবিধি]