সঠিক উত্তর : আক্রমণকারীকে হত্যা না করলে তার মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যেত ; [ধারা : ১০০, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘যখন নিজ দেহ রক্ষার জন্য আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করিয়া মৃত্যু ঘটানো যায়’ - এই শিরোনামে দণ্ডবিধির ১০০ ধারায় সুনির্দিষ্টভাবে ৬টি কারণ উল্লেখপূর্বক বলা আছে যে, উক্ত ক্ষেত্রসমূহে অপরের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যাবে আত্মরক্ষার প্রয়োজনে। উক্ত ৬টি কারণ ভালোভাবে মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। ১. এমন আক্রমণ যা মৃত্যু ঘটাবে। ২. এমন আক্রমণ বা গুরুতর আঘাত যা মৃত্যুকে অনিবার্য করে তুলতে পারে। ৩. ধর্ষণের ক্ষেত্রে। ৪. অস্বাভাবিক কামনা চরিতার্থ করার ক্ষেত্রে। ৫. শিশু অপহরণ বা ব্যক্তি হরণের ক্ষেত্রে। ৬. অন্যায় বা বেআইনিভাবে আটক করার উদ্দেশ্যে আক্রমণ হলে যখন কিনা সরকারি কর্তৃপক্ষের আশ্রয়লাভের সুযোগ থাকবেনা বলে প্রতীয়মান হয়। অন্যদিকে, এরূপভাবে সম্পত্তি রক্ষায়ও একজন ব্যক্তি আত্মরক্ষার প্রয়োজনে কাউকে হত্যা বা গুরুতর জখম করতে পারে; এ বিষয়ে ১০৩ ধারায় ৪টি কারণ সরাসরি উল্লেখ করা আছে। সেগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, শুধু মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যাবে একারণে কাউকে হত্যা বা গুরুতর জখম করার কারণ গ্রহণযোগ্য নয়। ফলে ‘আক্রমণকারীকে হত্যা না করলে তার মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যেত’ সঠিক উত্তর এই প্রশ্নের।]
সঠিক উত্তর : আক্রমণকারীকে হত্যা না করলে তার মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যেত ; [ধারা : ১০০, দণ্ডবিধি। রিমাইন্ডার : ‘যখন নিজ দেহ রক্ষার জন্য আত্মরক্ষার ব্যক্তিগত অধিকার প্রয়োগ করিয়া মৃত্যু ঘটানো যায়’ - এই শিরোনামে দণ্ডবিধির ১০০ ধারায় সুনির্দিষ্টভাবে ৬টি কারণ উল্লেখপূর্বক বলা আছে যে, উক্ত ক্ষেত্রসমূহে অপরের মৃত্যু পর্যন্ত ঘটানো যাবে আত্মরক্ষার প্রয়োজনে। উক্ত ৬টি কারণ ভালোভাবে মনে রাখা বাঞ্ছনীয়। ১. এমন আক্রমণ যা মৃত্যু ঘটাবে। ২. এমন আক্রমণ বা গুরুতর আঘাত যা মৃত্যুকে অনিবার্য করে তুলতে পারে। ৩. ধর্ষণের ক্ষেত্রে। ৪. অস্বাভাবিক কামনা চরিতার্থ করার ক্ষেত্রে। ৫. শিশু অপহরণ বা ব্যক্তি হরণের ক্ষেত্রে। ৬. অন্যায় বা বেআইনিভাবে আটক করার উদ্দেশ্যে আক্রমণ হলে যখন কিনা সরকারি কর্তৃপক্ষের আশ্রয়লাভের সুযোগ থাকবেনা বলে প্রতীয়মান হয়। অন্যদিকে, এরূপভাবে সম্পত্তি রক্ষায়ও একজন ব্যক্তি আত্মরক্ষার প্রয়োজনে কাউকে হত্যা বা গুরুতর জখম করতে পারে; এ বিষয়ে ১০৩ ধারায় ৪টি কারণ সরাসরি উল্লেখ করা আছে। সেগুলো বিশ্লেষণ করলে দেখা যায় যে, শুধু মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যাবে একারণে কাউকে হত্যা বা গুরুতর জখম করার কারণ গ্রহণযোগ্য নয়। ফলে ‘আক্রমণকারীকে হত্যা না করলে তার মূল্যবান জিনিসপত্র জোরপূর্বক নিয়ে যেত’ সঠিক উত্তর এই প্রশ্নের।]