সঠিক উত্তর : ২১১ ধারায় ; [ধারা : ২১১, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘মিথ্যা সাক্ষ্য ও ন্যায় বিচারের বিরুদ্ধে অপরাধসমূহ’ [ঋধষংব বারফবহপব ধহফ ড়ভভবহপবং ধমধরহংঃ ঢ়ঁনষরপ লঁংঃরপব] শিরোনামে দণ্ডবিধির ১১ তম অধ্যায়ের বিস্তৃতি ১৯১ থেকে ২২৯ ধারা পর্যন্ত। সাধারণভাবে মিথ্যা সাক্ষ্য বিষয়ে ১৯১-১৯৬ - এই কয়েকটি ধারা সবাই গুরুত্ব দিয়ে পড়ে থাকেন। তবে, জুডিসিয়ারিতে আসা এই প্রশ্নের সুবাদে এই অংশে থাকা ২১১ ধারাটির গুরুত্ব বোঝা গেলো। এই ধারাটি অনেকেই পড়ার সময় এড়িয়ে যান সাধারণত। ২১১ ধারাটির শিরোনাম - ‘ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে অপরাধ বিষয়ক মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন’। আলোচ্য প্রশ্নটি ঘুরিয়ে অন্যভাবেও আসতে পারতো। ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০ ধারায় মিথ্যা, তুচ্ছ বা বিরক্তিকর মামলা বিষয়েও সমরূপ বিষয় বর্ণিত আছে। সেখানে শাস্তিও উল্লেখ আছে। দণ্ডবিধির ২১১ ধারাটির সাথে ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০ ধারাটি মিলিয়ে মনে রাখা বাঞ্ছনীয়।]
সঠিক উত্তর : ২১১ ধারায় ; [ধারা : ২১১, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘মিথ্যা সাক্ষ্য ও ন্যায় বিচারের বিরুদ্ধে অপরাধসমূহ’ [ঋধষংব বারফবহপব ধহফ ড়ভভবহপবং ধমধরহংঃ ঢ়ঁনষরপ লঁংঃরপব] শিরোনামে দণ্ডবিধির ১১ তম অধ্যায়ের বিস্তৃতি ১৯১ থেকে ২২৯ ধারা পর্যন্ত। সাধারণভাবে মিথ্যা সাক্ষ্য বিষয়ে ১৯১-১৯৬ - এই কয়েকটি ধারা সবাই গুরুত্ব দিয়ে পড়ে থাকেন। তবে, জুডিসিয়ারিতে আসা এই প্রশ্নের সুবাদে এই অংশে থাকা ২১১ ধারাটির গুরুত্ব বোঝা গেলো। এই ধারাটি অনেকেই পড়ার সময় এড়িয়ে যান সাধারণত। ২১১ ধারাটির শিরোনাম - ‘ক্ষতিসাধনের উদ্দেশ্যে অপরাধ বিষয়ক মিথ্যা অভিযোগ উত্থাপন’। আলোচ্য প্রশ্নটি ঘুরিয়ে অন্যভাবেও আসতে পারতো। ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০ ধারায় মিথ্যা, তুচ্ছ বা বিরক্তিকর মামলা বিষয়েও সমরূপ বিষয় বর্ণিত আছে। সেখানে শাস্তিও উল্লেখ আছে। দণ্ডবিধির ২১১ ধারাটির সাথে ফৌজদারি কার্যবিধির ২৫০ ধারাটি মিলিয়ে মনে রাখা বাঞ্ছনীয়।]