সঠিক উত্তর : ১৯৩ ; [ধারা : ১৯৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া [ধারা ১৯১] বা অনুরূপ উদ্দেশ্যে মিথ্যা সাক্ষ্য তৈরি (Fabrication) করা [ধারা ১৯২] দণ্ডবিধি অনুযায়ী অপরাধ। এই দুইটি অপরাধকে এই দুইটি ধারায় সংজ্ঞায়িত করেই ১৯৩ ধারায় শাস্তি বর্ণিত আছে। যদি এই অপরাধ কোনো বিচার বিভাগীয় কার্যক্রমের (judicial proceeding) সময় হয়, যেমন, সামরিক আদালতে বিচার বা সাধারণ আদালতে তদন্ত বা বিচারের যেকোনো সময়ে - তাহলে শাস্তি সর্বোচ্চ ৭ বছর হতে পারে। আর বিচার বিভাগীয় কার্যক্রম বাদে অন্যান্য ক্ষেত্রে এই অপরাধটি সংঘটিত হলে তার শাস্তি সর্বোচ্চ ৩ বছর কারাদণ্ড। এই অংশের শুরুর তিনটি ধারা ভালোভাবে খেয়াল রাখবেন। ১৯১ ধারায় এবং ১৯২ ধারায় দুইটিতেই সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে যথাক্রমে মিথ্যা সাক্ষ্যদান [Giving false evidence] এবং মিথ্যা সাক্ষ্য উদ্ভাবন করা [Fabricating false evidence]। আর ১৯৩ এ গিয়ে এর দুইটি ভিন্নতর পরিস্থিতিতে এসবের শাস্তির বর্ণনা।]
সঠিক উত্তর : ১৯৩ ; [ধারা : ১৯৩, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : মিথ্যা সাক্ষ্য দেওয়া [ধারা ১৯১] বা অনুরূপ উদ্দেশ্যে মিথ্যা সাক্ষ্য তৈরি (Fabrication) করা [ধারা ১৯২] দণ্ডবিধি অনুযায়ী অপরাধ। এই দুইটি অপরাধকে এই দুইটি ধারায় সংজ্ঞায়িত করেই ১৯৩ ধারায় শাস্তি বর্ণিত আছে। যদি এই অপরাধ কোনো বিচার বিভাগীয় কার্যক্রমের (judicial proceeding) সময় হয়, যেমন, সামরিক আদালতে বিচার বা সাধারণ আদালতে তদন্ত বা বিচারের যেকোনো সময়ে - তাহলে শাস্তি সর্বোচ্চ ৭ বছর হতে পারে। আর বিচার বিভাগীয় কার্যক্রম বাদে অন্যান্য ক্ষেত্রে এই অপরাধটি সংঘটিত হলে তার শাস্তি সর্বোচ্চ ৩ বছর কারাদণ্ড। এই অংশের শুরুর তিনটি ধারা ভালোভাবে খেয়াল রাখবেন। ১৯১ ধারায় এবং ১৯২ ধারায় দুইটিতেই সংজ্ঞা প্রদান করা হয়েছে যথাক্রমে মিথ্যা সাক্ষ্যদান [Giving false evidence] এবং মিথ্যা সাক্ষ্য উদ্ভাবন করা [Fabricating false evidence]। আর ১৯৩ এ গিয়ে এর দুইটি ভিন্নতর পরিস্থিতিতে এসবের শাস্তির বর্ণনা।]