সঠিক উত্তর : লিখিত ও নিবন্ধিত ; [ধারা : ২১ক, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন। রিমাইন্ডার : আলোচ্য প্রশ্নটির সঠিক উত্তরটি হলো - কোনো স্থাবর সম্পত্তির বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যাবে না, যদি না চুক্তিটি হয় লিখিত ও নিবন্ধিত। এটি মূলত সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১ক ধারার বিধান। ধারাটির মূল কথা হলো - কোনো স্থাবর সম্পত্তির বিক্রয়চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করতে হলে উক্ত চুক্তিটি অবশ্যই লিখিত হতে হবে এবং ১৯০৮ সালের রেজিস্ট্রেশন আইন দ্বারা রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে। উপরন্তু, এরূপ মোকদ্দমা দায়েরের ক্ষেত্রে চুক্তির বিনিময় মূল্যের বাকী অংশ আদালতে জমা দিতে হবে। সুতরাং, একটি স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকরের ক্ষেত্রে আমরা তিনটি শর্তকে আবশ্যকীয় বলে চিহ্নিত করতে পারি, যথা -
ক. চুক্তিটি লিখিত হতে হবে।
খ. চুক্তিটি রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৯০৮ অনুযায়ী রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে
গ. চুক্তিটি কার্যকর করার জন্য মোকদ্দমা করতে হলে বিনিময় মূল্যের বাকী অংশ আদালতে জমা দিতে হবে।
উপরোক্ত ৩টি শর্তের পাশাপাশি আরেকটি কথা মনে রাখা আবশ্যক এই ধারা সম্পর্কে। ২১ক ধারাটি ২০০৪ সালের ২৭ নং আইন দ্বারা সংযোজিত হলেও কার্যকর করার দিনক্ষণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এটি ২০০৫ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। তার মানে, ১ জুলাই, ২০০৫ তারিখের আগে যদি একটি লিখিত ও রেজিস্ট্রিকৃত চুক্তির অনুকূলে সুনির্দিষ্টভাবে চুক্তি বলবত বা কার্যকরের জন্য মোকদ্দমা দায়ের করা হয়, সেক্ষেত্রে চুক্তির অবশিষ্ট মূল্য জমা প্রদান করার দরকার নেই শুরুতেই। কিন্তু, ১ জুলাই, ২০০৫ তারিখের পরে স্থাবর সম্পত্তির বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকরের জন্য চুক্তির অবশিষ্ট মূল্য জমা প্রদান আবশ্যক। বলা বাহুল্য, এর প্রাথমিক শর্ত হলো - উপরে বর্ণিত প্রথম দুইটি শর্ত - চুক্তিটি লিখিত ও রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে।]
সঠিক উত্তর : লিখিত ও নিবন্ধিত ; [ধারা : ২১ক, সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইন। রিমাইন্ডার : আলোচ্য প্রশ্নটির সঠিক উত্তরটি হলো - কোনো স্থাবর সম্পত্তির বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে বলবৎ করা যাবে না, যদি না চুক্তিটি হয় লিখিত ও নিবন্ধিত। এটি মূলত সুনির্দিষ্ট প্রতিকার আইনের ২১ক ধারার বিধান। ধারাটির মূল কথা হলো - কোনো স্থাবর সম্পত্তির বিক্রয়চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকর করতে হলে উক্ত চুক্তিটি অবশ্যই লিখিত হতে হবে এবং ১৯০৮ সালের রেজিস্ট্রেশন আইন দ্বারা রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে। উপরন্তু, এরূপ মোকদ্দমা দায়েরের ক্ষেত্রে চুক্তির বিনিময় মূল্যের বাকী অংশ আদালতে জমা দিতে হবে। সুতরাং, একটি স্থাবর সম্পত্তি বিক্রয়চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকরের ক্ষেত্রে আমরা তিনটি শর্তকে আবশ্যকীয় বলে চিহ্নিত করতে পারি, যথা -
ক. চুক্তিটি লিখিত হতে হবে।
খ. চুক্তিটি রেজিস্ট্রেশন আইন, ১৯০৮ অনুযায়ী রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে
গ. চুক্তিটি কার্যকর করার জন্য মোকদ্দমা করতে হলে বিনিময় মূল্যের বাকী অংশ আদালতে জমা দিতে হবে।
উপরোক্ত ৩টি শর্তের পাশাপাশি আরেকটি কথা মনে রাখা আবশ্যক এই ধারা সম্পর্কে। ২১ক ধারাটি ২০০৪ সালের ২৭ নং আইন দ্বারা সংযোজিত হলেও কার্যকর করার দিনক্ষণ হিসেবে উল্লেখ করা হয়েছে যে, এটি ২০০৫ সালের ১ জুলাই থেকে কার্যকর হবে। তার মানে, ১ জুলাই, ২০০৫ তারিখের আগে যদি একটি লিখিত ও রেজিস্ট্রিকৃত চুক্তির অনুকূলে সুনির্দিষ্টভাবে চুক্তি বলবত বা কার্যকরের জন্য মোকদ্দমা দায়ের করা হয়, সেক্ষেত্রে চুক্তির অবশিষ্ট মূল্য জমা প্রদান করার দরকার নেই শুরুতেই। কিন্তু, ১ জুলাই, ২০০৫ তারিখের পরে স্থাবর সম্পত্তির বিক্রয় চুক্তি সুনির্দিষ্টভাবে কার্যকরের জন্য চুক্তির অবশিষ্ট মূল্য জমা প্রদান আবশ্যক। বলা বাহুল্য, এর প্রাথমিক শর্ত হলো - উপরে বর্ণিত প্রথম দুইটি শর্ত - চুক্তিটি লিখিত ও রেজিস্ট্রিকৃত হতে হবে।]
Quality Questions. Thanks to juicylaw.
Nice
Great! Its change me tremendously in my preparatio. now I am hopeful get a positiv result..
Please change the repeat question (2 repeat question may added in the question paper) and add some question which may include the limitation period for Section 8, 9, 10, 11, 12, 31, 35, 39, 42, 52 to 57. But at the end, it was helpful for us. Thank You Juicy Law.
Good
helpful
I am thankful to Adv. Morshed sir for such wonderful opportunity to give online exam. Also please omit repeat question..
Thanks again